ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভারতে থেকে কোনো বাংলাদেশি নাগরিক যাতে ‘বাংলাদেশ-বিরোধী’ কার্যক্রম চালাতে না পারে, তা নিশ্চিতে করতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে ভারত সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এমন তথ্য জানিয়ে বলা হয়, ‘ভারতে অবস্থান করে ‘নিষিদ্ধ’ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ‘বাংলাদেশ-বিরোধী’ কর্মকাণ্ড বন্ধে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যার মধ্যে রয়েছে, কোনোভাবেই এমন কর্মকাণ্ডের অনুমোদন বা সমর্থন না দেয়া এবং ভারতের মাটিতে নিষিদ্ধ এক বা একাধিক আওয়ামী লীগের কার্যালয় এখনই বন্ধ করা।’
গত কয়েক দিনে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও কলকাতায় আওয়ামী লীগের ‘কার্যালয় প্রতিষ্ঠার’ খবর প্রকাশের পর এই আহ্বান জানালো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক দলটির অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা ভারতে অবস্থান করছে। ইতোপূর্বে, গত জুলাইয়ের ২১ তারিখে একটি অখ্যাত এনজিওর ছদ্মবেশে নিষিদ্ধ দলটির কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা দিল্লি প্রেসক্লাবে প্রকাশ্য অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা নেয় এবং সেখানকার সাংবাদিকদের কাছে লিফলেট বিতরণ করে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকেই সেখানে আওয়ামী লীগের ‘ক্রমবর্ধমান কার্যক্রমের’ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘বৈধ কিংবা অবৈধভাবে ভারতের মাটিতে অবস্থান করে বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের, বিশেষ করে নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা বা কর্মীদের কোনো
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অফিস প্রতিষ্ঠা হলে সেটা বাংলাদেশর জনগণ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবমাননা। এমন ঘটনা পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে ভালো প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করছে এবং বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। এটা বাংলাদেশের জনগণের আবেগকে উসকে দিতে পারে, যা দুই নিকট প্রতিবেশীর মধ্যে চলমান উদ্যোগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
ভারতে থেকে কোনো বাংলাদেশি নাগরিক যাতে ‘বাংলাদেশ-বিরোধী’ কার্যক্রম চালাতে না পারে, তা নিশ্চিতে করতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে ভারত সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এমন তথ্য জানিয়ে বলা হয়, ‘ভারতে অবস্থান করে ‘নিষিদ্ধ’ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ‘বাংলাদেশ-বিরোধী’ কর্মকাণ্ড বন্ধে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যার মধ্যে রয়েছে, কোনোভাবেই এমন কর্মকাণ্ডের অনুমোদন বা সমর্থন না দেয়া এবং ভারতের মাটিতে নিষিদ্ধ এক বা একাধিক আওয়ামী লীগের কার্যালয় এখনই বন্ধ করা।’
গত কয়েক দিনে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি ও কলকাতায় আওয়ামী লীগের ‘কার্যালয় প্রতিষ্ঠার’ খবর প্রকাশের পর এই আহ্বান জানালো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক দলটির অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা ভারতে অবস্থান করছে। ইতোপূর্বে, গত জুলাইয়ের ২১ তারিখে একটি অখ্যাত এনজিওর ছদ্মবেশে নিষিদ্ধ দলটির কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা দিল্লি প্রেসক্লাবে প্রকাশ্য অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা নেয় এবং সেখানকার সাংবাদিকদের কাছে লিফলেট বিতরণ করে।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকেই সেখানে আওয়ামী লীগের ‘ক্রমবর্ধমান কার্যক্রমের’ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘বৈধ কিংবা অবৈধভাবে ভারতের মাটিতে অবস্থান করে বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকদের, বিশেষ করে নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতা বা কর্মীদের কোনো
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অফিস প্রতিষ্ঠা হলে সেটা বাংলাদেশর জনগণ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবমাননা। এমন ঘটনা পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে ভালো প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ঝুঁকি তৈরি করছে এবং বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। এটা বাংলাদেশের জনগণের আবেগকে উসকে দিতে পারে, যা দুই নিকট প্রতিবেশীর মধ্যে চলমান উদ্যোগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে।’