ফেলে আসা জুলাই মাসে সারাদেশে ৪২৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ জন নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন ৫৪২ জন। বুধবার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহতের এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
তবে এই সরকারি হিসাব একদিন আগে প্রকাশিত সেফটি ফাউন্ডেশনের পরিসংখ্যানের চেয়ে কম। ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী গত জুলাই মাসে ৪৪৩টি দুর্ঘটনায় ৪১৮ জন নিহত ও ৮৫৬ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৩১টি দুর্ঘটনার সঙ্গে মোটরসাইকেল জড়িত ছিল, যেখানে প্রাণ গেছে ১০৯ জনের।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষরে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনটি সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। বিভাগীয় অফিসগুলোর মাধ্যমে সারাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, জুলাই মাসে ঢাকা বিভাগে ১১৩টি দুর্ঘটনায় ১০৩ জন নিহত ও ১৫১ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ১০০টি দুর্ঘটনায় ৮৯ জন নিহত ও ৯২ জন আহত হয়েছেন। রাজশাহী বিভাগে ৪৯টি দুর্ঘটনায় ৫৩ জন নিহত ও ৪৫ জন আহত হয়েছেন। খুলনা বিভাগে ৪৪টি দুর্ঘটনায় ৪৩ জন নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে ২৫টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ৪৬ জন আহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে ৩০টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৯৯ জন আহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে ৪৩টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ও ৪৮ জন আহত হয়েছেন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২৩টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন।
বিআরটিএ জানায়, জুলাই মাসে দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে সর্বাধিক ছিল বাস ১১৭টি। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল মোটরসাইকেল ১১৬টি। এছাড়া ট্রাক বা কভার্ডভ্যান ১৩৩টি, পিকআপ ৪০টি, মাইক্রোবাস ১৫টি, অ্যাম্বুলেন্স ১টি, ভ্যান ৯টি, ট্রাক্টর ৬টি, ইজিবাইক ১০টি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ১৪টি, অটোরিকশা ৩৭টি ও অন্যান্য যান ১২৭টিসহ মোট ৬৪২টি যানবাহন দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল।
এসব দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মধ্যে রয়েছে— বাসে ৪৭ জন, ট্রাক বা কভার্ডভ্যানে ৪৮ জন, পিকআপে ১৮ জন, মাইক্রোবাসে ১৯ জন, জিপে ৩ জন, মোটরসাইকেলে ৮৩ জন, ভ্যানে ১৭ জন, ট্রাক্টরে ১ জন, ইজিবাইকে ১৫ জন, ব্যাটারিচালিত রিকশায় ১৬ জন, অটোরিকশায় ২৮ জন এবং অন্যান্য যানবাহনে ৮৫ জন। সব মিলিয়ে জুলাই মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৮০ জন নিহত হন।
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
ফেলে আসা জুলাই মাসে সারাদেশে ৪২৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ জন নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন ৫৪২ জন। বুধবার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহতের এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
তবে এই সরকারি হিসাব একদিন আগে প্রকাশিত সেফটি ফাউন্ডেশনের পরিসংখ্যানের চেয়ে কম। ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী গত জুলাই মাসে ৪৪৩টি দুর্ঘটনায় ৪১৮ জন নিহত ও ৮৫৬ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৩১টি দুর্ঘটনার সঙ্গে মোটরসাইকেল জড়িত ছিল, যেখানে প্রাণ গেছে ১০৯ জনের।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষরে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনটি সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। বিভাগীয় অফিসগুলোর মাধ্যমে সারাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, জুলাই মাসে ঢাকা বিভাগে ১১৩টি দুর্ঘটনায় ১০৩ জন নিহত ও ১৫১ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে ১০০টি দুর্ঘটনায় ৮৯ জন নিহত ও ৯২ জন আহত হয়েছেন। রাজশাহী বিভাগে ৪৯টি দুর্ঘটনায় ৫৩ জন নিহত ও ৪৫ জন আহত হয়েছেন। খুলনা বিভাগে ৪৪টি দুর্ঘটনায় ৪৩ জন নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে ২৫টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ৪৬ জন আহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে ৩০টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৯৯ জন আহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে ৪৩টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ও ৪৮ জন আহত হয়েছেন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২৩টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন।
বিআরটিএ জানায়, জুলাই মাসে দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে সর্বাধিক ছিল বাস ১১৭টি। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল মোটরসাইকেল ১১৬টি। এছাড়া ট্রাক বা কভার্ডভ্যান ১৩৩টি, পিকআপ ৪০টি, মাইক্রোবাস ১৫টি, অ্যাম্বুলেন্স ১টি, ভ্যান ৯টি, ট্রাক্টর ৬টি, ইজিবাইক ১০টি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ১৪টি, অটোরিকশা ৩৭টি ও অন্যান্য যান ১২৭টিসহ মোট ৬৪২টি যানবাহন দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল।
এসব দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মধ্যে রয়েছে— বাসে ৪৭ জন, ট্রাক বা কভার্ডভ্যানে ৪৮ জন, পিকআপে ১৮ জন, মাইক্রোবাসে ১৯ জন, জিপে ৩ জন, মোটরসাইকেলে ৮৩ জন, ভ্যানে ১৭ জন, ট্রাক্টরে ১ জন, ইজিবাইকে ১৫ জন, ব্যাটারিচালিত রিকশায় ১৬ জন, অটোরিকশায় ২৮ জন এবং অন্যান্য যানবাহনে ৮৫ জন। সব মিলিয়ে জুলাই মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মোট ৩৮০ জন নিহত হন।