ডেঙ্গু শিশু ও তরুণরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২১ হাজার ৩২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৮ জন আক্রান্ত হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের শিশু ৩৭টি, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের শিশু ১৮ টি, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সের শিশু ১০টি, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সের ২০ জন। ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সের ২৫ জন। আর ৮০ বছর বয়সের ১ জন রয়েছে। এভাবে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। এরপর তরুণ রয়েছে।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ৮ জন, শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৯ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ২৪৬ জন ভর্তি আছে। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ১৩শর’ বেশি।
বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো জিকা ভাইরাস শনাক্ত করার পরীক্ষার অভাব। যে কয়েকটি বেসরকারি ল্যাবে পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে, তা অত্যন্ত সীমিত ও ব্যয়বহুল। গ্রামীণ বা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য এ পরীক্ষা প্রায় অনাকাঙ্খিত।
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস এ তিনটি ভাইরাসজনিত রোগই এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায় ও উপসর্গে অনেকটাই মিল থাকে। ফলে চিকিৎসক ও রোগী উভয়ের জন্যই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্তকরণ কঠিন হয়ে পড়ে। এতে যেমন চিকিৎসা বিলম্ব ঘটে। তেমনি রোগ ছড়ানোর সম্ভবনা বাড়ে। এই কারণে রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধে একই সঙ্গে তিনটি ভাইরাসের স্ক্রিনিং পরীক্ষার সুবিধা চালু করাও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
ডেঙ্গু শিশু ও তরুণরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২১ হাজার ৩২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৮৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩১ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৮ জন আক্রান্ত হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের শিশু ৩৭টি, ৬ থেকে ১০ বছর বয়সের শিশু ১৮ টি, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সের শিশু ১০টি, ১৬ থেকে ২০ বছর বয়সের ২০ জন। ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সের ২৫ জন। আর ৮০ বছর বয়সের ১ জন রয়েছে। এভাবে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। এরপর তরুণ রয়েছে।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৮ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ৮ জন, শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৯ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ২৪৬ জন ভর্তি আছে। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ১৩শর’ বেশি।
বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো জিকা ভাইরাস শনাক্ত করার পরীক্ষার অভাব। যে কয়েকটি বেসরকারি ল্যাবে পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে, তা অত্যন্ত সীমিত ও ব্যয়বহুল। গ্রামীণ বা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য এ পরীক্ষা প্রায় অনাকাঙ্খিত।
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস এ তিনটি ভাইরাসজনিত রোগই এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায় ও উপসর্গে অনেকটাই মিল থাকে। ফলে চিকিৎসক ও রোগী উভয়ের জন্যই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্তকরণ কঠিন হয়ে পড়ে। এতে যেমন চিকিৎসা বিলম্ব ঘটে। তেমনি রোগ ছড়ানোর সম্ভবনা বাড়ে। এই কারণে রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধে একই সঙ্গে তিনটি ভাইরাসের স্ক্রিনিং পরীক্ষার সুবিধা চালু করাও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।