মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র্যাব) শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাদ দিতে ১২টি মানবাধিকার সংস্থা জাতিসংঘকে চিঠি দিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ ১২টি মানবাধিকার সংস্থা ২০২১ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রয়িক্সকে এই চিঠি দেয়।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে এই চিঠির কথা প্রকাশ করা হয়।
জাতিসংঘকে চিঠি দেওয়া ১২টি আন্তর্জাতিক সংস্থা হলো- হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলানটারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স (এএফএডি), এশিয়ান ফোরাম ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ফোরাম-এশিয়া), এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন, এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন (এএনএফআরইএল), ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, দ্য অ্যাডভোকেটস ফর হিউম্যান রাইটস এবং ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অ্যাগেইনস্ট টর্চার।
চিঠিতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলেছে, র্যাবের কিছু কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, নির্যাতনসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে। চিঠিতে জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলছে, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাউকে নিয়োগ দেওয়ার আগে একটি যাচাই পদ্ধতি চালু করা উচিত, যেখানে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম, নির্যাতনের অভিযোগও তদন্ত করে দেখা হবে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, গত বছরের ৮ নভেম্বর ১২টি মানবাধিকার সংস্থা স্বাক্ষরিত এই চিঠিটি গোপনে জাতিসংঘে পাঠানো হয়।
তবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন সংশ্লিষ্ট দপ্তর এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো জবাব দেয়নি।
এর আগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে র্যাবের সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট (রাজস্ব বিভাগ) ও পররাষ্ট্র দপ্তর। গত ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটি।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র্যাব) শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাদ দিতে ১২টি মানবাধিকার সংস্থা জাতিসংঘকে চিঠি দিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ ১২টি মানবাধিকার সংস্থা ২০২১ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রয়িক্সকে এই চিঠি দেয়।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে এই চিঠির কথা প্রকাশ করা হয়।
জাতিসংঘকে চিঠি দেওয়া ১২টি আন্তর্জাতিক সংস্থা হলো- হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ), ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন ফর হিউম্যান রাইটস, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলানটারি ডিজঅ্যাপিয়ারেন্স (এএফএডি), এশিয়ান ফোরাম ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ফোরাম-এশিয়া), এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন, এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশন (এএনএফআরইএল), ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট জাস্টিস প্রজেক্ট, ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, দ্য অ্যাডভোকেটস ফর হিউম্যান রাইটস এবং ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন অ্যাগেইনস্ট টর্চার।
চিঠিতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলেছে, র্যাবের কিছু কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, নির্যাতনসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের নানা অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে। চিঠিতে জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বলছে, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাউকে নিয়োগ দেওয়ার আগে একটি যাচাই পদ্ধতি চালু করা উচিত, যেখানে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম, নির্যাতনের অভিযোগও তদন্ত করে দেখা হবে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, গত বছরের ৮ নভেম্বর ১২টি মানবাধিকার সংস্থা স্বাক্ষরিত এই চিঠিটি গোপনে জাতিসংঘে পাঠানো হয়।
তবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন সংশ্লিষ্ট দপ্তর এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো জবাব দেয়নি।
এর আগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে র্যাবের সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট (রাজস্ব বিভাগ) ও পররাষ্ট্র দপ্তর। গত ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটি।