খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালা উপজেলার দুর্গম অঞ্চলে ইউনাউটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)- পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএসে) সন্তুুর সমর্থিত মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। এতে জেলার দীঘিনালায় দু’পক্ষের গোলাগুলিতে অন্তত ৪ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে দীঘিনালার দুর্গম নারাইছড়ি এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএস সদস্যদের মধ্যে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। তবে ইউপিডিএর এক প্রেসবার্তায় এ ঘটনা গুজব বলে দাবি করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) ও গতকাল শুক্রবার রাতে জেলার দীঘিনালা
উপজেলার নাড়াইছড়ি এলাকার সীমান্তবর্তী জোড়া সিন্ধু কারবারিপাড়ায় আধিপত্য বিস্তারের লড়াইকে কেন্দ্র করে ইউপিডিএফ (প্রসীত) ও পিসিজেএসএস (সন্তু) গ্রুপের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ ঘটনা ঘটে।
ছয় ঘণ্টাব্যাপী এই বন্দুকযুদ্ধে উভয়পক্ষে ৮০০ থেকে ৯০০ রাউন্ড গুলি বিনিময় করে। তবে এ ঘটনায় ৪ জন নিহতের খবর গণমাধ্যমে প্রচারিত হলেও এর কোনো সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, দিঘীনালার নাড়াইছড়ি সীমান্তবর্তী এলাকায় ইউপিডিএফ (প্রসীত) এর সশস্ত্র গ্রুপ কমান্ডার বিপ্লব চাকমার নেতৃত্বে ৪০/৪৫ জন এবং পিসিজেএসএস (সন্তু) এর সশস্ত্র গ্রুপ কমান্ডার জয়দেব চাকমার নেতৃত্বে ৩০/৩৫ জনের গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে থেমে থেমে আনুমানিক ৮০০-৯০০ রাউন্ড গুলির ঘটনা ঘটছে। এছাড়াও উল্লেখিত সংঘর্ষে তিনটি গ্রেনেডের বিস্ফোরণ ঘটে বলে জানা যায়।
গ্রেনেড বিস্ফোরণের বিকট শব্দে এলাকাবাসীর মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের সংঘর্ষে সাধারণত গ্রেনেড বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায় না। ফলে বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান
চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
দীর্ঘ সময় ধরে এই সংঘর্ষের চলা ও বিপুল সংখ্যক গুলির ঘটনায় উভয়পক্ষের ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা। তবে বিবদমান দুই গ্রুপই হতাহতের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। ইউপিডিএফের মুখপাত্র অঙ্গ মারমা তার দলের পক্ষে ৪ জন নিহত হওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দাবি করেছেন।
স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও কোনো নিহত হওয়া বা লাশ পাওয়ার খবর স্বীকার করেনি। তবে এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম ও সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখনও তল্লাশি চলছে।
পুলিশ জানায়, নারাইছড়ি বিওপি থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে জোড়াসিন্ধু কারবারিপাড়া এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি-জেএসএসের সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এ সময় তিনশ’ থেকে চারশ’ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে দুইপক্ষ। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে।
দীঘিনালা থানার ওসি মো. জাকারিয়া বলেন, এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম। তবে জানতে পেরেছি গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েকজন মারা যাওয়ার খবর শুনেছি তা নিশ্চিত এখনও নিশ্চিত নই। তবে সকাল থেকে পুলিশের বক্তব্য দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে ৪ জনের মৃত্যুর প্রচার করছে।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএসের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ ইউপিডিএফ সদস্য নিহত হওয়ার খবর শুনেছি। তবে এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় ঘটনাস্থলে যাওয়া সম্ভব নয়। কোনো লাশ পাওয়ার খবরও পায়নি।
