পাঁচ সপ্তাহে মৃত্যু সর্বনিম্ন ৩৭, শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৭ জন। গত ২৮ মার্চ এর চেয়ে কম ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর গত ৩৮ দিনে মৃত্যু এর নিচে নামেনি। গত বৃহস্পতিবার মত্যু হয়েছিল ৪১ জনের। দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ১১ হাজার ৮৩৩ জন। একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত আরও এক হাজার ৬৮২ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মোট শনাক্ত হয়েছেন সাত লাখ ৭০ হাজার ৮৪২ জন। এছাড়া পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার নয় দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত দুই দিনে যথাক্রমে এই শনাক্তের হার ছিল আট দশমিক ৪৪ শতাংশ ও ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনামুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৭৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪ হাজার ৩৪১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৭ হাজার ৩২৯টি, আর নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৭ হাজার ১৩টি। দেশে করোনার মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ২৭৬টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৪১ লাখ ১৮ হাজার ১৫১টি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৪ লাখ ৮১ হাজার ১২৫টি।
দেশে বর্তমানে ৪২৮টি পরীক্ষাগারে করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এর মধ্যে আরটি-পিসিআরের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ১২৭টি পরীক্ষাগারে, জিন এক্সপার্ট মেশিনের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ৩৫টি পরীক্ষাগারে এবং র্যাপিড অ্যান্টিজেনের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ২৬৬টি পরীক্ষাগারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯১ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৩৭ জনের মধ্যে পুরুষ ২৩ জন, আর নারী ১৪ জন। মোট করোনা আক্রান্ত হয়ে পুরুষ মারা গেছেন আট হাজার ৫৮৯ জন এবং নারী তিন হাজার ২৪৪ জন।
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে বয়স বিবেচনায় ষাটোর্ধ্ব রয়েছেন ২০ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে আছেন ৫ এবং ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন আছেন। এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ১৯, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জন, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগের দুই জন করে এবং খুলনা, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের একজন করে। ৩৭ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ২৮ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৮ জন এবং বাড়িতে একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৩৮৩ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৫৬০ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন এক লাখ ২৫ হাজার ৫০৬ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৬০৩ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৯০৩ জন। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে শনাক্তের দিক থেকে ৩৩তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
পাঁচ সপ্তাহে মৃত্যু সর্বনিম্ন ৩৭, শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ
শনিবার, ০৮ মে ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৭ জন। গত ২৮ মার্চ এর চেয়ে কম ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর গত ৩৮ দিনে মৃত্যু এর নিচে নামেনি। গত বৃহস্পতিবার মত্যু হয়েছিল ৪১ জনের। দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ১১ হাজার ৮৩৩ জন। একই সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত আরও এক হাজার ৬৮২ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মোট শনাক্ত হয়েছেন সাত লাখ ৭০ হাজার ৮৪২ জন। এছাড়া পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার নয় দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত দুই দিনে যথাক্রমে এই শনাক্তের হার ছিল আট দশমিক ৪৪ শতাংশ ও ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ।
গতকাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনামুক্ত হয়েছেন ২ হাজার ১৭৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪ হাজার ৩৪১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৭ হাজার ৩২৯টি, আর নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৭ হাজার ১৩টি। দেশে করোনার মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ২৭৬টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৪১ লাখ ১৮ হাজার ১৫১টি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৪ লাখ ৮১ হাজার ১২৫টি।
দেশে বর্তমানে ৪২৮টি পরীক্ষাগারে করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এর মধ্যে আরটি-পিসিআরের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ১২৭টি পরীক্ষাগারে, জিন এক্সপার্ট মেশিনের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ৩৫টি পরীক্ষাগারে এবং র্যাপিড অ্যান্টিজেনের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হচ্ছে ২৬৬টি পরীক্ষাগারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯১ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৩৭ জনের মধ্যে পুরুষ ২৩ জন, আর নারী ১৪ জন। মোট করোনা আক্রান্ত হয়ে পুরুষ মারা গেছেন আট হাজার ৫৮৯ জন এবং নারী তিন হাজার ২৪৪ জন।
২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে বয়স বিবেচনায় ষাটোর্ধ্ব রয়েছেন ২০ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে আছেন ৫ এবং ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন আছেন। এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ১৯, চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জন, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগের দুই জন করে এবং খুলনা, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের একজন করে। ৩৭ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ২৮ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৮ জন এবং বাড়িতে একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৩৮৩ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৫৬০ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন এক লাখ ২৫ হাজার ৫০৬ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৬০৩ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৯০৩ জন। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে শনাক্তের দিক থেকে ৩৩তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।