‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পড়া শেষ করে মঞ্চে উপস্থিত রাজনীতিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। পড়া শেষ হওয়া মাত্র হাততালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে করমর্দনের জন্য হাত বাড়ান তার বাম পাশে থাকা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সময় এগিয়ে আসেন ফখরুলের বাম পাশে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মুহাম্মদ ইউনূস দুজনের সঙ্গে করমর্দন করে ডান দিকে ঘুরে দাঁড়ান। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ইতোমধ্যে ডায়াসের কাছে চলে আসেন। করমর্দন করে প্রধান উপদেষ্টা তাকে বুকে টেনে নেন। এ সময় কয়েক মূহুর্ত দুজনকে একান্ত বাক্য বিনিময় করতে দেখা যায়।
এর মধ্যে মঞ্চের দুপাশে থাকা রাজনৈতিক দলের নেতারা সবাই প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি চলে আসেন; করমর্দন ও কোলাকুলির উদ্দেশ্যে।
নাহিদের সঙ্গে কথা শেষে প্রধান উপদেষ্টা অন্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। জুনায়েদ সাকিকে দেখা যায় এগিয়ে এসে সালাম দিতে। এসময় প্রধান উপদেষ্টা সাবরিনা আফরোজ সেবন্তির সঙ্গে করমর্দন করছিলেন। এরপর তিনি একে একে প্রায় সবার সঙ্গে করমর্দন করেন এবং কোলাকুলি করেন।
শেষ দিকে মির্জা ফখরুল এগিয়ে এসে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিদায় নেন। এ সময় তিনি আবার সরকারপ্রধানের সঙ্গে করমর্দন করেন। এরপর নিজেই দুহাত বাড়িয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোলাকুলি করেন।
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণাপত্র পড়ার সময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চে নয়টি রাজনৈতিক দল, একটি ইসলামী সংগঠনের নেতা এবং একজন শহীদ পরিবারের সদস্য ছিলেন। বাম ধারার কোন রাজনৈতিক দলের নেতাকে মঞ্চে দেখা যায়নি।
প্রধান উপদেষ্টার ডান পাশে ছিলেন (ক্রমান্বয়ে)- ‘শহীদ’ পরিবারের সদস্য সাবরিনা আফরোজ সেবন্তি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান, ছাতা হাতে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
প্রধান উপদেষ্টার বাম পাশে ছিলেন (ক্রমান্বয়ে)- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস। শেষ দিকে নাগরিক ঐক্যের মান্নাকে জড়িয়ে ধরে পিঠ চাপড়ে দেন প্রধান উপদেষ্টা। সবশেষে প্রধান উপদেষ্টা সেবন্তির সঙ্গে আলিঙ্গন করেন এবং সংসদ ভবনের দিকে পা বাড়ান।
এর আগে বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবন থেকে বের হয়ে হেঁটে দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চে আসেন প্রধান উপদেষ্টা।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পড়া শেষ করে মঞ্চে উপস্থিত রাজনীতিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। পড়া শেষ হওয়া মাত্র হাততালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে করমর্দনের জন্য হাত বাড়ান তার বাম পাশে থাকা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সময় এগিয়ে আসেন ফখরুলের বাম পাশে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
মুহাম্মদ ইউনূস দুজনের সঙ্গে করমর্দন করে ডান দিকে ঘুরে দাঁড়ান। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ইতোমধ্যে ডায়াসের কাছে চলে আসেন। করমর্দন করে প্রধান উপদেষ্টা তাকে বুকে টেনে নেন। এ সময় কয়েক মূহুর্ত দুজনকে একান্ত বাক্য বিনিময় করতে দেখা যায়।
এর মধ্যে মঞ্চের দুপাশে থাকা রাজনৈতিক দলের নেতারা সবাই প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি চলে আসেন; করমর্দন ও কোলাকুলির উদ্দেশ্যে।
নাহিদের সঙ্গে কথা শেষে প্রধান উপদেষ্টা অন্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। জুনায়েদ সাকিকে দেখা যায় এগিয়ে এসে সালাম দিতে। এসময় প্রধান উপদেষ্টা সাবরিনা আফরোজ সেবন্তির সঙ্গে করমর্দন করছিলেন। এরপর তিনি একে একে প্রায় সবার সঙ্গে করমর্দন করেন এবং কোলাকুলি করেন।
শেষ দিকে মির্জা ফখরুল এগিয়ে এসে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিদায় নেন। এ সময় তিনি আবার সরকারপ্রধানের সঙ্গে করমর্দন করেন। এরপর নিজেই দুহাত বাড়িয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোলাকুলি করেন।
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণাপত্র পড়ার সময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চে নয়টি রাজনৈতিক দল, একটি ইসলামী সংগঠনের নেতা এবং একজন শহীদ পরিবারের সদস্য ছিলেন। বাম ধারার কোন রাজনৈতিক দলের নেতাকে মঞ্চে দেখা যায়নি।
প্রধান উপদেষ্টার ডান পাশে ছিলেন (ক্রমান্বয়ে)- ‘শহীদ’ পরিবারের সদস্য সাবরিনা আফরোজ সেবন্তি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান, ছাতা হাতে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
প্রধান উপদেষ্টার বাম পাশে ছিলেন (ক্রমান্বয়ে)- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস। শেষ দিকে নাগরিক ঐক্যের মান্নাকে জড়িয়ে ধরে পিঠ চাপড়ে দেন প্রধান উপদেষ্টা। সবশেষে প্রধান উপদেষ্টা সেবন্তির সঙ্গে আলিঙ্গন করেন এবং সংসদ ভবনের দিকে পা বাড়ান।
এর আগে বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবন থেকে বের হয়ে হেঁটে দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চে আসেন প্রধান উপদেষ্টা।