রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সাত সদস্যসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। পৃথক ছয়টি মামলায় আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দুইটি বিশেষ জজ আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এবং বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এই আদেশ দেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ ও ১৩ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম ও সুলতান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় অভিযুক্ত শেখ হাসিনা পরিবারের সদস্যরা হলেন: শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, রেহানার আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক (ববি)।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর তরিকুল ইসলাম জানান, পৃথক ছয়টি মামলার শুনানি শেষে আদালত শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর আগে গত ২০ জুলাই মামলাগুলো বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হয়।
দুদক জানায়, আদালতে হাজির হওয়ার জন্য অভিযুক্তদের নামে সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের আদেশে মামলাগুলো বিচারের জন্য স্থানান্তর করা হয়।
এর আগে গত এপ্রিল মাসে পৃথক তিনটি মামলায় শেখ হাসিনাসহ পরিবারের সাত সদস্যের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন আদালত। এই তিনটি মামলায় তাদের ছাড়াও সাবেক গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদসহ আরও ১৬ জনকে আসামি করা হয়।
২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর থেকে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অনুসন্ধানে দেখা যায়, ৬০ কাঠার জমি বরাদ্দে পরস্পর যোগসাজশ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিভিন্ন অনিয়ম হয়েছে। এরপর ২০২৫ সালের ১০ মার্চ এই ছয়টি মামলায় দুদক অভিযোগপত্রের অনুমোদন দেয়।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সাত সদস্যসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। পৃথক ছয়টি মামলায় আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দুইটি বিশেষ জজ আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এবং বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এই আদেশ দেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ ও ১৩ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম ও সুলতান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় অভিযুক্ত শেখ হাসিনা পরিবারের সদস্যরা হলেন: শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, রেহানার আরেক মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক (ববি)।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর তরিকুল ইসলাম জানান, পৃথক ছয়টি মামলার শুনানি শেষে আদালত শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর আগে গত ২০ জুলাই মামলাগুলো বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হয়।
দুদক জানায়, আদালতে হাজির হওয়ার জন্য অভিযুক্তদের নামে সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের আদেশে মামলাগুলো বিচারের জন্য স্থানান্তর করা হয়।
এর আগে গত এপ্রিল মাসে পৃথক তিনটি মামলায় শেখ হাসিনাসহ পরিবারের সাত সদস্যের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন আদালত। এই তিনটি মামলায় তাদের ছাড়াও সাবেক গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদসহ আরও ১৬ জনকে আসামি করা হয়।
২০২৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর থেকে রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অনুসন্ধানে দেখা যায়, ৬০ কাঠার জমি বরাদ্দে পরস্পর যোগসাজশ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিভিন্ন অনিয়ম হয়েছে। এরপর ২০২৫ সালের ১০ মার্চ এই ছয়টি মামলায় দুদক অভিযোগপত্রের অনুমোদন দেয়।