জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত অজ্ঞাত ছয়জনের মরদেহ অবশেষে দাফন করা হয়েছে। এক বছর ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে রাখা লাশগুলো শনাক্ত না হওয়ায় বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) আদালতের নির্দেশে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তারা ছয়টি মরদেহ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে সংস্থাটি সেগুলো জুরাইন কবরস্থানে দাফন করে।
ওসি বলেন, “লাশগুলো এক বছরের বেশি সময় ধরে ঢাকা মেডিকেলের মর্গে ছিল। এই সময়ের মধ্যে অনেকেই শনাক্ত করতে এসেছেন। ডিএনএ নমুনাও পরীক্ষা করা হয়েছে। কিন্তু কারও সঙ্গে মেলেনি।”
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের দাফন সেবা কর্মকর্তা কামরুল আহমেদ জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে জুরাইন কবরস্থানে মরদেহগুলো দাফন করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. কাজী গোলাম মোখলেছুর রহমান বলেন, “ওই ছয়টি মরদেহের ফরেনসিক প্রতিবেদন তৈরি করে আমরা আগেই পুলিশের কাছে দিয়েছি। শনাক্ত না হওয়ায় সেগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা যাচ্ছিল না। সম্প্রতি পুলিশকে মরদেহগুলোর ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছিল। পরে সিদ্ধান্ত হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে দিয়ে দাফন করানো হবে।”
শাহবাগ থানা পুলিশ জানায়, গত বছরের ৫ আগস্টের আগে যাত্রাবাড়ীসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তে দেখা গেছে, অধিকাংশের মৃত্যু হয়েছে ‘আঘাতজনিত কারণে’।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত অজ্ঞাত ছয়জনের মরদেহ অবশেষে দাফন করা হয়েছে। এক বছর ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে রাখা লাশগুলো শনাক্ত না হওয়ায় বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) আদালতের নির্দেশে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তারা ছয়টি মরদেহ আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে সংস্থাটি সেগুলো জুরাইন কবরস্থানে দাফন করে।
ওসি বলেন, “লাশগুলো এক বছরের বেশি সময় ধরে ঢাকা মেডিকেলের মর্গে ছিল। এই সময়ের মধ্যে অনেকেই শনাক্ত করতে এসেছেন। ডিএনএ নমুনাও পরীক্ষা করা হয়েছে। কিন্তু কারও সঙ্গে মেলেনি।”
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের দাফন সেবা কর্মকর্তা কামরুল আহমেদ জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে জুরাইন কবরস্থানে মরদেহগুলো দাফন করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. কাজী গোলাম মোখলেছুর রহমান বলেন, “ওই ছয়টি মরদেহের ফরেনসিক প্রতিবেদন তৈরি করে আমরা আগেই পুলিশের কাছে দিয়েছি। শনাক্ত না হওয়ায় সেগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা যাচ্ছিল না। সম্প্রতি পুলিশকে মরদেহগুলোর ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছিল। পরে সিদ্ধান্ত হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে দিয়ে দাফন করানো হবে।”
শাহবাগ থানা পুলিশ জানায়, গত বছরের ৫ আগস্টের আগে যাত্রাবাড়ীসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তে দেখা গেছে, অধিকাংশের মৃত্যু হয়েছে ‘আঘাতজনিত কারণে’।