alt

জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি সাপেক্ষে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আলোচনায় যে গোপনীয়তার বিষয়টি ছিল, চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতি সাপেক্ষে তা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর শিগগিরই হয়তো যৌথ বিবৃতি আসবে। তথ্য অধিকারের আলোকে এটা করা হবে।’

চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার

পর তার বিস্তারিত প্রকাশ করা হবে

বিমান বিক্রিতে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ছিল না, তারা কৃষি পণ্য বিক্রি করতে চেয়েছিল

নতুন এক কোটি যাত্রী পরিবহনের সুযোগ আছে, সেই বিবেচনায় ২৫টি বিমান বেশি নয়

২৫টি বিমানের মধ্যে প্রায় ২০৩৭ সালে প্রথম বিমান পাবে বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজার সঙ্গে আলাপচারিতায় বাণিজ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। গোলাম মোর্তোজা ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড পেইজে ভিডিওটি প্রকাশ করেছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাণিজ্য চুক্তি কাজে লাগাতে হলে নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে এ নিয়ে আত্মসন্তুষ্টির সুযোগ নেই। বিষয়টি আন্তর্জাতিক রীতিতে নির্দিষ্ট, শুধু তা-ই নয়, স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক ও বীমা চুক্তিতে উপনীত হয়, তখন এই গোপনীয়তার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক। এমনকি দুজন ব্যক্তি সম্পদ হস্তান্তর করলেও এ ধরনের বিষয় থাকে।’

শেখ বশিরউদ্দীন আরও বলেন, ‘এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র যেখানে চুক্তির মূল নিয়ামক হিসেবে নিজস্ব নিরাপত্তার কথা বলেছে, সেখানে আলোচনায় গোপনীয়তার শর্ত থাকা অবশ্যম্ভাবী। এর মাধ্যমে দেশের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত করার কোনো উপাদান থাকলে আমরা সে চুক্তিতে করবো না, সেটাই স্বভাবিক। নিজস্ব স্বার্থ বিসর্জন দেয়ার সুযোগ নেই। নিজস্ব স্বার্থ জলাঞ্জলি দিলে সক্ষমতার ঘাটতি হবে। তাতে বাণিজ্য চুক্তি করে লাভ হবে না। স্বল্প মেয়াদে বা দীর্ঘ মেয়াদে যদি আমাদের বাণিজ্য সক্ষমতা হ্রাস পায়, কিংবা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির কোনো ধরনের ক্ষতি হয়, সেই চুক্তি কোনোভাবেই পালনযোগ্য নয়।’

তবে আলোচনা চলাকালে দুঃখজনকভাবে চুক্তিটি ফাঁস হয়ে গিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন শেখ বশিরউদ্দীন। সেখানে দেশের স্বার্থবিরোধী কিছু নেই। যেগুলো দেশের স্বার্থবিরোধী হতে পারতো, সেখান থেকে বাংলাদেশ পরিষ্কারভাবে বের হয়ে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কেনার প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘বাণিজ্য আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র মোটেও বিষয়টি উত্থাপন করেনি। এই বিষয়টি একমুখী। গতবছর বোয়িং ১২টি বিমান বানিয়েছে। সুতরাং এই চুক্তি অনুযায়ী তারা হয়তো ২০৩৭ সালে প্রথম বিমান সরবরাহ করতে পারবে। বরং যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ছিল কৃষিপণ্য নিয়ে। বাংলাদেশ প্রতি ১৫ থেকে ২০ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৫০০ কোটি থেকে ২ হাজার কোটি ডলারের খাদ্যপণ্য আমদানি করে। যুক্তরাষ্ট্রও কৃষিপণ্যের বৃহৎ উৎপাদক। বাংলাদেশ মূলত জ্বালানি ও কৃষিপণ্যের ভিত্তিতে বাণিজ্যঘাটতি কমানোর কথা বলেছে, যেসব পণ্য এমনিতেই বাংলাদেশকে আমদানি করতে হয়। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি ডলারের মতো। ফলে বাংলাদেশে তুলা, সয়াবিন, ভুট্টা, গমজাতীয় পণ্য আমদানি বাড়িয়ে ২০০ কোটি ডলারের বাণিজ্যঘাটতি কমানোর চেষ্টা করতে পারে।’

বোয়িং বিমান খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয় উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানের পরিচালনা সক্ষমতা বৃদ্ধি না করে বিমান কিনে তেমন লাভ হবে না। অন্তর্বর্তী সরকার সেই চেষ্টা করছে। তবে বিমানের পক্ষে অতিরিক্ত এক কোটি যাত্রী পরিবহনের সুযোগ আছে। সেই বিবেচনায় ২৫টি বিমান খুব বেশি কিছু নয়।’ বিমানের পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়ে তিনি আশাবাদী।

ছবি

করোনাভাইরাসে আরও ২ জন শনাক্ত, চলতি বছর মোট শনাক্ত ৭২২ জন

প্রবাসীদের রেমিটেন্সে অর্থনীতির চাকা সচল হচ্ছে: রেমিটেন্সযোদ্ধাদের সম্মাননা

আগস্টজুড়ে রাজধানীতে পুলিশের ‘চিরুনি অভিযান’

পরিচয় শনাক্তে আন্দোলনে নিহতদের মরদেহ কবর থেকে তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আইন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের সংলাপ অনুষ্ঠিত

ছবি

৩৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

সময় এসেছে শিক্ষার্থীদের শ্রেণীকক্ষে ফিরে যাওয়ার: শিক্ষা উপদেষ্টা

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২০৯

মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাচার সিন্ডিকেটের তদন্ত বন্ধ করতে দুই দেশ সম্মত

ছবি

গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন: দুই গোডাউন পুড়ে ছাই, কোটি টাকার ক্ষতি

ছবি

অপু বাইক কেনে এমপির বাসা থেকে ‘চাঁদা নেয়ার দিন’: পুলিশ

ছবি

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই: আমীর খসরু

ছবি

জুলাই সনদ ঘোষণার পথে সরকার, ৮ আগস্টের মধ্যে চূড়ান্ত বোঝাপড়ার আশা : আসিফ মাহমুদ

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ আমলে নেয়া হয়নি, একই অবস্থা স্বাস্থ্য কমিশনেও

ছবি

‘প্রধান শিক্ষিকা ডাকলেন, না হলে হয়তো আমিও সেদিন লাশ হয়ে যেতাম’

ছবি

শাহবাগ, শহীদ মিনার ও সোহ্রাওয়ার্দীতে রোববার সমাবেশ, যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

ছবি

কক্সবাজারে অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ৫, চারজনই এক পরিবারের

ছবি

রোববার শহীদ মিনারে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করবে এনসিপি

ছবি

জুলাই আন্দোলনে সন্তান হারানো দুই মায়ের স্মৃতিচারণ

ছবি

গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষার রূপকল্প হচ্ছে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’: তথ্য উপদেষ্টা

ছবি

‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা ৫ আগস্ট, ভিন্নমত অনেক বিষয়ে

ছবি

জুলাই গণহত্যা: রোববার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষ্যগ্রহণ

ছবি

ছাদে ৩ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা

ছবি

মীরসরাইয়ে ‘পাহাড়খেকো’ বনাম প্রশাসন, চোর-পুলিশ খেলা

ছবি

বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফেরত পাঠাচ্ছে কুয়েত

ছবি

হাজারীবাগে নারীকে পিটিয়ে হত্যা

ছবি

অনুদান পায়নি ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ৪৬২ ব্যক্তি, করণীয় জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ছবি

বসুন্ধরা আবাসিকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠক নিয়ে তদন্ত চলছে : পুলিশ

ছবি

জলাবদ্ধতায় এক মাস ধরে বন্দী বেগমগঞ্জের কয়েক হাজার পরিবার

ছবি

আরিচার যমুনা চ্যানেলে বছরে দুই কোটি টাকা চাঁদা তোলার অভিযোগ

ছবি

বেড়েছে কফি চাষ, কমেছে আমদানি

ছবি

৮% জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে কীভাবে ঐক্য হয়, প্রশ্ন সংখ্যালঘু অধিকার আন্দোলনের

ছবি

বেড়েছে দেশি পেঁয়াজ, ডিমের দাম

ছবি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: উপর দিয়ে বিমান গেলেও ভয়ে চমকে উঠছেন শিক্ষার্থীরা

ছবি

শাহবাগে অবরোধকারীদের ওপর ‘প্রকৃত জুলাই যোদ্ধাদের’ হামলা, দুই পক্ষকেই পুলিশের লাঠিচার্জ

ছবি

বাংলাদেশের ওপর নিবিড় নজর রাখছি: ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

tab

জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি সাপেক্ষে গোপনীয়তার বিষয়টি প্রকাশ করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আলোচনায় যে গোপনীয়তার বিষয়টি ছিল, চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতি সাপেক্ষে তা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর শিগগিরই হয়তো যৌথ বিবৃতি আসবে। তথ্য অধিকারের আলোকে এটা করা হবে।’

