সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান বিদেশে যাবেন কি না, সে বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার সকালে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আলদুহাইলানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘তিনি বিদেশে যাবেন কি না, আমার জানা নেই। তিনি বিদেশে যাবেন না স্বদেশে থাকবেন, সেটি তার নিজস্ব সিদ্ধান্ত। এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তথ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা মুরাদ হাসান। একজন অভিনেত্রীকে ধর্ষণের ইচ্ছাপ্রকাশ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
মুরাদের বিরুদ্ধে অনলাইন-অফলাইনে সমালোচনার ঝড় উঠলে তাকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর মঙ্গলবার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন মুরাদ হাসান।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশক্রমে পদত্যাগপত্রটি রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠান। রাতেই সেটি গ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
মুরাদ হাসান মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে নিজের ভুলের জন্য ‘মা-বোনদের কাছে’ ক্ষমা চান।
নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি লিখেন, ‘আমি যদি কোনো ভুল করে থাকি অথবা আমার কথায় মা-বোনদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী মা দেশরত্ন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল সিদ্ধান্ত মেনে নেব আজীবন।’
বৃহস্পতিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২১
সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান বিদেশে যাবেন কি না, সে বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার সকালে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসেফ ইসা আলদুহাইলানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘তিনি বিদেশে যাবেন কি না, আমার জানা নেই। তিনি বিদেশে যাবেন না স্বদেশে থাকবেন, সেটি তার নিজস্ব সিদ্ধান্ত। এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তথ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা মুরাদ হাসান। একজন অভিনেত্রীকে ধর্ষণের ইচ্ছাপ্রকাশ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
মুরাদের বিরুদ্ধে অনলাইন-অফলাইনে সমালোচনার ঝড় উঠলে তাকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর মঙ্গলবার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন মুরাদ হাসান।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশক্রমে পদত্যাগপত্রটি রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠান। রাতেই সেটি গ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
মুরাদ হাসান মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে নিজের ভুলের জন্য ‘মা-বোনদের কাছে’ ক্ষমা চান।
নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি লিখেন, ‘আমি যদি কোনো ভুল করে থাকি অথবা আমার কথায় মা-বোনদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী মা দেশরত্ন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল সিদ্ধান্ত মেনে নেব আজীবন।’