চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর (১০ মাস) পর্যন্ত ৮৩০ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
রোববার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নারী অধিকার সংগঠন ‘জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ’ এ তথ্য জানায়।
সংগঠনটি জানায়, ধর্ষণ হওয়া ৮৩০ নারীর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছেন ৩৯ জন। আর ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৭ জন। এছাড়া ১৪১ নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে ঢাকা জেলায়। এরপর নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নোয়াখালী জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে সবচেয়ে বেশি।
নারী নির্যাতন রোধে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে জেন্ডার প্লাটফর্ম। এরমধ্যে কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ আইন প্রণয়ন, যৌন হয়রানি প্রতিরোধে ২০০৯ সালে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশনার যথাযথ বাস্তবায়ন, সরকারি উদ্যোগে তদারকি কমিটি গঠন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিচার নিষ্পত্তি করা।
এ ছাড়া বৈষম্যমূলক আইন সংশোধনসহ আরও বেশি কিছু পরামর্শ দেয় সংগঠনটি।
রোববার, ২৭ নভেম্বর ২০২২
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর (১০ মাস) পর্যন্ত ৮৩০ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
রোববার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নারী অধিকার সংগঠন ‘জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ’ এ তথ্য জানায়।
সংগঠনটি জানায়, ধর্ষণ হওয়া ৮৩০ নারীর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছেন ৩৯ জন। আর ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৭ জন। এছাড়া ১৪১ নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে ঢাকা জেলায়। এরপর নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নোয়াখালী জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে সবচেয়ে বেশি।
নারী নির্যাতন রোধে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে জেন্ডার প্লাটফর্ম। এরমধ্যে কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ আইন প্রণয়ন, যৌন হয়রানি প্রতিরোধে ২০০৯ সালে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশনার যথাযথ বাস্তবায়ন, সরকারি উদ্যোগে তদারকি কমিটি গঠন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিচার নিষ্পত্তি করা।
এ ছাড়া বৈষম্যমূলক আইন সংশোধনসহ আরও বেশি কিছু পরামর্শ দেয় সংগঠনটি।