alt

জাতীয়

আন্দোলনের জন্য অনশনের প্রয়োজন নাই: জাফর ইকবাল

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

অনশন ভাঙার পরও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন চালিয়ে নিবেন কি-না সেটা তারাই নির্ধারণ করবেন বলে মন্তব্য করেছেন এ শিক্ষায়তনের সাবেক অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল।

আমরণ অনশনের সপ্তম দিনে বুধবার সকাল ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে জনপ্রিয় এ লেখক ও তার স্ত্রী অধ্যাপক ইয়াসমিন হক পানি পান করিয়ে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙান; পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন।

এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে জাফর ইকবাল বলেন, “আমি অনশন ও আন্দোলনটাকে ভিন্নভাবে দেখি। অলরাইট। তাদের যে উদ্দেশ্য, এই আন্দোলন করার জন্য অনশন করার প্রয়োজন নাই। কারণ, যে মানুষটার জন্য তারা অনশন করতে যাচ্ছে তার জন্য প্রাণ দেওয়াটা সমীচিন না। তারা যদি আন্দোলন করতে চায়, সেটা তাদের সিদ্ধান্ত।”

“তারা আমাদের অনুরোধ রক্ষা করে আজকে সবাই মিলে অনশন ভেঙেছে। আমি আমার জীবনে এর থেকে বেশি আনন্দ কখনও পাই নাই। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।”

এ সময় পাশে থাকা ইয়াসমীন হক বলেন, “তারা (শিক্ষার্থীরা) ২৭ জন একসঙ্গে অনশন ভেঙেছে। এটা আমাদের জীবনের জন্য সবচেয়ে বড় পাওনা। প্রায় তিন বছর আমরা এখানে নাই।”

এই আন্দোলন দমানোর জন্য যে প্রক্রিয়াগুলো নেওয়া হয়েছে সেটা নিষ্ঠুর, অমানবিক ও দানবীয়।

এর আগে বুধবার ভোর ৪টার দিকে তিনি স্ত্রী ইয়াসমিন হককে সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং ভিসির বাংলোর সামনে রাস্তায় শামিয়ানা টাঙিয়ে অনশনে বসা আন্দোলনকারীদের মাঝে উপস্থিত হন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে গত ১৩ জানুয়ারি রাতে আন্দোলনে নামেন ওই হলের শিক্ষার্থীরা। এর জেরে পুলিশের লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেডে শিক্ষার্থীসহ ক্যাম্পাসের অন্তত অর্ধশত লোকজন আহত হন। সে ঘটনায় পুলিশ ‘গুলি বর্ষণ ও হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিটের অভিযোগ’এনে অজ্ঞাতপরিচয় ২০০ থেকে ৩০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে।

তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেই নির্দেশ উপেক্ষা করে উল্টো উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে ১৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় তারা অনশনে যান; ঘোষণা দেন উপাচার্য পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার।

শুরুতে মোট ২৪ শিক্ষার্থী অনশনে বসেন। এর মধ্যে নয়জন ছাত্রী এবং ১৫ জন ছাত্র। একজন অনশনকারীর বাবা গুরুতর অসুস্থ হলে তিনি প্রথম দিনই গ্রামের বাড়ি চলে যান। পরে তাদের সঙ্গে আরও পাঁচজন যুক্ত হন।

এই অবস্থার মধ্যে ভোর ৪টার দিকে জাফর ইকবাল স্ত্রী ইয়াসমিন হককে সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং ভিসির বাংলোর সামনে রাস্তায় শামিয়ানা টাঙিয়ে অনশনে বসা আন্দোলনকারীদের মাঝে উপস্থিত হন।

প্রায় দুই ঘণ্টা তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের কথা শুনেন। জাফর ইকবাল শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাতে রাজি করান। কিন্তু শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন, তারা সবাইকে নিয়েই একসঙ্গে অনশন ভাঙবেন।

সকাল ৮টায় অনশন ভাঙার কথা থাকলেও সবার হাসপাতাল থেকে আসতে এবং প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়ে যায়।

জাফর ইকবাল ও ইয়াসমীন হক প্রত্যেক অনশনকারীর কাছে গিয়ে তাদের মুখে পানি তুলে দেন। এ সময় অনেক অনশনকারী কান্নায় ভেঙে পড়েন। জাফর ইকবাল তাদের গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে দেন এবং সান্ত্বনা দেন।

সকালে গণমাধ্যমে জাফর ইকবাল আরও বলেন, “আমি এখানে আসার আগে সরকারের অনেক উচ্চমহলের লোকজন আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেই আমি এখানে এসেছি। আমি তাদের অনুরোধ করব, তারা আমাকে যে কথাগুলো দিয়েছেন; সেই কথাগুলো যেন তারা রক্ষা করেন। আমার আর ছাত্রদের ভিতরে কোনো পার্থক্য নাই।”

“এই কথাগুলো যদি রক্ষা করা না হয় তাহলে আমি বুঝে নেব, শুধু ছাত্রদের সঙ্গে নয়, আমার সঙ্গে এবং এদেশের যত প্রগতিশীল মানুষ আছে সবার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। কাজেই আমি আশা করব, সেই কথা যেন তারা রাখেন।”

ছবি

ট্রাফিক সদস্যদের ছাতা-স্যালাইন-জুস-শরবত দিলেন আইজিপি

ছবি

ফুলেল শ্রদ্ধায় শিব নারায়ণ দাশকে বিদায়

ছবি

দেশে ইন্টারনেট সেবায় ব্যাঘাত

ছবি

তীব্র দাবদাহ : প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ

ছবি

শিব নারায়ণের কর্নিয়ায় আলো ফুটবে দুই অন্ধের চোখে

ছবি

একদিনে করোনায় আক্রান্ত ১৬ জন

ছবি

তাপপ্রবাহ নিয়ে ৭২ ঘণ্টার সতর্ক বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের

ছবি

বঙ্গবন্ধু টানেলে টোল ফ্রি সুবিধা পেল যেসব গাড়ি

ছবি

সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

ছবি

জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাস আর নেই

ছবি

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে : আরাফাত

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং মুজিবনগর দিবস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মেকে জানাতে হবে

ছবি

স্থানীয় সরকার নির্বাচ‌নে ভোটার উপ‌স্থি‌তি সংসদ নির্বাচ‌নের ‌চে‌য়ে বে‌শি থাকবে

ছবি

প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

ছবি

থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

জুন-জুলাইয়ে দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জার হার বেশি

মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

এথেন্স সম্মেলনে দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

ছবি

কৃষকরাই অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি: স্পিকার

ছবি

মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর

ছবি

লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাবেক ইউপি সদস্য গুলিবিদ্ধ

ছবি

তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোট ২৯ মে

ছবি

এমভি আবদুল্লাহ : ২১ নাবিক দেশে ফিরবেন জাহাজে, বাকি দুজন বিমানে

ছবি

৯৬ হাজার ৭৩৬ শিক্ষক নিয়োগে প্রক্রিয়া শুরু, আবেদনের নিয়ম

ছবি

ঢাকায় গ্রিসের দূতাবাস স্থাপন ও জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা

ছবি

টিসিবির তালিকা হালনাগাদ করতে চাই:বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে গমের আবাদ কম

ছবি

ভোজ্য তেলের দাম বাড়াতে চায় ব্যবসায়ীরা আপত্তি বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর

ছবি

অনিবন্ধিত অনলাইনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবো : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনে দেশে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষিখাত : মন্ত্রী

ছবি

দেশে ফিরতে আরও ১০ দিন সময় লাগবে নাবিকদের

ছবি

মুক্ত এমভি আবদুল্লাহর ৩ ছবি প্রকাশ

ছবি

২ মে বসছে সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন

ছবি

কারো যাতে ডেঙ্গু না হয় সেজন্য সবাইকে কাজ করতে হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ছবি

মুক্তিপণ দেওয়ার ছবি নিয়ে যা বললেন নৌ প্রতিমন্ত্রী

ছবি

লঞ্চে বেড়েছে ঢাকায় ফেরা যাত্রীর চাপ

tab

জাতীয়

আন্দোলনের জন্য অনশনের প্রয়োজন নাই: জাফর ইকবাল

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২২

অনশন ভাঙার পরও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন চালিয়ে নিবেন কি-না সেটা তারাই নির্ধারণ করবেন বলে মন্তব্য করেছেন এ শিক্ষায়তনের সাবেক অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল।

আমরণ অনশনের সপ্তম দিনে বুধবার সকাল ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে জনপ্রিয় এ লেখক ও তার স্ত্রী অধ্যাপক ইয়াসমিন হক পানি পান করিয়ে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙান; পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন।

এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে জাফর ইকবাল বলেন, “আমি অনশন ও আন্দোলনটাকে ভিন্নভাবে দেখি। অলরাইট। তাদের যে উদ্দেশ্য, এই আন্দোলন করার জন্য অনশন করার প্রয়োজন নাই। কারণ, যে মানুষটার জন্য তারা অনশন করতে যাচ্ছে তার জন্য প্রাণ দেওয়াটা সমীচিন না। তারা যদি আন্দোলন করতে চায়, সেটা তাদের সিদ্ধান্ত।”

“তারা আমাদের অনুরোধ রক্ষা করে আজকে সবাই মিলে অনশন ভেঙেছে। আমি আমার জীবনে এর থেকে বেশি আনন্দ কখনও পাই নাই। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।”

এ সময় পাশে থাকা ইয়াসমীন হক বলেন, “তারা (শিক্ষার্থীরা) ২৭ জন একসঙ্গে অনশন ভেঙেছে। এটা আমাদের জীবনের জন্য সবচেয়ে বড় পাওনা। প্রায় তিন বছর আমরা এখানে নাই।”

এই আন্দোলন দমানোর জন্য যে প্রক্রিয়াগুলো নেওয়া হয়েছে সেটা নিষ্ঠুর, অমানবিক ও দানবীয়।

এর আগে বুধবার ভোর ৪টার দিকে তিনি স্ত্রী ইয়াসমিন হককে সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং ভিসির বাংলোর সামনে রাস্তায় শামিয়ানা টাঙিয়ে অনশনে বসা আন্দোলনকারীদের মাঝে উপস্থিত হন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে গত ১৩ জানুয়ারি রাতে আন্দোলনে নামেন ওই হলের শিক্ষার্থীরা। এর জেরে পুলিশের লাঠিপেটা, কাঁদানে গ্যাস, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেডে শিক্ষার্থীসহ ক্যাম্পাসের অন্তত অর্ধশত লোকজন আহত হন। সে ঘটনায় পুলিশ ‘গুলি বর্ষণ ও হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিটের অভিযোগ’এনে অজ্ঞাতপরিচয় ২০০ থেকে ৩০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে।

তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেই নির্দেশ উপেক্ষা করে উল্টো উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে ১৯ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় তারা অনশনে যান; ঘোষণা দেন উপাচার্য পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার।

শুরুতে মোট ২৪ শিক্ষার্থী অনশনে বসেন। এর মধ্যে নয়জন ছাত্রী এবং ১৫ জন ছাত্র। একজন অনশনকারীর বাবা গুরুতর অসুস্থ হলে তিনি প্রথম দিনই গ্রামের বাড়ি চলে যান। পরে তাদের সঙ্গে আরও পাঁচজন যুক্ত হন।

এই অবস্থার মধ্যে ভোর ৪টার দিকে জাফর ইকবাল স্ত্রী ইয়াসমিন হককে সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যান এবং ভিসির বাংলোর সামনে রাস্তায় শামিয়ানা টাঙিয়ে অনশনে বসা আন্দোলনকারীদের মাঝে উপস্থিত হন।

প্রায় দুই ঘণ্টা তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের কথা শুনেন। জাফর ইকবাল শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাতে রাজি করান। কিন্তু শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন, তারা সবাইকে নিয়েই একসঙ্গে অনশন ভাঙবেন।

সকাল ৮টায় অনশন ভাঙার কথা থাকলেও সবার হাসপাতাল থেকে আসতে এবং প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়ে যায়।

জাফর ইকবাল ও ইয়াসমীন হক প্রত্যেক অনশনকারীর কাছে গিয়ে তাদের মুখে পানি তুলে দেন। এ সময় অনেক অনশনকারী কান্নায় ভেঙে পড়েন। জাফর ইকবাল তাদের গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে দেন এবং সান্ত্বনা দেন।

সকালে গণমাধ্যমে জাফর ইকবাল আরও বলেন, “আমি এখানে আসার আগে সরকারের অনেক উচ্চমহলের লোকজন আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেই আমি এখানে এসেছি। আমি তাদের অনুরোধ করব, তারা আমাকে যে কথাগুলো দিয়েছেন; সেই কথাগুলো যেন তারা রক্ষা করেন। আমার আর ছাত্রদের ভিতরে কোনো পার্থক্য নাই।”

“এই কথাগুলো যদি রক্ষা করা না হয় তাহলে আমি বুঝে নেব, শুধু ছাত্রদের সঙ্গে নয়, আমার সঙ্গে এবং এদেশের যত প্রগতিশীল মানুষ আছে সবার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। কাজেই আমি আশা করব, সেই কথা যেন তারা রাখেন।”

back to top