রাষ্ট্রদূতদের প্রতিক্রিয়া
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষ হলো উৎসবমুখর পরিবেশে , মানুষ এগিয়ে যেতে থাকে পদ্মা সেতুর দিকে -সংবাদ
ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার রাষ্ট্রদূতরা বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ এখন আঞ্চলিক যোগাযোগের কেন্দ্রে পরিণত হতে যাচ্ছে। তারা বলছেন, ‘পুরো অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থাতেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু।’
শনিবার (২৫ জুন) পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় অভিমত প্রকাশ করেন ঢাকায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতরা। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে বলতে চাই, বাংলাদেশের মানুষের জন্য আজ এক অনন্য দিন। শুধুমাত্র অভ্যন্তরীণ যোগাযোগই নয় পুরো অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থাতেই ভূমিকা রাখবে এ সেতু। আমরা বাংলাদেশের এই অর্জনে গর্বিত।
জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের একটি নতুন যুগে যাত্রা শুরু করলো। এই বিশাল অবকাঠামো নির্মাণের অংশীদার হতে পেরে জাপান গর্বিত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে ইতো নাওকি বলেন, ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাবে জাপান। বাংলাদেশ এখন..... আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বাংলাদেশের মানুষকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে থাকতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। সেতুটির উদ্বোধনের মাধ্যমে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অপরাপর অংশের সংযোগ, যোগাযোগ স্থাপন হলো। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের।
রাষ্ট্রদূতদের প্রতিক্রিয়া
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষ হলো উৎসবমুখর পরিবেশে , মানুষ এগিয়ে যেতে থাকে পদ্মা সেতুর দিকে -সংবাদ
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার রাষ্ট্রদূতরা বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ এখন আঞ্চলিক যোগাযোগের কেন্দ্রে পরিণত হতে যাচ্ছে। তারা বলছেন, ‘পুরো অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থাতেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু।’
শনিবার (২৫ জুন) পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় অভিমত প্রকাশ করেন ঢাকায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতরা। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, বন্ধুরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে বলতে চাই, বাংলাদেশের মানুষের জন্য আজ এক অনন্য দিন। শুধুমাত্র অভ্যন্তরীণ যোগাযোগই নয় পুরো অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থাতেই ভূমিকা রাখবে এ সেতু। আমরা বাংলাদেশের এই অর্জনে গর্বিত।
জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের একটি নতুন যুগে যাত্রা শুরু করলো। এই বিশাল অবকাঠামো নির্মাণের অংশীদার হতে পেরে জাপান গর্বিত।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে ইতো নাওকি বলেন, ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাবে জাপান। বাংলাদেশ এখন..... আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বাংলাদেশের মানুষকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে থাকতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে। শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। সেতুটির উদ্বোধনের মাধ্যমে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অপরাপর অংশের সংযোগ, যোগাযোগ স্থাপন হলো। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের।