পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে ভোট নিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি যে মন্তব্য করেছেন, তা ‘সাদা মনে’ বলেছেন। সেটা কেউ হয়তো তাকে ‘পুশ’ করেছে। বুধবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ভারত মহাসাগরের উপকূলীয় দেশগুলোর সহযোগিতা সংস্থা ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশনের (আইওআরএ) মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগদানকালে সাইড লাইনে জাপান, মরিশাস, শ্রীলংকা ও তাঞ্জানিয়ার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন ড. মোমেন।
জাপানি রাষ্ট্রদূতের নির্বাচন নিয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা তিনি বলেছেন, তিনি শুনেছেন, কেউ হয়তো তাকে বলেছেন। নিশ্চয় কেউ তাকে এভাবে ব্রিফ করেছে। সেজন্য তিনি এটা বলে ফেলেছেন। কিন্তু তিনি বাংলাদেশের খুব ভালো বন্ধু। এটা মনে হয়, কেউ তাকে পুশ করেছে। তিনি আরও বলেন, তবে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর এবং আগামীতে আরও গভীর হবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাপান যাওয়ার পরে কম্প্রিহেনসিভ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে উন্নীত করতে চাই। তাই জাপানি দূতের বক্তব্য নিয়ে হৈচৈয়ের কিছু নেই।
ড. মোমেন বুধবার জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, সেদেশে (জাপান) আমাদের প্রধানমন্ত্রী যাবেন। তাদের একটু ঝামেলাও আছে। জাপানে এক মাসে তিনজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তবে তারা সফর নিয়ে প্রস্তুত আছে। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।
আমরা চাই ওপেন, ফ্রি, ইনক্লুসিভ, সিকিউর পিসফুল নেভিগেশন।’
ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বাংলাদেশের ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ নিয়ে সম্প্রতি একটি বক্তব্য দেন। তাঁর সেই বক্তব্য নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে মোমেন বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা সরাসরি শিপিং লাইন চালু করতে চাই। কলম্বো বন্দরে আমাদের জাহাজকে যেন অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। এ ছাড়া বাণিজ্য বাড়াতে আলোচনা হয়েছে।’
মরিশাস ও তাঞ্জানিয়ার মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘মরিশাসে কৃষিজমি চাষে আমরা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং চাই। ব্লু ইকোনমিতে তাদের সহযোগিতা চাই। তাদের সঙ্গে ওষুধ রপ্তানি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তাঞ্জানিয়ার সঙ্গেও কন্ট্রাক্ট ফার্মিং নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ে আমাদের প্রস্তাবও দিয়েছে।’
বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে ভোট নিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি যে মন্তব্য করেছেন, তা ‘সাদা মনে’ বলেছেন। সেটা কেউ হয়তো তাকে ‘পুশ’ করেছে। বুধবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ভারত মহাসাগরের উপকূলীয় দেশগুলোর সহযোগিতা সংস্থা ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশনের (আইওআরএ) মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগদানকালে সাইড লাইনে জাপান, মরিশাস, শ্রীলংকা ও তাঞ্জানিয়ার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন ড. মোমেন।
জাপানি রাষ্ট্রদূতের নির্বাচন নিয়ে সাম্প্রতিক মন্তব্যের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা তিনি বলেছেন, তিনি শুনেছেন, কেউ হয়তো তাকে বলেছেন। নিশ্চয় কেউ তাকে এভাবে ব্রিফ করেছে। সেজন্য তিনি এটা বলে ফেলেছেন। কিন্তু তিনি বাংলাদেশের খুব ভালো বন্ধু। এটা মনে হয়, কেউ তাকে পুশ করেছে। তিনি আরও বলেন, তবে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর এবং আগামীতে আরও গভীর হবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাপান যাওয়ার পরে কম্প্রিহেনসিভ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে উন্নীত করতে চাই। তাই জাপানি দূতের বক্তব্য নিয়ে হৈচৈয়ের কিছু নেই।
ড. মোমেন বুধবার জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, সেদেশে (জাপান) আমাদের প্রধানমন্ত্রী যাবেন। তাদের একটু ঝামেলাও আছে। জাপানে এক মাসে তিনজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তবে তারা সফর নিয়ে প্রস্তুত আছে। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।
আমরা চাই ওপেন, ফ্রি, ইনক্লুসিভ, সিকিউর পিসফুল নেভিগেশন।’
ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বাংলাদেশের ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ নিয়ে সম্প্রতি একটি বক্তব্য দেন। তাঁর সেই বক্তব্য নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে মোমেন বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা সরাসরি শিপিং লাইন চালু করতে চাই। কলম্বো বন্দরে আমাদের জাহাজকে যেন অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। এ ছাড়া বাণিজ্য বাড়াতে আলোচনা হয়েছে।’
মরিশাস ও তাঞ্জানিয়ার মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘মরিশাসে কৃষিজমি চাষে আমরা কন্ট্রাক্ট ফার্মিং চাই। ব্লু ইকোনমিতে তাদের সহযোগিতা চাই। তাদের সঙ্গে ওষুধ রপ্তানি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তাঞ্জানিয়ার সঙ্গেও কন্ট্রাক্ট ফার্মিং নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ে আমাদের প্রস্তাবও দিয়েছে।’