এদিকে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএসের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ ইউপিডিএফ সদস্য নিহতের খবর ছড়িয়েছে। ইউপিডিএফের সংগঠক অংগ্য মারমা এমন ঘটনার বিষয়টি অস্বীকার করে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবার্তায় বলেন এটি একটি গুজব। ইউপিডিএফ কখনো এ ধরনের সংঘাতে জড়ায় না বলে দাবি করেন।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার জোড়াসিন্ধু কাবারিপাড়ায় জনসংহতি সমিতির সন্তু গ্রুপের সঙ্গে গতকাল শুক্রবার গোলাগুলিতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর চার সদস্য নিহত হয়েছে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে ইউপিডিএফ।
শনিবার সংবাদ মাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে ইউপিডিএফের মুখপাত্র অংগ্য মারমা উক্ত মন্তব্য করে আরও বলেন, মিডিয়ায় প্রচারিত উক্ত গোলাগুলির ঘটনা সংঘটিত হওয়ার কোনো তথ্য ইউপিডিএফের জানা নেই এবং ইউপিডিএফ একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে ‘গণমুক্তি ফৌজ’ বা ‘পিপলস্ লিবারেশন আর্মি’ নামে তার কোনো সামরিক শাখা থাকার প্রশ্ন একেবারে অবান্তর ও কাল্পনিক
ইউপিডিএফ কারেও সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত নয় এবং তার কোনো সদস্য কোনো যুদ্ধে নিহত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, ইউপিডিএফের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্য করতে ও ভাইবোনছড়ায় ত্রিপুরা তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে একটি বিশেষ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী এভাবে দুরভিসন্ধিমূলক মিথ্যা প্রচারে নেমেছে।
অংগ্য মারমা এসব গুজব ও অপপ্রচারে কান না দেয়ার জন্য সাধারণ জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইউনাইটেড পিপলস্ ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এদিকে শনিবার রাত প্রায় ৯টার দিকে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, রাত ৯টা পর্যন্ত নিহতের খবর নিশ্চিত করা যায়নি। জেলা এসপি মৃত্যুর খবর সঠিক নয় বলে ডিআইজি অফিসকে জানিয়েছেন।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালা উপজেলার দুর্গম অঞ্চলে ইউনাউটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)- পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএসে) সন্তুুর সমর্থিত মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। এতে জেলার দীঘিনালায় দু’পক্ষের গোলাগুলিতে অন্তত ৪ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে দীঘিনালার দুর্গম নারাইছড়ি এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএস সদস্যদের মধ্যে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। তবে ইউপিডিএর এক প্রেসবার্তায় এ ঘটনা গুজব বলে দাবি করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) ও গতকাল শুক্রবার রাতে জেলার দীঘিনালা
উপজেলার নাড়াইছড়ি এলাকার সীমান্তবর্তী জোড়া সিন্ধু কারবারিপাড়ায় আধিপত্য বিস্তারের লড়াইকে কেন্দ্র করে ইউপিডিএফ (প্রসীত) ও পিসিজেএসএস (সন্তু) গ্রুপের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ ঘটনা ঘটে।
ছয় ঘণ্টাব্যাপী এই বন্দুকযুদ্ধে উভয়পক্ষে ৮০০ থেকে ৯০০ রাউন্ড গুলি বিনিময় করে। তবে এ ঘটনায় ৪ জন নিহতের খবর গণমাধ্যমে প্রচারিত হলেও এর কোনো সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, দিঘীনালার নাড়াইছড়ি সীমান্তবর্তী এলাকায় ইউপিডিএফ (প্রসীত) এর সশস্ত্র গ্রুপ কমান্ডার বিপ্লব চাকমার নেতৃত্বে ৪০/৪৫ জন এবং পিসিজেএসএস (সন্তু) এর সশস্ত্র গ্রুপ কমান্ডার জয়দেব চাকমার নেতৃত্বে ৩০/৩৫ জনের গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে থেমে থেমে আনুমানিক ৮০০-৯০০ রাউন্ড গুলির ঘটনা ঘটছে। এছাড়াও উল্লেখিত সংঘর্ষে তিনটি গ্রেনেডের বিস্ফোরণ ঘটে বলে জানা যায়।
গ্রেনেড বিস্ফোরণের বিকট শব্দে এলাকাবাসীর মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এ ধরনের সংঘর্ষে সাধারণত গ্রেনেড বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায় না। ফলে বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান
চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
