দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে ১০ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬২১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।
এর মধ্যে সরকারিভাবে অর্থায়ন হবে তিন হাজার ৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকা। আর এক হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস, কর ও অনুদান থেকে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আজকে অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে সরকারি অর্থায়নে ৩ হাজার ৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সাহায্যে থেকে পাওয়া যাবে ১ হাজার ৫৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো - নেত্রকোনা- বিশিউড়া-ঈশ্বরগঞ্জ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ডাক ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন ভবন নির্মাণ, ১৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্মাণ, শেখ হাসিনা সেনানিবাস বরিশাল স্থাপন, ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজীপুরের অ্যাপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্প, ফ্লাড অ্যান্ড রিভার ব্যাংক ইরিসন ম্যানেজমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম অনুমোদন দেওয়া হয়।
ইউরিয়া ফরমালডিহাইড-৮৫ (ইউএফ-৮৫ ) প্ল্যান্ট প্রকল্প এবং গোপালগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, বরিশাল, রংপুর, জামালপুর ও যশোর জেলায় বিটাকের ছয়টি কেন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা।
মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে ১০ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬২১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।
এর মধ্যে সরকারিভাবে অর্থায়ন হবে তিন হাজার ৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকা। আর এক হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস, কর ও অনুদান থেকে।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আজকে অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে সরকারি অর্থায়নে ৩ হাজার ৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সাহায্যে থেকে পাওয়া যাবে ১ হাজার ৫৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো - নেত্রকোনা- বিশিউড়া-ঈশ্বরগঞ্জ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ডাক ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন ভবন নির্মাণ, ১৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্মাণ, শেখ হাসিনা সেনানিবাস বরিশাল স্থাপন, ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার অ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজীপুরের অ্যাপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্প, ফ্লাড অ্যান্ড রিভার ব্যাংক ইরিসন ম্যানেজমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম অনুমোদন দেওয়া হয়।
ইউরিয়া ফরমালডিহাইড-৮৫ (ইউএফ-৮৫ ) প্ল্যান্ট প্রকল্প এবং গোপালগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, বরিশাল, রংপুর, জামালপুর ও যশোর জেলায় বিটাকের ছয়টি কেন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা।