নড়াইলে শিক্ষককে জুতার মালা পরিয়ে অপদস্ত করার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নড়াইলের ঘটনায় আমি দুঃখিত। ওই দিন উত্তেজিত জনতা এতটা একত্রিত হয়েছিল যে, পুলিশ কিছু করার আগেই এটা ঘটে গিয়েছে।’
বুধবার (২৯ জুন) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ডিসি, এসপি ওই দিন কী ব্যবস্থা নিয়েছিল। দায়িত্বে কারো গাফিলতি ছিল কিনা খতিয়ে দেখছি। আসল ঘটনা জেনে জানাবো।’
গত ১৮ জুন নড়াইল সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা পরিয়ে অপদস্ত করা হয়। অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের বহিষ্কৃত নেত্রী নূপুর শর্মার সমর্থনে ফেইসবুকে পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে গত ১৮ জুন দিনভর বিক্ষোভ, সহিংসতা চলে মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজ ক্যাম্পাসে। এই বলে গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয় যে, ফেইসবুকে পোস্ট করা শিক্ষার্থীর পক্ষ নিয়েছেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। এরপর পুলিশি পাহারায় বিকেল ৪টার দিকে স্বপন কুমার বিশ্বাসকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে দাঁড় করিয়ে গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেয় একদল মানুষ। ওই শিক্ষক হাত উঁচিয়ে ক্ষমা চাইতে থাকেন। পরে তাকে তুলে নেয়া হয় পুলিশের গাড়িতে।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
নড়াইলে শিক্ষককে জুতার মালা পরিয়ে অপদস্ত করার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নড়াইলের ঘটনায় আমি দুঃখিত। ওই দিন উত্তেজিত জনতা এতটা একত্রিত হয়েছিল যে, পুলিশ কিছু করার আগেই এটা ঘটে গিয়েছে।’
বুধবার (২৯ জুন) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ডিসি, এসপি ওই দিন কী ব্যবস্থা নিয়েছিল। দায়িত্বে কারো গাফিলতি ছিল কিনা খতিয়ে দেখছি। আসল ঘটনা জেনে জানাবো।’
গত ১৮ জুন নড়াইল সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা পরিয়ে অপদস্ত করা হয়। অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের বহিষ্কৃত নেত্রী নূপুর শর্মার সমর্থনে ফেইসবুকে পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে গত ১৮ জুন দিনভর বিক্ষোভ, সহিংসতা চলে মির্জাপুর ইউনাইটেড ডিগ্রি কলেজ ক্যাম্পাসে। এই বলে গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয় যে, ফেইসবুকে পোস্ট করা শিক্ষার্থীর পক্ষ নিয়েছেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। এরপর পুলিশি পাহারায় বিকেল ৪টার দিকে স্বপন কুমার বিশ্বাসকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে দাঁড় করিয়ে গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেয় একদল মানুষ। ওই শিক্ষক হাত উঁচিয়ে ক্ষমা চাইতে থাকেন। পরে তাকে তুলে নেয়া হয় পুলিশের গাড়িতে।