রাশিয়ান ক্রুড অয়েলের নমুনা ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে। রিফাইন করার ক্ষেত্রে এ ক্রুড ইআরএলের মেশিনারির জন্য উপযুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এম বি এম আজাদ।
বুধবার ( ২১ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি। বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, রাশিয়া ক্রুড অয়েল বাংলাদেশকে দিতে চায়। তারাই পরীক্ষা করে দেখতে বলেছে, এই ক্রুড আমাদের জন্য উপযোগী কি না। তারাই নিজেরা উৎসাহিত হয়ে আমাদের কাছে ক্রুড পাঠিয়েছে। আমাদের ল্যাবে নিয়ম অনুযায়ী খুব টেকনিক্যালি হাই ক্লাস অফিসার দিয়ে ক্রুড পরীক্ষা করে দেখেছি।
এম বি এম আজাদ বলেন, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ করে অফিসাররা এ সিদ্ধান্তে এসেছেন, রিফাইন করার জন্য রাশিয়ান ক্রুড অয়েল ইআরএলের মেশিনারির উপযুক্ত নয়। এ ক্রুড খারাপ বা নষ্ট বলার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখানে না হলে অন্য জায়গায় এটি কাজে লাগবে। আমাদের ক্ষেত্রে রাশিয়ান ক্রুড প্রযোজ্য নয়।
বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, ইস্টার্ন রিফাইনারি এখন যে ক্রুড ব্যবহার করে, তা সৌদি আরব ও ইউএই থেকে সংগ্রহ করা হয়। এ ক্রুড ইস্টার্ন রিফাইনারি মেশিনারির উপযুক্ত। তাই এগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এখন আমাদের ১০টি সোর্স আছে। আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো তেল সংগ্রহ করতে চাই। একজনের ওপর নির্ভরতার অনেকগুলো খারাপ দিক আছে। ক্রুড অয়েলে আমরা চাই, আমাদের বিকল্প থাকুক। এ চিন্তা-ভাবনা থেকে আমরা নানা উৎস থেকে ক্রুড নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করি। দেশে বর্তমানে জ্বালানির কোনো সংকট নেই বলেও দাবি করেন বিপিসি চেয়ারম্যান।
রাশিয়ার ক্রুড অয়েলের নমুনা পরীক্ষা শেষে মঙ্গলবার ইস্টার্ন রিফাইনারির (ইআরএল) টেকনিক্যাল কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়। ২০ পাতার প্রতিবেদনের মতামত অংশে কমিটির সদস্যরা উল্লেখ করেন, ইস্টার্ন রিফাইনারির বর্তমান কাঠামোতে রাশিয়ার ক্রুড অয়েল পরিশোধন করা সম্ভব নয়।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাশিয়ান ক্রুড অয়েলের নমুনা ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে। রিফাইন করার ক্ষেত্রে এ ক্রুড ইআরএলের মেশিনারির জন্য উপযুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এম বি এম আজাদ।
বুধবার ( ২১ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি। বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, রাশিয়া ক্রুড অয়েল বাংলাদেশকে দিতে চায়। তারাই পরীক্ষা করে দেখতে বলেছে, এই ক্রুড আমাদের জন্য উপযোগী কি না। তারাই নিজেরা উৎসাহিত হয়ে আমাদের কাছে ক্রুড পাঠিয়েছে। আমাদের ল্যাবে নিয়ম অনুযায়ী খুব টেকনিক্যালি হাই ক্লাস অফিসার দিয়ে ক্রুড পরীক্ষা করে দেখেছি।
এম বি এম আজাদ বলেন, টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ করে অফিসাররা এ সিদ্ধান্তে এসেছেন, রিফাইন করার জন্য রাশিয়ান ক্রুড অয়েল ইআরএলের মেশিনারির উপযুক্ত নয়। এ ক্রুড খারাপ বা নষ্ট বলার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখানে না হলে অন্য জায়গায় এটি কাজে লাগবে। আমাদের ক্ষেত্রে রাশিয়ান ক্রুড প্রযোজ্য নয়।
বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, ইস্টার্ন রিফাইনারি এখন যে ক্রুড ব্যবহার করে, তা সৌদি আরব ও ইউএই থেকে সংগ্রহ করা হয়। এ ক্রুড ইস্টার্ন রিফাইনারি মেশিনারির উপযুক্ত। তাই এগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এখন আমাদের ১০টি সোর্স আছে। আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো তেল সংগ্রহ করতে চাই। একজনের ওপর নির্ভরতার অনেকগুলো খারাপ দিক আছে। ক্রুড অয়েলে আমরা চাই, আমাদের বিকল্প থাকুক। এ চিন্তা-ভাবনা থেকে আমরা নানা উৎস থেকে ক্রুড নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করি। দেশে বর্তমানে জ্বালানির কোনো সংকট নেই বলেও দাবি করেন বিপিসি চেয়ারম্যান।
রাশিয়ার ক্রুড অয়েলের নমুনা পরীক্ষা শেষে মঙ্গলবার ইস্টার্ন রিফাইনারির (ইআরএল) টেকনিক্যাল কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়। ২০ পাতার প্রতিবেদনের মতামত অংশে কমিটির সদস্যরা উল্লেখ করেন, ইস্টার্ন রিফাইনারির বর্তমান কাঠামোতে রাশিয়ার ক্রুড অয়েল পরিশোধন করা সম্ভব নয়।