দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা অভিবাসন খাতকে সমৃদ্ধ করবে এমন মন্তব্য করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, জনগণকে সচেতন করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংবাদমাধ্যম
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত ‘মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড -২০১৯’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হেড অব কো-অপারেশন মাউরিজিও কিয়ান, আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) বাংলাদেশের চিফ অব মিশন গিওরগি গিগাওরি, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ, সিনিয়র ডিরেক্টর কেএমএম মোর্শেদ এবং মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সচেতনতা তৈরির কাজটি কোনোভাবেই মিডিয়া ছাড়া সম্ভব নয়। আমরা মন্ত্রণালয় থেকে একদম উপজেলা পর্যন্ত মিটিং করেছি, দরকার হলে আবারও করবো। কিন্তু এনজিও, সিএসও এবং মিডিয়া এরাই হলো মূল চালিকা শক্তি, যাদের মাধ্যমে আমরা জনগণকে অভিবাসন বিষয়ে সচেতন করতে পারবো।’
সংবাদের মাধ্যমে ভুল তথ্য চলে গেলে তার পরিণতি ভয়াবহ হয় উল্লেখ করে মন্ত্রী সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বশীল হয়ে সংবাদ পরিবেশনের অনুরোধ জানান। অভিবাসন খাত নিয়ে মানসম্পন্ন সাংবাদিকতার ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আরও বেশি সংবাদ পরিবেশনের জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী।
সাংবাদিকতার মাধ্যমে বাংলাদেশের অভিবাসন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় এ বছর ‘মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন ১৩ সাংবাদিক এবং একটি প্রতিষ্ঠান।
উল্লেখ্য, অভিবাসন খাতে সাংবাদিকতাকে স্বীকৃতি দিতে ২০১৫ সালে ব্র্যাক এ পুরস্কারটি প্রবর্তন করে। এ বছর পঞ্চমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হলো। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে আইওএম বাংলাদেশ এবং ব্র্যাকের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ‘বাস্তবায়নকৃত প্রত্যাশা প্রকল্প’ থেকে এবার এই পুরস্কার দেওয়া হলো।
বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০
দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা অভিবাসন খাতকে সমৃদ্ধ করবে এমন মন্তব্য করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, জনগণকে সচেতন করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংবাদমাধ্যম
বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত ‘মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড -২০১৯’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হেড অব কো-অপারেশন মাউরিজিও কিয়ান, আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) বাংলাদেশের চিফ অব মিশন গিওরগি গিগাওরি, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ, সিনিয়র ডিরেক্টর কেএমএম মোর্শেদ এবং মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সচেতনতা তৈরির কাজটি কোনোভাবেই মিডিয়া ছাড়া সম্ভব নয়। আমরা মন্ত্রণালয় থেকে একদম উপজেলা পর্যন্ত মিটিং করেছি, দরকার হলে আবারও করবো। কিন্তু এনজিও, সিএসও এবং মিডিয়া এরাই হলো মূল চালিকা শক্তি, যাদের মাধ্যমে আমরা জনগণকে অভিবাসন বিষয়ে সচেতন করতে পারবো।’
সংবাদের মাধ্যমে ভুল তথ্য চলে গেলে তার পরিণতি ভয়াবহ হয় উল্লেখ করে মন্ত্রী সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বশীল হয়ে সংবাদ পরিবেশনের অনুরোধ জানান। অভিবাসন খাত নিয়ে মানসম্পন্ন সাংবাদিকতার ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আরও বেশি সংবাদ পরিবেশনের জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী।
সাংবাদিকতার মাধ্যমে বাংলাদেশের অভিবাসন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় এ বছর ‘মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন ১৩ সাংবাদিক এবং একটি প্রতিষ্ঠান।
উল্লেখ্য, অভিবাসন খাতে সাংবাদিকতাকে স্বীকৃতি দিতে ২০১৫ সালে ব্র্যাক এ পুরস্কারটি প্রবর্তন করে। এ বছর পঞ্চমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হলো। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে আইওএম বাংলাদেশ এবং ব্র্যাকের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ‘বাস্তবায়নকৃত প্রত্যাশা প্রকল্প’ থেকে এবার এই পুরস্কার দেওয়া হলো।