সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পুলিশ এর সহযোগিতায় ইন্টারন্যাশনাল উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি( ডব্লিউপিএস) সেমিনা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে শুরু হওয় এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সেমিনারে ডপ্লিউপিএস এর চিফ অব ডিফেন্স নেটওয়ার্কের সদস্য রাষ্ট্র এর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ প্রতিনিধিগণসহ বিভিন্ন বন্ধু প্রতিম দেশের প্রতিনিধি, বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, দেশের বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী সংস্থা, সরকারী ও বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণ অংশগ্রহন করেন। সেমিনারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বাহিনী-সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদেশী সংস্থা হতে সামরিক ও অসামরিক প্রায় ৩৫০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রি›িসপাল ষ্টাফ অফিসার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন।
বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বিশ্বে রোল মডেল হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী এবং তাদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্র গঠনের প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক ভাবে চিহ্নিত করেছেন যে ‘‘জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে’’ সমান সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে নারীর সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করা সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, সংসদ উপনেতাসহ জাতীয় সংসদে নারীদের প্রতিনিধিত্ব যে কোন দেশের জন্য অনুকরনীয়। বাংলাদেশের নারীরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা ও সুনামের সাথে কাজ করছে। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী এবং বাংলাদেশ পুলিশ শান্তিরক্ষা মিশনের অস্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নারীদের নিয়োগ করে নারীর ক্ষমতায়নে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
শান্তি প্রতিষ্ঠায় নারীর ভূমিকাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ২০০০ সালে রেজুলেশন ১৩২৫ গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে বাংলাদেশ ন্যাশনাল একশন প্লান অন উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি নামক তিন বছর মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করে। এই জাতীয় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ডিফেন্স এ্যকশন প্লান অব উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রি›িসপাল স্টাফ অফিসার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ গত ৮ ফেব্রুয়ারি ডব্লিউপিস চোডস নেটওয়ার্কের( ডচঝ ঈঐঙউং ঘবঃড়িৎশ) এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বিষয়সমূহকে উপজীব্য করে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। সেমিনারের সহ আয়োজন হিসেবে একই দিনে ২৬ টি সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে একটি বাৎসরিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। দুই দিন ব্যাপি এই অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে আগামী ২৯ নভে¤¦র জোরপূর্বক বাস্তুচ্যূত মায়ানমার নাগরিকদের সাথে মতবিনিময়ের আয়োজন করা হবে। মতবিনিময়ে ডচঝ ঈঐঙউং ঘবঃড়িৎশ এর সদস্য রাষ্ট্র এর ঈযরবভ ড়ভ উবভবহপব ঝঃধভভ প্রতিনিধিগণসহ বিভিন্ন বন্ধু প্রতিম দেশের সামরিক ও অসামরিক প্রায় ৫০ জন দেশী/বিদেশী প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন
সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পুলিশ এর সহযোগিতায় ইন্টারন্যাশনাল উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি( ডব্লিউপিএস) সেমিনা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে শুরু হওয় এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সেমিনারে ডপ্লিউপিএস এর চিফ অব ডিফেন্স নেটওয়ার্কের সদস্য রাষ্ট্র এর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ প্রতিনিধিগণসহ বিভিন্ন বন্ধু প্রতিম দেশের প্রতিনিধি, বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, দেশের বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী সংস্থা, সরকারী ও বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণ অংশগ্রহন করেন। সেমিনারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বাহিনী-সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদেশী সংস্থা হতে সামরিক ও অসামরিক প্রায় ৩৫০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রি›িসপাল ষ্টাফ অফিসার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন।
বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে বিশ্বে রোল মডেল হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী এবং তাদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্র গঠনের প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক ভাবে চিহ্নিত করেছেন যে ‘‘জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে’’ সমান সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে নারীর সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করা সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, সংসদ উপনেতাসহ জাতীয় সংসদে নারীদের প্রতিনিধিত্ব যে কোন দেশের জন্য অনুকরনীয়। বাংলাদেশের নারীরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা ও সুনামের সাথে কাজ করছে। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী এবং বাংলাদেশ পুলিশ শান্তিরক্ষা মিশনের অস্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নারীদের নিয়োগ করে নারীর ক্ষমতায়নে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
শান্তি প্রতিষ্ঠায় নারীর ভূমিকাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ২০০০ সালে রেজুলেশন ১৩২৫ গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে বাংলাদেশ ন্যাশনাল একশন প্লান অন উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি নামক তিন বছর মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করে। এই জাতীয় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ডিফেন্স এ্যকশন প্লান অব উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি এর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রি›িসপাল স্টাফ অফিসার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ গত ৮ ফেব্রুয়ারি ডব্লিউপিস চোডস নেটওয়ার্কের( ডচঝ ঈঐঙউং ঘবঃড়িৎশ) এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। বিষয়সমূহকে উপজীব্য করে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে উইমেন পিস এন্ড সিকিউরিটি শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। সেমিনারের সহ আয়োজন হিসেবে একই দিনে ২৬ টি সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে একটি বাৎসরিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। দুই দিন ব্যাপি এই অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে আগামী ২৯ নভে¤¦র জোরপূর্বক বাস্তুচ্যূত মায়ানমার নাগরিকদের সাথে মতবিনিময়ের আয়োজন করা হবে। মতবিনিময়ে ডচঝ ঈঐঙউং ঘবঃড়িৎশ এর সদস্য রাষ্ট্র এর ঈযরবভ ড়ভ উবভবহপব ঝঃধভভ প্রতিনিধিগণসহ বিভিন্ন বন্ধু প্রতিম দেশের সামরিক ও অসামরিক প্রায় ৫০ জন দেশী/বিদেশী প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন