আগামী মাসের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরে যাবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আবদুল মোমেন।
মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরে যাবেন বলে আমরা আশা করছি। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরে আবদুল মোমেন জানান, জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। আমরা সে সময় প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরের বিষয়ে আলাপ করেছি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর সফরের তারিখ নির্ধারণ হয়নি। ২৩ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে তিনি সফর করবেন।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সফরের তারিখ নির্ধারণ এবং অন্য আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে উভয় দেশ কাজ করছে। এ সফরের মধ্যদিয়ে উন্নয়ন অংশীদার জাপানের সঙ্গে সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশ-জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে টোকিও সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সরকার প্রধানের সফরে দুই দেশ বিভিন্ন বিষয়ে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। সফরে বাংলাদেশ আরও জাপানি বিনিয়োগ চাইবে।
অন্যদিকে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল কৌশল রূপকল্প বাস্তবায়নে ঢাকাকে পাশে চাইবে টোকিও। তবে ঢাকা এ কৌশলের অর্থনৈতিক বা উন্নয়নভিত্তিক উদ্যোগের বাইরে সামরিক বা অন্য কোন উদ্যোগে অংশীদার হতে চায় না।
সর্বশেষ ২০১৯ সালে জাপান সফর করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ-জাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফর করবেন।
মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর ২০২২
আগামী মাসের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরে যাবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আবদুল মোমেন।
মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরে যাবেন বলে আমরা আশা করছি। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরে আবদুল মোমেন জানান, জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। আমরা সে সময় প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরের বিষয়ে আলাপ করেছি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর সফরের তারিখ নির্ধারণ হয়নি। ২৩ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে তিনি সফর করবেন।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সফরের তারিখ নির্ধারণ এবং অন্য আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে উভয় দেশ কাজ করছে। এ সফরের মধ্যদিয়ে উন্নয়ন অংশীদার জাপানের সঙ্গে সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশ-জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে টোকিও সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সরকার প্রধানের সফরে দুই দেশ বিভিন্ন বিষয়ে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। সফরে বাংলাদেশ আরও জাপানি বিনিয়োগ চাইবে।
অন্যদিকে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল কৌশল রূপকল্প বাস্তবায়নে ঢাকাকে পাশে চাইবে টোকিও। তবে ঢাকা এ কৌশলের অর্থনৈতিক বা উন্নয়নভিত্তিক উদ্যোগের বাইরে সামরিক বা অন্য কোন উদ্যোগে অংশীদার হতে চায় না।
সর্বশেষ ২০১৯ সালে জাপান সফর করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ-জাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফর করবেন।