কুষ্টিয়া থেকে ঢাকাগামী ঈগল পরিবহণের যাত্রীবাহী নৈশ বাসে এক নারীকে ‘দলবদ্ধ ধর্ষণ’ ও ডাকাতির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে ৬৬ টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম ‘সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি’।
গতকাল এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা দেখেছি যে বিগত বছরগুলোতেও বাসে বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ইতোপূর্বেও এই একই রুটে ছোঁয়া পরিবহন বাসে এমন একটি পৈশাচিক ঘটনার কথা আমাদের সকলের জানা। টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহের এ সড়কটি নারীর জন্য বরাবরই অনিরাপদ । টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কে মধুপুরের বনাঞ্চলের নির্জন এলাকায় গত ১৩ বছরে চারবার চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তিনজন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। খুন হয়েছেন দুই নারী। অপরাধীরা সহজেই পালাতে পারছে বলে বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। ’
বিবৃতে আরও বলা হয়, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, গণপরিবহণ, রাস্তাঘাটসহ সর্বত্র নারী ও কন্যার প্রতি সংঘটিত সহিংসতার ঘটনা বর্তমানে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই ঘটনাটিতে সড়ক পরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন ধরণের আশঙ্কা তৈরি হলো। সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি গণপরিবহণে এই ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে নিরাপদ যাত্রী পরিবহণ ও সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি গণপরিবহন মালিক ও ড্রইভারসহ পরিবহণ সংশ্লিষ্টদের দায়বদ্ধতার মধ্যে আনার জন্য এবং যাত্রীবাহী নৈশ বাসে নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণপূর্বক গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। সেই সাথে এই ঘটনার শিকার যাত্রীদের সুচিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানাচ্ছে।’
শুক্রবার, ০৫ আগস্ট ২০২২
কুষ্টিয়া থেকে ঢাকাগামী ঈগল পরিবহণের যাত্রীবাহী নৈশ বাসে এক নারীকে ‘দলবদ্ধ ধর্ষণ’ ও ডাকাতির ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে ৬৬ টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম ‘সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি’।
গতকাল এক বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা দেখেছি যে বিগত বছরগুলোতেও বাসে বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। ইতোপূর্বেও এই একই রুটে ছোঁয়া পরিবহন বাসে এমন একটি পৈশাচিক ঘটনার কথা আমাদের সকলের জানা। টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহের এ সড়কটি নারীর জন্য বরাবরই অনিরাপদ । টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কে মধুপুরের বনাঞ্চলের নির্জন এলাকায় গত ১৩ বছরে চারবার চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তিনজন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। খুন হয়েছেন দুই নারী। অপরাধীরা সহজেই পালাতে পারছে বলে বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। ’
বিবৃতে আরও বলা হয়, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, গণপরিবহণ, রাস্তাঘাটসহ সর্বত্র নারী ও কন্যার প্রতি সংঘটিত সহিংসতার ঘটনা বর্তমানে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই ঘটনাটিতে সড়ক পরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন ধরণের আশঙ্কা তৈরি হলো। সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি গণপরিবহণে এই ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে নিরাপদ যাত্রী পরিবহণ ও সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি গণপরিবহন মালিক ও ড্রইভারসহ পরিবহণ সংশ্লিষ্টদের দায়বদ্ধতার মধ্যে আনার জন্য এবং যাত্রীবাহী নৈশ বাসে নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্তকরণপূর্বক গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। সেই সাথে এই ঘটনার শিকার যাত্রীদের সুচিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানাচ্ছে।’