আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশে খালেদা জিয়া যোগ দিলে আদালত দেখবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেছেন, বিএনপি সমাবেশের নামে যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারা ভুল করবে।
বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগে ‘নারী পুলিশের গৌরবময় যাত্রা ও অর্জন ১৯৭৪-২০২২’ প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্কের বার্ষিক প্রশিক্ষণ সম্মেলন-২০২২ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রায় দুই মাস ধরেই দেশের রাজনীতিতে উত্তেজনা বাড়ছে। এর মধ্যে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঘিরে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের কারণে ডিসেম্বরের এই তারিখ নিয়ে সর্বমহলে নানা আলোচনা-গুঞ্জন চলছে।
আলোচনার শুরুটা করেছিলেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। কয়েক সপ্তাহ আগে ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে আমান উল্লাহ বলেছিলেন, ১০ ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশের সব কিছু পরিচালিত হবে খালেদা জিয়ার কথা মতো। একইসঙ্গে বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। দলটির কোনো কোনো নেতা বলছেন যে, তাদের নেতা তারেক রহমান দেশে ফিরবেন।
বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কড়া জবাব এসেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও। বিএনপির এমন হুঁশিয়ারিকে পাত্তা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন ঢাকার বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের তেমন কোনো ভাবনা নেই।
১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ নিয়ে বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ উপলক্ষে বিএনপি দুটি জায়গা চেয়েছিল। আমরা তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছি। সুন্দর পরিবেশের জন্যই তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, তারা ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাতে চাচ্ছে। যা নয়াপল্টনে সম্ভব নয়
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশে খালেদা জিয়া যোগ দিলে আদালত দেখবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেছেন, বিএনপি সমাবেশের নামে যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারা ভুল করবে।
বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগে ‘নারী পুলিশের গৌরবময় যাত্রা ও অর্জন ১৯৭৪-২০২২’ প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্কের বার্ষিক প্রশিক্ষণ সম্মেলন-২০২২ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রায় দুই মাস ধরেই দেশের রাজনীতিতে উত্তেজনা বাড়ছে। এর মধ্যে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঘিরে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নেতাদের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের কারণে ডিসেম্বরের এই তারিখ নিয়ে সর্বমহলে নানা আলোচনা-গুঞ্জন চলছে।
আলোচনার শুরুটা করেছিলেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। কয়েক সপ্তাহ আগে ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে আমান উল্লাহ বলেছিলেন, ১০ ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশের সব কিছু পরিচালিত হবে খালেদা জিয়ার কথা মতো। একইসঙ্গে বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। দলটির কোনো কোনো নেতা বলছেন যে, তাদের নেতা তারেক রহমান দেশে ফিরবেন।
বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কড়া জবাব এসেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও। বিএনপির এমন হুঁশিয়ারিকে পাত্তা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন ঢাকার বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে আওয়ামী লীগের তেমন কোনো ভাবনা নেই।
১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ নিয়ে বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ উপলক্ষে বিএনপি দুটি জায়গা চেয়েছিল। আমরা তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছি। সুন্দর পরিবেশের জন্যই তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, তারা ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাতে চাচ্ছে। যা নয়াপল্টনে সম্ভব নয়