এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর ৪০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৬ জন। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৯ হাজার ৫২৯ জন। সম্প্রতি এডিস মশা থেকে আবার চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাসেও আক্রান্ত হচ্ছে। এই সংখ্যা বাড়ছেই। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭২ জন, ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫১ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩ জনের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১ জন, রাজশাহী বিভাগে ১ জন মারা গেছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৪২ জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের ২৫ জন, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সের ৩০ জন, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সের ৪২ জন। চলতি বছরের রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গুতে রাজধানীতে ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিকে ৩৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৯ জন। হাসপাতালের তথ্যমতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬১ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১২ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫জন,মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৩১ জন ভর্তি আছে। এভাবে ঢাকার ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৭৮ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগী ভর্তি আছে ১ হাজার ২শ’ জন।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ বলছে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার পর এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো জিকা ভাইরাস শনাক্ত করার পরীক্ষার অভাব। যে কয়েকটি বেসরকারি ল্যাবে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা আছে, তা অত্যন্ত সীমিত ও ব্যয়বহুল।
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা এ তিনটি রোগ এডিস মশাবাহিত। এদের নিয়ন্ত্রণের জন্য জনসম্পৃক্ততাই সবচেয়ে কার্যকর। এডিস মশা সাধারণ মানুষের ঘরের ভিতরে বা আশপাশে জমা পানিতে ডিম পাড়ে।
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন মানুষ মারা যাচ্ছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর ৪০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৬ জন। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৯ হাজার ৫২৯ জন। সম্প্রতি এডিস মশা থেকে আবার চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাসেও আক্রান্ত হচ্ছে। এই সংখ্যা বাড়ছেই। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭২ জন, ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৪ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫১ জন, রংপুর বিভাগে ১৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩ জনের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১ জন, রাজশাহী বিভাগে ১ জন মারা গেছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৪২ জন, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের ২৫ জন, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সের ৩০ জন, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সের ৪২ জন। চলতি বছরের রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গুতে রাজধানীতে ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিকে ৩৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৯ জন। হাসপাতালের তথ্যমতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬১ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১২ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫জন,মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৩১ জন ভর্তি আছে। এভাবে ঢাকার ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ২৭৮ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগী ভর্তি আছে ১ হাজার ২শ’ জন।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ বলছে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার পর এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো জিকা ভাইরাস শনাক্ত করার পরীক্ষার অভাব। যে কয়েকটি বেসরকারি ল্যাবে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা আছে, তা অত্যন্ত সীমিত ও ব্যয়বহুল।
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা এ তিনটি রোগ এডিস মশাবাহিত। এদের নিয়ন্ত্রণের জন্য জনসম্পৃক্ততাই সবচেয়ে কার্যকর। এডিস মশা সাধারণ মানুষের ঘরের ভিতরে বা আশপাশে জমা পানিতে ডিম পাড়ে।