জাতীয় সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে আইন ও সংবিধান বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
রোববার (তারিখ) সংসদ ভবনের এলডি হলে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অংশ নেন দেশের খ্যাতনামা আইনবিদ ও সাবেক বিচারপতিরা।
বৈঠকে কারা উপস্থিত ছিলেন?
- বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন:
- সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি এম এ মতিন
- সাবেক বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক
- সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া
- সাংবিধানিক বিশেষজ্ঞ তানিম হোসেন শাওন
- ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক
- ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন:
- সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- সদস্য ও সাবেক বিচারপতি মো. এমদাদুল হক
- সদস্য ইফতেখারুজ্জামান, বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও মো. আইয়ুব মিয়া
- প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার
কেন এই বৈঠক?
জাতীয় সনদের আইনি কাঠামো নিশ্চিত করতে এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের কার্যকর পদ্ধতি নির্ধারণ করাই ছিল এই আলোচনার মূল লক্ষ্য। কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী জানান, "সংলাপে অর্জিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন কৌশল নিয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত নেওয়া হয়েছে।"
কমিশনের গঠন ও অগ্রগতি
- গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় ঐকমত্য কমিশন।
- মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত দুই ধাপে ৩২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছে।
- প্রথম ধাপে ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে ঐকমত্য হয়েছে। এর কিছু ইতোমধ্যে অধ্যাদেশ ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে।
- দ্বিতীয় ধাপে ২০টি সাংবিধানিক ইস্যুতে আলোচনা হয়, যার মধ্যে ১১টিতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত এবং ৯টিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সমর্থন পাওয়া গেছে।
গত ৩ আগস্ট কমিশনের সদস্যদের সভায় রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত পর্যালোচনা করা হয়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়:
১. বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
২. শীঘ্রই রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আরও一সংলাপ হবে।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
জাতীয় সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে আইন ও সংবিধান বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
রোববার (তারিখ) সংসদ ভবনের এলডি হলে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অংশ নেন দেশের খ্যাতনামা আইনবিদ ও সাবেক বিচারপতিরা।
বৈঠকে কারা উপস্থিত ছিলেন?
- বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন:
- সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি এম এ মতিন
- সাবেক বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক
- সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া
- সাংবিধানিক বিশেষজ্ঞ তানিম হোসেন শাওন
- ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক
- ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন:
- সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- সদস্য ও সাবেক বিচারপতি মো. এমদাদুল হক
- সদস্য ইফতেখারুজ্জামান, বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও মো. আইয়ুব মিয়া
- প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার
কেন এই বৈঠক?
জাতীয় সনদের আইনি কাঠামো নিশ্চিত করতে এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের কার্যকর পদ্ধতি নির্ধারণ করাই ছিল এই আলোচনার মূল লক্ষ্য। কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী জানান, "সংলাপে অর্জিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন কৌশল নিয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত নেওয়া হয়েছে।"
কমিশনের গঠন ও অগ্রগতি
- গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় ঐকমত্য কমিশন।
- মার্চ থেকে জুলাই পর্যন্ত দুই ধাপে ৩২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ হয়েছে।
- প্রথম ধাপে ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে ঐকমত্য হয়েছে। এর কিছু ইতোমধ্যে অধ্যাদেশ ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে।
- দ্বিতীয় ধাপে ২০টি সাংবিধানিক ইস্যুতে আলোচনা হয়, যার মধ্যে ১১টিতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত এবং ৯টিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সমর্থন পাওয়া গেছে।
গত ৩ আগস্ট কমিশনের সদস্যদের সভায় রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত পর্যালোচনা করা হয়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়:
১. বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
২. শীঘ্রই রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আরও一সংলাপ হবে।