করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মধ্যে দেশে আরও ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে গত ২৪ঘন্টায়। একই সময়ে আরও ১ হাজার ২৯০ জনের দেহে ধরা পড়েছে সংক্রমণ। এক দিনে মৃত্যুর এই সংখ্যা গত সাত সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে সবশেষ ২৪ মার্চ করোনাভাইরাসে এর চেয়ে কম মৃত্যুর খবর এসেছিল; সেদিন মোট ২৫ মারা যাওয়ার কথা জানানো হয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত শনাক্ত নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৭ জন হয়েছে। আর এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ১২ হাজার ৭৬ জনের। সরকারি হিসাবে আক্রান্তদের মধ্যে একদিনে আরও ১ হাজার ৩৭০ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন; এ পর্যন্ত সুস্থ মোট হয়েছেন ৭ লাখ ১৯ হাজার ৬১৯ জন।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গতবছর ৮ মার্চ; তা সাড়ে সাত লাখ পেরিয়ে যায় গত ২৭ এপ্রিল। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৭ এপ্রিল রেকর্ড ৭ হাজার ৬২৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।
প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ বছর ১ মে তা সাড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়ে যায়।
এর মধ্যে ১৯ এপ্রিল রেকর্ড ১১২ জনের মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সে সময় টানা চার দিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল একশর ওপরে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৪৫৯টি ল্যাবে ১৩ হাজার ৪৭১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৫৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৯৩টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ,এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
সরকারি ব্যবস্থাপনায় এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪১ লাখ ৭১ হাজার ৮৯০টি; বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৮০৩টি।
গত এক দিনে যারা মারা গেছেন, তাদের ১৭ জন পুরুষ আর নারী ১৪ জন। তাদের ২৩ জন সরকারি হাসপাতালে, ৬ জন বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান। বাসায় মারা গেছেন দুই জন।
তাদের মধ্যে ১৯ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি, ৭ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ৪ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছর, এবং ১ জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ছিল।
মৃতদের মধ্যে ১৩ জন ঢাকা বিভাগের, ৯ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৩ জন রাজশাহী বিভাগের, ১ জন খুলনা বিভাগের, ৩ জন সিলেট বিভাগের এবং ১ জন রংপুর বিভাগের বাসিন্দা ছিলেন।
এ পর্যন্ত মৃত ১২ হাজার ৭৬ জনের মধ্যে ৮ হাজার ৭৪৩ জন পুরুষ এবং ৩ হাজার ৩৩৩ জন নারী।
বৃহস্পতিবার, ১৩ মে ২০২১
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মধ্যে দেশে আরও ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে গত ২৪ঘন্টায়। একই সময়ে আরও ১ হাজার ২৯০ জনের দেহে ধরা পড়েছে সংক্রমণ। এক দিনে মৃত্যুর এই সংখ্যা গত সাত সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে কম। এর আগে সবশেষ ২৪ মার্চ করোনাভাইরাসে এর চেয়ে কম মৃত্যুর খবর এসেছিল; সেদিন মোট ২৫ মারা যাওয়ার কথা জানানো হয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত শনাক্ত নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮৭ জন হয়েছে। আর এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ১২ হাজার ৭৬ জনের। সরকারি হিসাবে আক্রান্তদের মধ্যে একদিনে আরও ১ হাজার ৩৭০ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন; এ পর্যন্ত সুস্থ মোট হয়েছেন ৭ লাখ ১৯ হাজার ৬১৯ জন।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গতবছর ৮ মার্চ; তা সাড়ে সাত লাখ পেরিয়ে যায় গত ২৭ এপ্রিল। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৭ এপ্রিল রেকর্ড ৭ হাজার ৬২৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।
প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ বছর ১ মে তা সাড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়ে যায়।
এর মধ্যে ১৯ এপ্রিল রেকর্ড ১১২ জনের মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সে সময় টানা চার দিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল একশর ওপরে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৪৫৯টি ল্যাবে ১৩ হাজার ৪৭১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৫৬ লাখ ৯০ হাজার ৬৯৩টি নমুনা।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ,এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
সরকারি ব্যবস্থাপনায় এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪১ লাখ ৭১ হাজার ৮৯০টি; বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৮০৩টি।
গত এক দিনে যারা মারা গেছেন, তাদের ১৭ জন পুরুষ আর নারী ১৪ জন। তাদের ২৩ জন সরকারি হাসপাতালে, ৬ জন বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান। বাসায় মারা গেছেন দুই জন।
তাদের মধ্যে ১৯ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি, ৭ জনের বয়স ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে, ৪ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছর, এবং ১ জনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ছিল।
মৃতদের মধ্যে ১৩ জন ঢাকা বিভাগের, ৯ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৩ জন রাজশাহী বিভাগের, ১ জন খুলনা বিভাগের, ৩ জন সিলেট বিভাগের এবং ১ জন রংপুর বিভাগের বাসিন্দা ছিলেন।
এ পর্যন্ত মৃত ১২ হাজার ৭৬ জনের মধ্যে ৮ হাজার ৭৪৩ জন পুরুষ এবং ৩ হাজার ৩৩৩ জন নারী।