দীর্ঘ সময় ধরে এই সংঘর্ষের চলা ও বিপুল সংখ্যক গুলির ঘটনায় উভয়পক্ষের ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা। তবে বিবদমান দুই গ্রুপই হতাহতের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে। ইউপিডিএফের মুখপাত্র অঙ্গ মারমা তার দলের পক্ষে ৪ জন নিহত হওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দাবি করেছেন।
স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও কোনো নিহত হওয়া বা লাশ পাওয়ার খবর স্বীকার করেনি। তবে এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম ও সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখনও তল্লাশি চলছে।
পুলিশ জানায়, নারাইছড়ি বিওপি থেকে তিন কিলোমিটার দক্ষিণে জোড়াসিন্ধু কারবারিপাড়া এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি-জেএসএসের সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এ সময় তিনশ’ থেকে চারশ’ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে দুইপক্ষ। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে।
দীঘিনালা থানার ওসি মো. জাকারিয়া বলেন, এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম। তবে জানতে পেরেছি গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েকজন মারা যাওয়ার খবর শুনেছি তা নিশ্চিত এখনও নিশ্চিত নই। তবে সকাল থেকে পুলিশের বক্তব্য দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে ৪ জনের মৃত্যুর প্রচার করছে।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএসের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ ইউপিডিএফ সদস্য নিহত হওয়ার খবর শুনেছি। তবে এলাকাটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় ঘটনাস্থলে যাওয়া সম্ভব নয়। কোনো লাশ পাওয়ার খবরও পায়নি।
এদিকে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ইউপিডিএফ ও পিসিজেএসএসের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ ইউপিডিএফ সদস্য নিহতের খবর ছড়িয়েছে। ইউপিডিএফের সংগঠক অংগ্য মারমা এমন ঘটনার বিষয়টি অস্বীকার করে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবার্তায় বলেন এটি একটি গুজব। ইউপিডিএফ কখনো এ ধরনের সংঘাতে জড়ায় না বলে দাবি করেন।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালার জোড়াসিন্ধু কাবারিপাড়ায় জনসংহতি সমিতির সন্তু গ্রুপের সঙ্গে গতকাল শুক্রবার গোলাগুলিতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)-এর চার সদস্য নিহত হয়েছে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে ইউপিডিএফ।
শনিবার সংবাদ মাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে ইউপিডিএফের মুখপাত্র অংগ্য মারমা উক্ত মন্তব্য করে আরও বলেন, মিডিয়ায় প্রচারিত উক্ত গোলাগুলির ঘটনা সংঘটিত হওয়ার কোনো তথ্য ইউপিডিএফের জানা নেই এবং ইউপিডিএফ একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে ‘গণমুক্তি ফৌজ’ বা ‘পিপলস্ লিবারেশন আর্মি’ নামে তার কোনো সামরিক শাখা থাকার প্রশ্ন একেবারে অবান্তর ও কাল্পনিক
ইউপিডিএফ কারেও সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত নয় এবং তার কোনো সদস্য কোনো যুদ্ধে নিহত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, ইউপিডিএফের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্য করতে ও ভাইবোনছড়ায় ত্রিপুরা তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে একটি বিশেষ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী এভাবে দুরভিসন্ধিমূলক মিথ্যা প্রচারে নেমেছে।
অংগ্য মারমা এসব গুজব ও অপপ্রচারে কান না দেয়ার জন্য সাধারণ জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইউনাইটেড পিপলস্ ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)’র প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এদিকে শনিবার রাত প্রায় ৯টার দিকে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, রাত ৯টা পর্যন্ত নিহতের খবর নিশ্চিত করা যায়নি। জেলা এসপি মৃত্যুর খবর সঠিক নয় বলে ডিআইজি অফিসকে জানিয়েছেন।