যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা বাড়তি শুল্ক হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হওয়াকে ‘গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই অর্জন বাংলাদেশের বৈশ্বিক প্রভাব ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দিগন্ত আরও প্রশস্ত করেছে।
শুক্রবার এক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের শুল্ক আলোচক দলকে আমরা গর্বের সঙ্গে অভিনন্দন জানাই। এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সাফল্য।”
প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প চলতি বছরের ২ এপ্রিল শতাধিক দেশের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শুল্কহার ধরা হয় ৩৭ শতাংশ। পরে ধারাবাহিক আলোচনার মাধ্যমে তা ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়, যা কার্যকর হবে ১ আগস্ট থেকে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র সফরকারী প্রতিনিধি দলে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাউসার চৌধুরী।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ শুল্কহার নির্ধারণ করা হয়েছে,যা প্রতিদ্বন্দ্বী পোশাক রপ্তানিকারক দেশ শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার প্রায় সমান, যাদের শুল্কহার ১৯ থেকে ২০ শতাংশের মধ্যে। এর ফলে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতার কোনো ক্ষতি হয়নি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়ায় ভারতকে ২৫ শতাংশ শুল্কের মুখে পড়তে হয়েছে।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা বাড়তি শুল্ক হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হওয়াকে ‘গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই অর্জন বাংলাদেশের বৈশ্বিক প্রভাব ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দিগন্ত আরও প্রশস্ত করেছে।
শুক্রবার এক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের শুল্ক আলোচক দলকে আমরা গর্বের সঙ্গে অভিনন্দন জানাই। এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সাফল্য।”
প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প চলতি বছরের ২ এপ্রিল শতাধিক দেশের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শুল্কহার ধরা হয় ৩৭ শতাংশ। পরে ধারাবাহিক আলোচনার মাধ্যমে তা ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়, যা কার্যকর হবে ১ আগস্ট থেকে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র সফরকারী প্রতিনিধি দলে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাউসার চৌধুরী।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ শুল্কহার নির্ধারণ করা হয়েছে,যা প্রতিদ্বন্দ্বী পোশাক রপ্তানিকারক দেশ শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার প্রায় সমান, যাদের শুল্কহার ১৯ থেকে ২০ শতাংশের মধ্যে। এর ফলে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতার কোনো ক্ষতি হয়নি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়ায় ভারতকে ২৫ শতাংশ শুল্কের মুখে পড়তে হয়েছে।