ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ নির্বাচনে গতবারের তুলনায় সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র, ভোটার এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়।
মঙ্গলবার,(১২ আগস্ট ২০২৫) আসন্ন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকিসংক্রান্ত একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে বলে সভায় জানানো হয়।
ইসি জানিয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ৪৫ হাজার ৯৮টি, যা দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে ২ হাজার ৯৫০টি বেশি। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা থাকবে ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি এবং দায়িত্ব পালন করবেন ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন, ভোটকেন্দ্র ছিল ৪২ হাজার ১৪৮টি এবং ভোটকক্ষ ছিল ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৪টি।
যাদের জন্ম তারিখ ১ জানুয়ারি ২০০৮ বা তার আগে, তারা এই নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য যোগ্য হবেন। সে হিসেবে ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ হওয়ার পর আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটারের সংখ্যা ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ জনে পৌঁছাতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, তিন ধাপে ভোটার তালিকা প্রস্তুতির কাজ চলছে এবং ৩১ অক্টোবরের মধ্যে যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদেরও চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন পরিচালনার জন্য ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। যদিও নির্বাচনে সরাসরি প্রয়োজন হবে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন কর্মকর্তার। তবে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি কর্মকর্তাকে প্যানেলভুক্ত করা এবং ৫ শতাংশ অতিরিক্ত কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ নির্বাচনে গতবারের তুলনায় সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র, ভোটার এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়।
মঙ্গলবার,(১২ আগস্ট ২০২৫) আসন্ন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকিসংক্রান্ত একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে বলে সভায় জানানো হয়।
ইসি জানিয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ৪৫ হাজার ৯৮টি, যা দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে ২ হাজার ৯৫০টি বেশি। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা থাকবে ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি এবং দায়িত্ব পালন করবেন ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন, ভোটকেন্দ্র ছিল ৪২ হাজার ১৪৮টি এবং ভোটকক্ষ ছিল ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৪টি।
যাদের জন্ম তারিখ ১ জানুয়ারি ২০০৮ বা তার আগে, তারা এই নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য যোগ্য হবেন। সে হিসেবে ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ হওয়ার পর আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটারের সংখ্যা ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ জনে পৌঁছাতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, তিন ধাপে ভোটার তালিকা প্রস্তুতির কাজ চলছে এবং ৩১ অক্টোবরের মধ্যে যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদেরও চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
ইসি সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন পরিচালনার জন্য ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। যদিও নির্বাচনে সরাসরি প্রয়োজন হবে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন কর্মকর্তার। তবে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি কর্মকর্তাকে প্যানেলভুক্ত করা এবং ৫ শতাংশ অতিরিক্ত কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ইসির।