পবিত্র লাইলাতুল কদর আজ। এ রাত ‘হাজার মাসের চেয়েও উত্তম’। আজ সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হবে শবে কদরের রজনী। এই রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ-এর (সা.) ওপর পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয় এবং এই রাতকে কেন্দ্র করে ‘কদর’ নামে একটি সুরাও নাজিল হয়। তাই মুসলমানদের কাছে শবে কদর অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি রাত। কদরের রাতটি ইবাদত-বন্দেগিতে কাটিয়ে দেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
২০ রমজানের পর যে কোন বিজোড় রাতে কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজানের দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে আলেমদের অভিমত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো বাংলাদেশের মুসলমানরাও নিজেদের গুনাহ মাফ এবং সওয়াব হাসিলের আশায় নফল ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত ও জিকির-আসকারের মধ্য দিয়ে রাতটি অতিবাহিত করবেন।
পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী প্রদান করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার বাণীতে বলেছেন, ইহকালীন কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তির জন্য ইসলামের সুমহান আদর্শ আমাদের পাথেয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে দেশবাসীসহ বিশ্বের সব মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়ে বলেছেন, পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।
বাণীতে তিনি বলেন, ‘লাইলাতুল কদর এক মহিমান্বিত রজনী। সিয়ামসাধনার মাসের এ রাতে মানবজাতির পথনির্দেশক পবিত্র আল-কোরআন পৃথিবীতে নাযিল হয়। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।’
পবিত্র ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে, অন্য সময় এক হাজার মাস ইবাদত করলে যে সওয়াব পাওয়া যায়, কদরের এই রাতে ইবাদত করলে তার চেয়ে বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। তাই এই রাতে ইবাদত-বন্দেগি করে আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফের জন্য প্রার্থনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এ কারণে মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে সওয়াব হাসিল ও গুনাহ মাফের রাত হিসেবে শবে কদরের ফজিলত অতুলনীয়।
হাদিস শরীফে আছে, ২০ রমজানের পর যে কোন বিজোড় রাত কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজানের দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে আলেমদের অভিমত। শবে কদরের এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয় এবং এই রাতকে কেন্দ্র করে কোরআন শরিফে ‘আল-কদর’ নামে একটি সূরাও নাজিল করা হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো বাংলাদেশের মুসলমানরাও নিজেদের গুনাহ মাফ এবং অধিক সওয়াব হাসিলের আশায় নফল ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজকারের মধ্য দিয়ে রাতটি অতিবাহিত করবেন। পবিত্র এই রাতে অনেকে কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন। করোনা মহামারীর কারণে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের মসজিদগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কদরের নামাজ পড়বেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
রোববার, ০৯ মে ২০২১
পবিত্র লাইলাতুল কদর আজ। এ রাত ‘হাজার মাসের চেয়েও উত্তম’। আজ সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হবে শবে কদরের রজনী। এই রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ-এর (সা.) ওপর পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয় এবং এই রাতকে কেন্দ্র করে ‘কদর’ নামে একটি সুরাও নাজিল হয়। তাই মুসলমানদের কাছে শবে কদর অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি রাত। কদরের রাতটি ইবাদত-বন্দেগিতে কাটিয়ে দেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
২০ রমজানের পর যে কোন বিজোড় রাতে কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজানের দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে আলেমদের অভিমত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো বাংলাদেশের মুসলমানরাও নিজেদের গুনাহ মাফ এবং সওয়াব হাসিলের আশায় নফল ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত ও জিকির-আসকারের মধ্য দিয়ে রাতটি অতিবাহিত করবেন।
পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী প্রদান করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তার বাণীতে বলেছেন, ইহকালীন কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তির জন্য ইসলামের সুমহান আদর্শ আমাদের পাথেয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র লাইলাতুল কদর উপলক্ষে দেশবাসীসহ বিশ্বের সব মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়ে বলেছেন, পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।
বাণীতে তিনি বলেন, ‘লাইলাতুল কদর এক মহিমান্বিত রজনী। সিয়ামসাধনার মাসের এ রাতে মানবজাতির পথনির্দেশক পবিত্র আল-কোরআন পৃথিবীতে নাযিল হয়। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা আমাদের পার্থিব সুখ-শান্তির পাশাপাশি আখিরাতে মুক্তির পথ দেখায়।’
পবিত্র ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে, অন্য সময় এক হাজার মাস ইবাদত করলে যে সওয়াব পাওয়া যায়, কদরের এই রাতে ইবাদত করলে তার চেয়ে বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। তাই এই রাতে ইবাদত-বন্দেগি করে আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফের জন্য প্রার্থনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এ কারণে মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে সওয়াব হাসিল ও গুনাহ মাফের রাত হিসেবে শবে কদরের ফজিলত অতুলনীয়।
হাদিস শরীফে আছে, ২০ রমজানের পর যে কোন বিজোড় রাত কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজানের দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে আলেমদের অভিমত। শবে কদরের এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয় এবং এই রাতকে কেন্দ্র করে কোরআন শরিফে ‘আল-কদর’ নামে একটি সূরাও নাজিল করা হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো বাংলাদেশের মুসলমানরাও নিজেদের গুনাহ মাফ এবং অধিক সওয়াব হাসিলের আশায় নফল ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত, জিকির-আজকারের মধ্য দিয়ে রাতটি অতিবাহিত করবেন। পবিত্র এই রাতে অনেকে কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন। করোনা মহামারীর কারণে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের মসজিদগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কদরের নামাজ পড়বেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।