সিলেটে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে অভিজাত একটি হোটেলে একট সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর জরীপ ও পরিদর্শন) মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ কাস্টমস রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় ঝুঁকি ও চোরাচালান প্রতিরোধ, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, জীব ও বৈচিত্রে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষা, বাণিজ্য সহজীকরণ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও রপ্তানী উন্নয়ন সর্বপরি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে দেশীয় অবস্থান সুসংহতকরণ ও স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের কমিশনার মোহাম্মদ আকবর হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বর্ডারগার্ড সিলেটের সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল জিএইচএম সেলিম হাসান, বিজিবিএম, পিএসসি, জি+, কর অঞ্চল, সিলেটের কর কমিশনার সৈয়দ জাকির হোসেন; দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমদ; সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সহ সভাপতি মাওলানা খায়রুল হোসেন এবং সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি স্বর্ণলতা রায়।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের যুগ্ম-কমিশনার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
“Nurturing the Next Generation: Promoting a Culture of Knowledge-sharing and Professional Pride in Customs’’ এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এবারের আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উদযাপন করা হচ্ছে।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের অতিরিক্ত কমিশনার মুহাম্মদ রাশেদুল আলম বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যের উন্নয়ন সহজীকরণ, সরলীকরণ, উদারীকরণ এবং কার্যকর সীমান্ত ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই দিবস পালন করা হয় এবং 1953 সালের 26 শে জানুয়ারি 17টি প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য দেশ নিয়ে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস শহরে World Customs Organization এর আদি প্রতিষ্ঠান Customs Co-operative Council(CCC) এর প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনটিকে স্মরণীয় রাখতেই ২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন (ডব্লিউসিও) ২৬ জানুয়ারিকে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউসিও) সদস্যভুক্ত ১৮৪টি দেশে একযোগে এই দিবসটি পালন করা হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশও সংস্থাটির সদস্য হিসেবে দিবসটি পালন করছে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
সিলেটে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে অভিজাত একটি হোটেলে একট সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর জরীপ ও পরিদর্শন) মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ কাস্টমস রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় ঝুঁকি ও চোরাচালান প্রতিরোধ, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা, জীব ও বৈচিত্রে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষা, বাণিজ্য সহজীকরণ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও রপ্তানী উন্নয়ন সর্বপরি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে দেশীয় অবস্থান সুসংহতকরণ ও স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে।
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের কমিশনার মোহাম্মদ আকবর হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বর্ডারগার্ড সিলেটের সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল জিএইচএম সেলিম হাসান, বিজিবিএম, পিএসসি, জি+, কর অঞ্চল, সিলেটের কর কমিশনার সৈয়দ জাকির হোসেন; দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমদ; সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সহ সভাপতি মাওলানা খায়রুল হোসেন এবং সিলেট উইমেন্স চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি স্বর্ণলতা রায়।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের যুগ্ম-কমিশনার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
“Nurturing the Next Generation: Promoting a Culture of Knowledge-sharing and Professional Pride in Customs’’ এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এবারের আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উদযাপন করা হচ্ছে।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সিলেটের অতিরিক্ত কমিশনার মুহাম্মদ রাশেদুল আলম বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যের উন্নয়ন সহজীকরণ, সরলীকরণ, উদারীকরণ এবং কার্যকর সীমান্ত ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই দিবস পালন করা হয় এবং 1953 সালের 26 শে জানুয়ারি 17টি প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য দেশ নিয়ে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস শহরে World Customs Organization এর আদি প্রতিষ্ঠান Customs Co-operative Council(CCC) এর প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনটিকে স্মরণীয় রাখতেই ২০০৯ সাল থেকে ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন (ডব্লিউসিও) ২৬ জানুয়ারিকে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউসিও) সদস্যভুক্ত ১৮৪টি দেশে একযোগে এই দিবসটি পালন করা হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশও সংস্থাটির সদস্য হিসেবে দিবসটি পালন করছে।