রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পাশে কে বি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের গোপন বৈঠকের অভিযোগে মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তারের পর পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত পুলিশের রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্তে থাকা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ জানায়, ৮ জুলাই ওই কনভেনশন সেন্টারে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ ঘোষিত অংশ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রায় ৩০০-৪০০ জনের গোপন বৈঠক হয়। সেখানে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান, সহিংস পরিকল্পনা এবং শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের নামে ঢাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এ ঘটনায় ১৩ জুলাই ভাটারা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। তদন্তে সুমাইয়া জাফরিনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে ৬ আগস্ট তাঁকে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি রেস্তোরাঁ থেকে আটক করে ডিবির হেফাজতে নেওয়া হয়।
রিমান্ড শুনানির সময় পুলিশ সাত দিনের আবেদন করে। তবে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে, ওই গোপন বৈঠকের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তা মেজর সাদিকুল হককেও ১৭ জুলাই রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়। ৩১ জুলাই সেনাসদরের এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং পরদিন আইএসপিআর জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে এবং প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার পাশে কে বি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের গোপন বৈঠকের অভিযোগে মেজর সাদিকুল হকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তারের পর পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত পুলিশের রিমান্ড আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্তে থাকা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ জানায়, ৮ জুলাই ওই কনভেনশন সেন্টারে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ ঘোষিত অংশ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রায় ৩০০-৪০০ জনের গোপন বৈঠক হয়। সেখানে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান, সহিংস পরিকল্পনা এবং শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের নামে ঢাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এ ঘটনায় ১৩ জুলাই ভাটারা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা করে পুলিশ। তদন্তে সুমাইয়া জাফরিনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে ৬ আগস্ট তাঁকে মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি রেস্তোরাঁ থেকে আটক করে ডিবির হেফাজতে নেওয়া হয়।
রিমান্ড শুনানির সময় পুলিশ সাত দিনের আবেদন করে। তবে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে, ওই গোপন বৈঠকের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তা মেজর সাদিকুল হককেও ১৭ জুলাই রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়। ৩১ জুলাই সেনাসদরের এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় এবং পরদিন আইএসপিআর জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে এবং প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে।