২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নানা অভিযোগ পর্যালোচনা ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণে গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটিকে কমিশনে রূপান্তর করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কমিশনকে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন ও সুপারিশ জমা দিতে হবে। কমিশনের সভাপতি করা হয়েছে হাই কোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামীম হাসনাইনকে। সদস্য হিসেবে থাকছেন সাবেক সচিব শামীম আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক সুপণ, ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসাইন এবং নির্বাচন বিশ্লেষক মো. আব্দুল আলীম।
কমিশনের কার্যপরিধিতে রয়েছে বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে অনিয়ম, দুর্নীতি, দলীয় প্রভাব, নিরাপত্তা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যতের গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সুপারিশ প্রণয়ন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই তিনটি নির্বাচন ‘জনগণের ভোটাধিকার খর্ব করে’ বিশেষ একটি দলকে জয়ী করার অভিযোগে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে। সে কারণে কমিশন যে কোনো দপ্তরের নথি, ব্যক্তিকে তলব ও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর আওয়ামী লীগের অধীনে অনুষ্ঠিত এই তিন নির্বাচনকে পর্যায়ক্রমে ‘বিনা ভোটের সংসদ’, ‘নীশিরাতের নির্বাচন’ ও ‘আমি আর ডামি নির্বাচন’ নামে সমালোচিত হতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে হাই কোর্টের এক রায়ে বলা হয়, তিন নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের আস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। এমনকি গত জুনে বিএনপির করা এক মামলায় সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কমিশনারদের পাশাপাশি শেখ হাসিনাকেও আসামি করা হয়। কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়ালকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নানা অভিযোগ পর্যালোচনা ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণে গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটিকে কমিশনে রূপান্তর করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কমিশনকে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন ও সুপারিশ জমা দিতে হবে। কমিশনের সভাপতি করা হয়েছে হাই কোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি শামীম হাসনাইনকে। সদস্য হিসেবে থাকছেন সাবেক সচিব শামীম আল মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক সুপণ, ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসাইন এবং নির্বাচন বিশ্লেষক মো. আব্দুল আলীম।
কমিশনের কার্যপরিধিতে রয়েছে বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে অনিয়ম, দুর্নীতি, দলীয় প্রভাব, নিরাপত্তা বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যতের গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সুপারিশ প্রণয়ন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই তিনটি নির্বাচন ‘জনগণের ভোটাধিকার খর্ব করে’ বিশেষ একটি দলকে জয়ী করার অভিযোগে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে। সে কারণে কমিশন যে কোনো দপ্তরের নথি, ব্যক্তিকে তলব ও জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর আওয়ামী লীগের অধীনে অনুষ্ঠিত এই তিন নির্বাচনকে পর্যায়ক্রমে ‘বিনা ভোটের সংসদ’, ‘নীশিরাতের নির্বাচন’ ও ‘আমি আর ডামি নির্বাচন’ নামে সমালোচিত হতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে হাই কোর্টের এক রায়ে বলা হয়, তিন নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের আস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। এমনকি গত জুনে বিএনপির করা এক মামলায় সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কমিশনারদের পাশাপাশি শেখ হাসিনাকেও আসামি করা হয়। কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়ালকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।