নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি করা গণমাধ্যম নীতিমালাকে ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা, তথ্য অধিকার এবং গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন সাংবাদিকরা। অবিলম্বে এই নীতিমালা স্থগিত ও সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন তারা। বুধবার,(৬ আগস্ট ২০২৫) এই দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়।
সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষিত, নীতিমালায় একতরফা শাস্তিমূলক ধারা যুক্ত
সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
বিদ্যমান নীতিমালায় আগামী সংসদ
নির্বাচন কাভার না করার সিদ্ধান্ত
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)-এর সভাপতি কাজী জেবেল ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সিইসির কার্যালয়ে এই স্মারকলিপি জমা দেয়। এর আগে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আরএফইডির জরুরি মতবিনিময় সভায় সংগঠনের নির্বাহী কমিটি, সাধারণ সদস্য এবং নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালনকারী অভিজ্ঞ সাংবাদিকরা সর্বসম্মতভাবে সিইসিকে স্মারকলিপি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সভায় বক্তারা বলেন, এই নীতিমালার ফলে সাংবাদিকদের নির্বাচনি পর্যবেক্ষণে অংশগ্রহণ কঠিন হয়ে পড়বে।
স্মারকলিপিতে মূলত চারটি প্রধান আপত্তির কথা তুলে ধরা হয়েছে। সেগুলো হলো নীতিমালাটি গণমাধ্যম পেশাজীবীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই প্রণয়ন করা হয়েছে। ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে ‘সময় ও সংখ্যা’ সীমিত করার মতো অবাস্তব শর্ত আরোপ করা হয়েছে। ভোটার বা প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ এবং ভোটকেন্দ্র থেকে সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষা করে নীতিমালায় একতরফা শাস্তিমূলক ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
আরএফইডির সভাপতি কাজী জেবেল এই নীতিমালা স্থগিতের জন্য নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানান। তিনি ১৫ দিনের মধ্যে এই নীতিমালা সংশোধনের আল্টিমেটাম দিয়ে বলেন, ‘বিদ্যমান বিতর্কিত নীতিমালার অধীনে সাংবাদিকরা আগামী সংসদ নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচারের কাজ থেকে বিরত থাকবে।’
সভায় উপস্থিত সাংবাদিকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি বাস্তবসম্মত, স্বাধীন ও সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানান। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হলে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি করা গণমাধ্যম নীতিমালাকে ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা, তথ্য অধিকার এবং গণতান্ত্রিক চর্চার পরিপন্থী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন সাংবাদিকরা। অবিলম্বে এই নীতিমালা স্থগিত ও সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন তারা। বুধবার,(৬ আগস্ট ২০২৫) এই দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়।
সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষিত, নীতিমালায় একতরফা শাস্তিমূলক ধারা যুক্ত
সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
বিদ্যমান নীতিমালায় আগামী সংসদ
নির্বাচন কাভার না করার সিদ্ধান্ত
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)-এর সভাপতি কাজী জেবেল ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সিইসির কার্যালয়ে এই স্মারকলিপি জমা দেয়। এর আগে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আরএফইডির জরুরি মতবিনিময় সভায় সংগঠনের নির্বাহী কমিটি, সাধারণ সদস্য এবং নির্বাচন কমিশনে দায়িত্ব পালনকারী অভিজ্ঞ সাংবাদিকরা সর্বসম্মতভাবে সিইসিকে স্মারকলিপি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সভায় বক্তারা বলেন, এই নীতিমালার ফলে সাংবাদিকদের নির্বাচনি পর্যবেক্ষণে অংশগ্রহণ কঠিন হয়ে পড়বে।
স্মারকলিপিতে মূলত চারটি প্রধান আপত্তির কথা তুলে ধরা হয়েছে। সেগুলো হলো নীতিমালাটি গণমাধ্যম পেশাজীবীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই প্রণয়ন করা হয়েছে। ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে ‘সময় ও সংখ্যা’ সীমিত করার মতো অবাস্তব শর্ত আরোপ করা হয়েছে। ভোটার বা প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ এবং ভোটকেন্দ্র থেকে সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষা করে নীতিমালায় একতরফা শাস্তিমূলক ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
আরএফইডির সভাপতি কাজী জেবেল এই নীতিমালা স্থগিতের জন্য নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানান। তিনি ১৫ দিনের মধ্যে এই নীতিমালা সংশোধনের আল্টিমেটাম দিয়ে বলেন, ‘বিদ্যমান বিতর্কিত নীতিমালার অধীনে সাংবাদিকরা আগামী সংসদ নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচারের কাজ থেকে বিরত থাকবে।’
সভায় উপস্থিত সাংবাদিকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং অন্যান্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি বাস্তবসম্মত, স্বাধীন ও সাংবাদিকবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানান। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হলে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।