জুলাই সনদের দ্রুত বাস্তবায়ন ও স্থায়ী আইনি কাঠামোর দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অবস্থান নেন শহীদ পরিবার ও আহতদের ব্যানারে সংগঠিত বিক্ষোভকারীরা।
অবরোধে অংশ নিয়ে আন্দোলনকারী আবু হাসান বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার জুলাই সনদ ঘোষণা ও বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি না দেবে, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন চলবে।” এসময় তাঁরা ‘জুলাই নিয়ে টালবাহানা চলবে না’, ‘জুলাই সনদ দিতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড়সহ আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর জানান, “বিক্ষোভের কারণে শাহবাগে বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।”
আন্দোলনকারীদের ৮ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আজীবন সম্মানী ও পুনর্বাসন, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং কল্যাণমূলক সহায়তা নিশ্চিত করা, দমন-পীড়নের বিচার ও সত্য-ন্যায় কমিশন গঠন ইত্যাদি।
এদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই ‘জুলাই সনদের’ দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার কাজ শেষ করে খসড়া চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। তবে এখনো সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি।
সনদের আইনি কাঠামো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামি, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তারা বলছে, নির্বাচনের দুই বছরের মধ্যে সনদের সংস্কার বাস্তবায়নের যে কথা বলা হয়েছে, তা যথেষ্ট নয়। এই সংস্কার প্রক্রিয়াকে একটি বাধ্যতামূলক আইন হিসেবে প্রণয়ন করতে হবে। তবে বিএনপি খসড়ার সঙ্গে মোটামুটি একমত।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
জুলাই সনদের দ্রুত বাস্তবায়ন ও স্থায়ী আইনি কাঠামোর দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অবস্থান নেন শহীদ পরিবার ও আহতদের ব্যানারে সংগঠিত বিক্ষোভকারীরা।
অবরোধে অংশ নিয়ে আন্দোলনকারী আবু হাসান বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার জুলাই সনদ ঘোষণা ও বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি না দেবে, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন চলবে।” এসময় তাঁরা ‘জুলাই নিয়ে টালবাহানা চলবে না’, ‘জুলাই সনদ দিতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড়সহ আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এতে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর জানান, “বিক্ষোভের কারণে শাহবাগে বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।”
আন্দোলনকারীদের ৮ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, আজীবন সম্মানী ও পুনর্বাসন, চিকিৎসা, শিক্ষা এবং কল্যাণমূলক সহায়তা নিশ্চিত করা, দমন-পীড়নের বিচার ও সত্য-ন্যায় কমিশন গঠন ইত্যাদি।
এদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যেই ‘জুলাই সনদের’ দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার কাজ শেষ করে খসড়া চূড়ান্ত করার লক্ষ্য রয়েছে। তবে এখনো সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি।
সনদের আইনি কাঠামো নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামি, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তারা বলছে, নির্বাচনের দুই বছরের মধ্যে সনদের সংস্কার বাস্তবায়নের যে কথা বলা হয়েছে, তা যথেষ্ট নয়। এই সংস্কার প্রক্রিয়াকে একটি বাধ্যতামূলক আইন হিসেবে প্রণয়ন করতে হবে। তবে বিএনপি খসড়ার সঙ্গে মোটামুটি একমত।