এনআইডি থেকে বাদ যাবে না প্রবাসীও
হালনাগাদের অজুহাতে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সেবা থেকে কোন প্রবাসীকে বঞ্চিত করা যাবে না বলে জানিয়েছে এনআইডি অনুবিভাগ। ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য ২০ মে থেকে প্রথম ধাপে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (১১ মে) ইসির সহকারী সচিব মো. মোশাররফ হোসেনের সই করা এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা সব উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, হালনাগাদের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিদের নতুন অন্তর্ভুক্তি এবং অন্যদের কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। হালনাগাদ কার্যক্রমে তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন। কোন প্রবাসী ভোটার বা অন্য কোন ভোটার নতুন অন্তর্ভুক্তি, স্থানান্তর, কর্তন বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে হাজির হলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল সাপেক্ষে এসব কার্যক্রম চালু রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই হালনাগাদের অজুহাতে অফিসের এসব কার্যক্রম বন্ধ রাখা যাবে না।
ইসি জানায়, প্রথম ধাপে ১৪০ উপজেলায় ২০ মে থেকে পরবর্তী তিন সপ্তাহ বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে অন্য উপজেলাগুলোতে একই নিয়মে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবার ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি অথবা তার আগে যাদের জন্ম তাদের এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন, তাদের নিবন্ধনের জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
এছাড়া এ কর্মসূচিতে ভোটার তালিকা থেকে মৃত ভোটারের নাম কর্তনের বিষয়েও কার্যক্রম গৃহীত হবে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ সংক্রান্ত কার্যক্রম সুষ্ঠু, সুন্দর, নির্ভুল ও সুচারু রূপে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৭-২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা কার্যক্রম হাতে নেয় ইসি। ওই সময় ৯ কোটি ভোটারের ডাটাবেজ তৈরি করা হয়। ইসির সর্বশেষ দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন ভোটার রয়েছে।
এনআইডি থেকে বাদ যাবে না প্রবাসীও
শুক্রবার, ১৩ মে ২০২২
হালনাগাদের অজুহাতে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সেবা থেকে কোন প্রবাসীকে বঞ্চিত করা যাবে না বলে জানিয়েছে এনআইডি অনুবিভাগ। ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য ২০ মে থেকে প্রথম ধাপে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (১১ মে) ইসির সহকারী সচিব মো. মোশাররফ হোসেনের সই করা এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা সব উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, হালনাগাদের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিদের নতুন অন্তর্ভুক্তি এবং অন্যদের কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। হালনাগাদ কার্যক্রমে তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন। কোন প্রবাসী ভোটার বা অন্য কোন ভোটার নতুন অন্তর্ভুক্তি, স্থানান্তর, কর্তন বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে হাজির হলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল সাপেক্ষে এসব কার্যক্রম চালু রাখতে হবে। কোন অবস্থাতেই হালনাগাদের অজুহাতে অফিসের এসব কার্যক্রম বন্ধ রাখা যাবে না।
ইসি জানায়, প্রথম ধাপে ১৪০ উপজেলায় ২০ মে থেকে পরবর্তী তিন সপ্তাহ বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে অন্য উপজেলাগুলোতে একই নিয়মে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবার ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি অথবা তার আগে যাদের জন্ম তাদের এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন, তাদের নিবন্ধনের জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
এছাড়া এ কর্মসূচিতে ভোটার তালিকা থেকে মৃত ভোটারের নাম কর্তনের বিষয়েও কার্যক্রম গৃহীত হবে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ সংক্রান্ত কার্যক্রম সুষ্ঠু, সুন্দর, নির্ভুল ও সুচারু রূপে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৭-২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা কার্যক্রম হাতে নেয় ইসি। ওই সময় ৯ কোটি ভোটারের ডাটাবেজ তৈরি করা হয়। ইসির সর্বশেষ দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন ভোটার রয়েছে।