গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত আরও ২জন শনাক্ত হয়েছে। সন্দেহ ভাজন ৫৫জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রমাণ মিলেছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে ৭২২ জন শনাক্ত হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর করোনা শুরু থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছে ২০,৫২,২৬৭জন। আর মারা গেছে,২৯,৫,২৯জন।
চিকিৎসকরা জানান, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বারবার সাবান দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড হাত ধুতে হবে। নাক, মুখ ডাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরে থাকতে হবে। অপরিস্কার হাতে, চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা যাবে না। হাঁচি কাশির সময় বাহু , টিস্যু বা কাপড় দিয়ে নাক মুখ ডেকে রাখতে হবে।
করণীয়ঃ অসুস্থ হলে ঘরে থাকা, মারাত্বক অসুস্থ্য হলে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে। রোগীর নাক, মুখ ডাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। দরকার হলে আইডিডিআরবির হটলাইনে যোগাযোগ করতে হবে।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম চীনে আক্রান্ত করোনা ভাইরাস আক্রান্ত শুরু হয়। এর দুই মাস পর আক্রান্ত হয়েছিল বাংলাদেশেও। এরপর নানা উদ্যোগ আর আতংকের মধ্যে মাস্ক পরাসহ ধাপে ধাপে কঠোর স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হয়েছে বেশ কিছুদিন। সেই সময় লক ডাউনে জনশূন্য হয় রাজধানীসহ বিভিন্ন অফিস , আদালত, স্কুল কলেজের কার্যক্রম চলে অনলাইনে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ওই সময় সীমান্ত সংযোগ, বিমানবন্দরে চলে কঠোর কড়াকড়ি। এরপর হাসপাতাল গুলোতে কোভিডের রোগী বাড়তে থাকে। আইসিইউ সংকটে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে রোগী ভর্তি নিয়ে স্বজনদের ভোগান্তি হয়েছে। হাসপাতালে আইসিইউ সংকট ছিল।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত আরও ২জন শনাক্ত হয়েছে। সন্দেহ ভাজন ৫৫জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের প্রমাণ মিলেছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে ৭২২ জন শনাক্ত হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর করোনা শুরু থেকে শনিবার,(২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছে ২০,৫২,২৬৭জন। আর মারা গেছে,২৯,৫,২৯জন।
চিকিৎসকরা জানান, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বারবার সাবান দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড হাত ধুতে হবে। নাক, মুখ ডাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরে থাকতে হবে। অপরিস্কার হাতে, চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা যাবে না। হাঁচি কাশির সময় বাহু , টিস্যু বা কাপড় দিয়ে নাক মুখ ডেকে রাখতে হবে।
করণীয়ঃ অসুস্থ হলে ঘরে থাকা, মারাত্বক অসুস্থ্য হলে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে। রোগীর নাক, মুখ ডাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। দরকার হলে আইডিডিআরবির হটলাইনে যোগাযোগ করতে হবে।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম চীনে আক্রান্ত করোনা ভাইরাস আক্রান্ত শুরু হয়। এর দুই মাস পর আক্রান্ত হয়েছিল বাংলাদেশেও। এরপর নানা উদ্যোগ আর আতংকের মধ্যে মাস্ক পরাসহ ধাপে ধাপে কঠোর স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হয়েছে বেশ কিছুদিন। সেই সময় লক ডাউনে জনশূন্য হয় রাজধানীসহ বিভিন্ন অফিস , আদালত, স্কুল কলেজের কার্যক্রম চলে অনলাইনে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ওই সময় সীমান্ত সংযোগ, বিমানবন্দরে চলে কঠোর কড়াকড়ি। এরপর হাসপাতাল গুলোতে কোভিডের রোগী বাড়তে থাকে। আইসিইউ সংকটে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে রোগী ভর্তি নিয়ে স্বজনদের ভোগান্তি হয়েছে। হাসপাতালে আইসিইউ সংকট ছিল।