তিন দিনের সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সংগঠন বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিশেল জে সিসন। তিনি ২ থেকে ১০ আগস্ট ভারত, বাংলাদেশ ও কুয়েত সফরের অংশ হিসেবে ঢাকায় এসেছেন। ঢাকা সফর শেষে কুয়েতে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।
শনিবার (৬ আগস্ট) বিকালে তিনি দিল্লী থেকে ঢাকায় পৌঁছান বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
সফরকালে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে তার।
সিসনের তিন দেশ সফর নিয়ে ২৯ জুলাই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, খাদ্য নিরাপত্তা, বিশ্ব স্বাস্থ্য, মানবাধিকার, মানবিক প্রয়োজন, শান্তিরক্ষা ও রোহিঙ্গাদের সহায়তার মত যুক্তরাষ্ট্রের বহুপাক্ষিক অগ্রাধিকারের বিষয়ে আলোচনা হবে তার সফরে। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকগুলোতে জাতিসংঘের কার্যক্রমে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে তিনি আলোকপাত করবেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর।
আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) মহাসচিব পদপ্রার্থী ডরিন বোগড্যান-মার্টিনের জন্য সমর্থন চাওয়ার বিষয়টিও আলোচনা থাকার কথাও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
নাগরিক সমাজের নেতাদের সঙ্গেও মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশ কীভাবে একত্রে কাজ করতে পারে, সে বিষয়ে মতবিনিময় করবেন তিনি।
সিসনের সঙ্গে বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টিও তুলে ধরা হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয় তোলা হবে কি না, এমন প্রশ্নে বুধবার তিনি বলেছিলেন, হ্যাঁ, আমার আশা আছে। যেহেতু আমার সাথে উনার পূর্ব পরিচয় ছিল, সুতরাং আমরা ফ্রি অ্যান্ড ফ্র্যাংক ডিসকাশানস করতে পারব এ বিষয়ে।
সভায় আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের যে বহুমাত্রিক সম্পর্ক রয়েছে, তার অনেকগুলো সফরে আলোচনার বিষয়বস্তু হবে।
শনিবার, ০৬ আগস্ট ২০২২
তিন দিনের সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সংগঠন বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিশেল জে সিসন। তিনি ২ থেকে ১০ আগস্ট ভারত, বাংলাদেশ ও কুয়েত সফরের অংশ হিসেবে ঢাকায় এসেছেন। ঢাকা সফর শেষে কুয়েতে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।
শনিবার (৬ আগস্ট) বিকালে তিনি দিল্লী থেকে ঢাকায় পৌঁছান বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
সফরকালে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে তার।
সিসনের তিন দেশ সফর নিয়ে ২৯ জুলাই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, খাদ্য নিরাপত্তা, বিশ্ব স্বাস্থ্য, মানবাধিকার, মানবিক প্রয়োজন, শান্তিরক্ষা ও রোহিঙ্গাদের সহায়তার মত যুক্তরাষ্ট্রের বহুপাক্ষিক অগ্রাধিকারের বিষয়ে আলোচনা হবে তার সফরে। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকগুলোতে জাতিসংঘের কার্যক্রমে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে তিনি আলোকপাত করবেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর।
আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) মহাসচিব পদপ্রার্থী ডরিন বোগড্যান-মার্টিনের জন্য সমর্থন চাওয়ার বিষয়টিও আলোচনা থাকার কথাও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
নাগরিক সমাজের নেতাদের সঙ্গেও মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশ কীভাবে একত্রে কাজ করতে পারে, সে বিষয়ে মতবিনিময় করবেন তিনি।
সিসনের সঙ্গে বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টিও তুলে ধরা হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
র্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয় তোলা হবে কি না, এমন প্রশ্নে বুধবার তিনি বলেছিলেন, হ্যাঁ, আমার আশা আছে। যেহেতু আমার সাথে উনার পূর্ব পরিচয় ছিল, সুতরাং আমরা ফ্রি অ্যান্ড ফ্র্যাংক ডিসকাশানস করতে পারব এ বিষয়ে।
সভায় আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের যে বহুমাত্রিক সম্পর্ক রয়েছে, তার অনেকগুলো সফরে আলোচনার বিষয়বস্তু হবে।