জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা ও জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শক্তির সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দিয়ে এই কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনের সভাপতি করা হয় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে এবং সহ-সভাপতি করা হয় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে।
কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।
১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে কমিশনটির মেয়াদ প্রথমে ছয় মাস নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৫ আগস্ট। ইতিমধ্যে প্রথম পর্বের সংলাপে ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে এবং দ্বিতীয় পর্বে গুরুত্বপূর্ণ ২০টি সাংবিধানিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে।
গত শুক্রবার কমিশন জানিয়েছে, সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত ও জুলাই সনদ মানার বাধ্যবাধকতা নিশ্চিতে আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফা সংলাপে বসবে তারা। এর আগেই মেয়াদ ফুরিয়ে আসায় এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা ও জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শক্তির সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দিয়ে এই কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনের সভাপতি করা হয় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে এবং সহ-সভাপতি করা হয় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে।
কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।
১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে কমিশনটির মেয়াদ প্রথমে ছয় মাস নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা শেষ হওয়ার কথা ছিল ১৫ আগস্ট। ইতিমধ্যে প্রথম পর্বের সংলাপে ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে এবং দ্বিতীয় পর্বে গুরুত্বপূর্ণ ২০টি সাংবিধানিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে।
গত শুক্রবার কমিশন জানিয়েছে, সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি চূড়ান্ত ও জুলাই সনদ মানার বাধ্যবাধকতা নিশ্চিতে আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফা সংলাপে বসবে তারা। এর আগেই মেয়াদ ফুরিয়ে আসায় এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।