চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে জাতির সামনে জুলাই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন শেষে গণভবনে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’-এর নির্মাণকাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি গণভবন এলাকায় প্রবেশ করেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, গণপূর্ত সচিব আদিলুর রহমান খান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং জাদুঘর বাস্তবায়ন কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।
নির্মাণাধীন এলাকায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা প্রকৌশলী, স্থপতি ও কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন।
দেড় দশকের বেশি সময় দেশ শাসন করা শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবন এখনো বহন করছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও জনরোষের চিহ্ন। দেয়ালে লেখা রয়েছে—‘হাসু আপা পালাইছে’, ‘কই গেলি হাসিনা’, ‘শাপলা চত্বরের বিচার চাই’, ‘কিলার হাসিনা’—এমন প্রতিবাদের স্লোগান। সেই গণভবনেই তৈরি হচ্ছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’, যা গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট, সংগ্রাম, শহীদ ও বিজয়ের দলিল হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তরের প্রস্তাব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদন পায়। চলতি বছরের ১৫ জুলাই পূর্তকাজের অনুমোদন দেয় অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এর আগেই অনেকাংশে নির্মাণকাজ এগিয়ে নেওয়া হয় এবং বিভিন্ন স্মৃতি সংরক্ষণ করা হয়।
জাতীয় সংসদের উত্তর কোণে শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত গণভবনে বসবাসকারী একমাত্র প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট দেশ ছাড়ার আগ পর্যন্ত এখানেই তার ঠিকানা ছিল।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে জাতির সামনে জুলাই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন শেষে গণভবনে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’-এর নির্মাণকাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি গণভবন এলাকায় প্রবেশ করেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, গণপূর্ত সচিব আদিলুর রহমান খান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং জাদুঘর বাস্তবায়ন কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।
নির্মাণাধীন এলাকায় গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা প্রকৌশলী, স্থপতি ও কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং দ্রুত কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন।
দেড় দশকের বেশি সময় দেশ শাসন করা শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবন এখনো বহন করছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও জনরোষের চিহ্ন। দেয়ালে লেখা রয়েছে—‘হাসু আপা পালাইছে’, ‘কই গেলি হাসিনা’, ‘শাপলা চত্বরের বিচার চাই’, ‘কিলার হাসিনা’—এমন প্রতিবাদের স্লোগান। সেই গণভবনেই তৈরি হচ্ছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’, যা গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট, সংগ্রাম, শহীদ ও বিজয়ের দলিল হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তরের প্রস্তাব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদন পায়। চলতি বছরের ১৫ জুলাই পূর্তকাজের অনুমোদন দেয় অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এর আগেই অনেকাংশে নির্মাণকাজ এগিয়ে নেওয়া হয় এবং বিভিন্ন স্মৃতি সংরক্ষণ করা হয়।
জাতীয় সংসদের উত্তর কোণে শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত গণভবনে বসবাসকারী একমাত্র প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট দেশ ছাড়ার আগ পর্যন্ত এখানেই তার ঠিকানা ছিল।