ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগ্রহী পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোকে নিবন্ধনের জন্য ১৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রোববার (২৮ জুলাই) নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক জানান, আগ্রহী সংস্থাগুলোকে ১০ আগস্ট বিকাল ৫টার মধ্যে ‘পর্যবেক্ষক সংস্থা’ হিসেবে নিবন্ধনের আবেদনপত্র (ফরম EO-1) নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর দাখিল করতে হবে।
আবেদনপত্র ও বিস্তারিত নির্দেশনা নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখা (কক্ষ নং ১০৫) এবং ওয়েবসাইট ([www.ecs.gov.bd](http://www.ecs.gov.bd)) থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
এর আগে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে, ২০২৩ সালে মোট ৯৬টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থাকে পাঁচ বছরের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল। তবে ২০২৪ সালে অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে নতুন নীতিমালার কারণে আগের সব নিবন্ধন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন আশাদুল হক।
তিনি বলেন, “নতুন নীতিমালার আওতায় যোগ্যতাসম্পন্ন বেসরকারি সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আবার আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।”
উল্লেখযোগ্যভাবে, পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন প্রথা চালু হয় ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের সময়। তখন এক বছরের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হতো। এরপর ২০১১ সালে মেয়াদ বাড়িয়ে পাঁচ বছর করা হয়।
নির্বাচনী পর্যবেক্ষণের ইতিহাসে দেখা যায়—
* ২০০৮ সালে: ১৩৮টি সংস্থা নিবন্ধিত, ৭৫টি স্থানীয় সংস্থা ভোট পর্যবেক্ষণে অংশ নেয়
* ২০১১ সালে: ১২০টি সংস্থা নিবন্ধিত
* ২০১৬ সালে: মেয়াদ শেষ হলে আরও এক বছর বাড়ানো হয়
* ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে: ৩৫টি সংস্থা অংশ নেয়
* ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে: ১১৯টি সংস্থা নিবন্ধন পায়
* ২০২৩ সালে দ্বাদশ নির্বাচনে: ৯৬টি সংস্থা ছিল নিবন্ধিত
নতুন করে নিবন্ধনের জন্য সংস্থাগুলোকে সময়সীমার মধ্যে আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
রোববার, ২৭ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগ্রহী পর্যবেক্ষক সংস্থাগুলোকে নিবন্ধনের জন্য ১৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রোববার (২৮ জুলাই) নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক জানান, আগ্রহী সংস্থাগুলোকে ১০ আগস্ট বিকাল ৫টার মধ্যে ‘পর্যবেক্ষক সংস্থা’ হিসেবে নিবন্ধনের আবেদনপত্র (ফরম EO-1) নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর দাখিল করতে হবে।
আবেদনপত্র ও বিস্তারিত নির্দেশনা নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখা (কক্ষ নং ১০৫) এবং ওয়েবসাইট ([www.ecs.gov.bd](http://www.ecs.gov.bd)) থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
এর আগে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে, ২০২৩ সালে মোট ৯৬টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থাকে পাঁচ বছরের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল। তবে ২০২৪ সালে অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে নতুন নীতিমালার কারণে আগের সব নিবন্ধন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন আশাদুল হক।
তিনি বলেন, “নতুন নীতিমালার আওতায় যোগ্যতাসম্পন্ন বেসরকারি সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আবার আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।”
উল্লেখযোগ্যভাবে, পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন প্রথা চালু হয় ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের সময়। তখন এক বছরের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হতো। এরপর ২০১১ সালে মেয়াদ বাড়িয়ে পাঁচ বছর করা হয়।
নির্বাচনী পর্যবেক্ষণের ইতিহাসে দেখা যায়—
* ২০০৮ সালে: ১৩৮টি সংস্থা নিবন্ধিত, ৭৫টি স্থানীয় সংস্থা ভোট পর্যবেক্ষণে অংশ নেয়
* ২০১১ সালে: ১২০টি সংস্থা নিবন্ধিত
* ২০১৬ সালে: মেয়াদ শেষ হলে আরও এক বছর বাড়ানো হয়
* ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে: ৩৫টি সংস্থা অংশ নেয়
* ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে: ১১৯টি সংস্থা নিবন্ধন পায়
* ২০২৩ সালে দ্বাদশ নির্বাচনে: ৯৬টি সংস্থা ছিল নিবন্ধিত
নতুন করে নিবন্ধনের জন্য সংস্থাগুলোকে সময়সীমার মধ্যে আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।