চুক্তি সই হয়ে যাওয়ার

পর তার বিস্তারিত প্রকাশ করা হবে

বিমান বিক্রিতে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ছিল না, তারা কৃষি পণ্য বিক্রি করতে চেয়েছিল

নতুন এক কোটি যাত্রী পরিবহনের সুযোগ আছে, সেই বিবেচনায় ২৫টি বিমান বেশি নয়

২৫টি বিমানের মধ্যে প্রায় ২০৩৭ সালে প্রথম বিমান পাবে বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজার সঙ্গে আলাপচারিতায় বাণিজ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। গোলাম মোর্তোজা ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড পেইজে ভিডিওটি প্রকাশ করেছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাণিজ্য চুক্তি কাজে লাগাতে হলে নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে এ নিয়ে আত্মসন্তুষ্টির সুযোগ নেই। বিষয়টি আন্তর্জাতিক রীতিতে নির্দিষ্ট, শুধু তা-ই নয়, স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক ও বীমা চুক্তিতে উপনীত হয়, তখন এই গোপনীয়তার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক। এমনকি দুজন ব্যক্তি সম্পদ হস্তান্তর করলেও এ ধরনের বিষয় থাকে।’

শেখ বশিরউদ্দীন আরও বলেন, ‘এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র যেখানে চুক্তির মূল নিয়ামক হিসেবে নিজস্ব নিরাপত্তার কথা বলেছে, সেখানে আলোচনায় গোপনীয়তার শর্ত থাকা অবশ্যম্ভাবী। এর মাধ্যমে দেশের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত করার কোনো উপাদান থাকলে আমরা সে চুক্তিতে করবো না, সেটাই স্বভাবিক। নিজস্ব স্বার্থ বিসর্জন দেয়ার সুযোগ নেই। নিজস্ব স্বার্থ জলাঞ্জলি দিলে সক্ষমতার ঘাটতি হবে। তাতে বাণিজ্য চুক্তি করে লাভ হবে না। স্বল্প মেয়াদে বা দীর্ঘ মেয়াদে যদি আমাদের বাণিজ্য সক্ষমতা হ্রাস পায়, কিংবা আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির কোনো ধরনের ক্ষতি হয়, সেই চুক্তি কোনোভাবেই পালনযোগ্য নয়।’

তবে আলোচনা চলাকালে দুঃখজনকভাবে চুক্তিটি ফাঁস হয়ে গিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন শেখ বশিরউদ্দীন। সেখানে দেশের স্বার্থবিরোধী কিছু নেই। যেগুলো দেশের স্বার্থবিরোধী হতে পারতো, সেখান থেকে বাংলাদেশ পরিষ্কারভাবে বের হয়ে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কেনার প্রসঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘বাণিজ্য আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র মোটেও বিষয়টি উত্থাপন করেনি। এই বিষয়টি একমুখী। গতবছর বোয়িং ১২টি বিমান বানিয়েছে। সুতরাং এই চুক্তি অনুযায়ী তারা হয়তো ২০৩৭ সালে প্রথম বিমান সরবরাহ করতে পারবে। বরং যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ছিল কৃষিপণ্য নিয়ে। বাংলাদেশ প্রতি ১৫ থেকে ২০ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৫০০ কোটি থেকে ২ হাজার কোটি ডলারের খাদ্যপণ্য আমদানি করে। যুক্তরাষ্ট্রও কৃষিপণ্যের বৃহৎ উৎপাদক। বাংলাদেশ মূলত জ্বালানি ও কৃষিপণ্যের ভিত্তিতে বাণিজ্যঘাটতি কমানোর কথা বলেছে, যেসব পণ্য এমনিতেই বাংলাদেশকে আমদানি করতে হয়। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যঘাটতি ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি ডলারের মতো। ফলে বাংলাদেশে তুলা, সয়াবিন, ভুট্টা, গমজাতীয় পণ্য আমদানি বাড়িয়ে ২০০ কোটি ডলারের বাণিজ্যঘাটতি কমানোর চেষ্টা করতে পারে।’

বোয়িং বিমান খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয় উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানের পরিচালনা সক্ষমতা বৃদ্ধি না করে বিমান কিনে তেমন লাভ হবে না। অন্তর্বর্তী সরকার সেই চেষ্টা করছে। তবে বিমানের পক্ষে অতিরিক্ত এক কোটি যাত্রী পরিবহনের সুযোগ আছে। সেই বিবেচনায় ২৫টি বিমান খুব বেশি কিছু নয়।’ বিমানের পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়ে তিনি আশাবাদী।

back to top