উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
করোনা সংকটের কারণে গত দুইবারের বইমেলা প্রচলিত ও নির্ধারিত সময়ে না হলেও নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবারের ‘অমর একুশে বইমেলা-২০২৩’। এবারের মেলার মূল প্রতিপাদ্য ‘পড় বই গড় দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।’
বুধবার বিকেল ৩টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে এ মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবুল মনসুর। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
সোমবার বিকেল তিনটায় বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে বইমেলা উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানানো হয়।
কেমন হবে এবারের বইমেলা
এবার বইমেলা অনুষ্ঠিত হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গায়। একাডেমি প্রাঙ্গণে ১১২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬৫টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৩৬টি ইউনিট অর্থাৎ মোট ৬০১টি প্রতিষ্ঠানকে ৯০১টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় ৩৮টি প্যাভিলিয়ন থাকবে।
এবার বইমেলার আঙ্গিকগত ও বিন্যাসে পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে মেট্রোরেল স্টেশন-এর অবস্থানগত কারণে গতবারের মূল প্রবেশপথ এবার একটু সরিয়ে বাংলা একাডেমির মূল প্রবেশপথের উল্টো দিকে অর্থাৎ মন্দির-গেটটি মূল প্রবেশপথ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। গতবারের প্রবেশপথটি বাহির-পথ হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। এছাড়া টিএসসি, দোয়েল চতুর এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউশন অংশে আরো আরো ৩টি প্রবেশ ও বাহির-পথ থাকবে।
গতবারের ইঞ্জিনিয়ারিং ইনিস্টিটিউশনের স্থানটিকেও এবারের মেলার একটি অংশ হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে। সেখানে নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা অব্যাহত থাকবে।
শিশুচত্বরটির পরিধি কম হওয়ায় এবার এই চত্বরটি মন্দির-গেটে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে। এবার লিটল ম্যাগাজিন চত্বর স্থানান্তরিত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গ্রন্থ-উন্মোচন অংশের কাছাকাছি। সেখানে ১৫৩টিসহ ৫টি উক্ত স্থানে লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বইমেলায় বাংলা একাডেমি এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫% কমিশনে বই বিক্রি করবে। প্রতিদিন বিকেল ৪টায় বইমেলার মূল মঞ্চে সেমিনার এবং সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। অমর একুশে উদযাপনের অংশ হিসেবে শিশুকিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি এবং সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকবে। অমর একুশে বইমেলা ২০২৩-এর প্রচার কার্যক্রমের জন্য একাডেমিতে বর্ধমান ভবনের পশ্চিম বেদিতে ০১টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২টি তথ্যকেন্দ্র থাকবে। সাংবাদিকদের তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধার্থে বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে একটি মিডিয়া সেন্টার থাকবে।
গ্রন্থ-উন্মোচন এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২২ প্রদান
অমর একুশে বইমেলা ২০২৩-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি প্রকাশিত সাতটি নতুন বইয়ের গ্রন্থ-উন্মোচন করবেন এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২২ প্রদান করবেন।
এদিকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে বইমেলার স্টল বা প্যাভিলিয়ন তৈরির শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ স্টল বা প্যাভিলিয়নগুলোর মূল কাঠামো তৈরির কাজ শেষের দিকে। তবে স্টলের সামনে ব্যানার লাগানো এবং ডেকোরেশন বা নকশাসহ বেশকিছু আনুষঙ্গিক কাজ বাকি রয়েছে। এ কাজগুলো আজকের দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এসময় নির্মান ও ডেকোরেশনের কাজ সমাপ্ত করতে শ্রমিকদেরকে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। কেউ স্টলের দেয়াল ও ডেস্কে রঙ লাগাচ্ছেন, কেউ আবার ব্যানার টানাচ্ছেন, আবার কেউ স্টলের নাম সম্বলিত বোর্ডে ক্ষুদাই করা বর্নমালা রঙিন করার কাজ করছেন। এর বাইরে কিছু কিছু স্টলে এখনো মূল কাঠামোর কাজ চলমান রয়েছে।
মেলায় স্টল তৈরিতে কর্মরত এক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের স্টলের মূল কাঠামোর কাজ শেষ। আগামীকাল সারাদিন করলেই বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে। রঙ বা নকশা করাসহ আর কিছু কাজ বাকি আছে।’
অন্য প্রকাশের প্যাভিলিয়ন তৈরির কন্ট্রাক্টর উবায়েদ বলেন, ‘আমরা অন্য প্রকাশের এই কাজটা নিয়েছি। এটাকে আমরা কার্জন হলের আদলে করেছি। এর কাজ আজকে অনেকটাই শেষের দিকে। আশা করি, কাল একবারে শেষ হয়ে যাবে। আমাদের শ্রমিকরা মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন।’
ভাষাচিত্র প্রকাশনীর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের প্রকাশনীর স্টল তৈরিতে শ্রমিকরা কাজ করছে। এ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসছে। দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য শ্রমিকদের সাথে আমরা নিজেরাও কিছু কিছু কাজ করছি। আশা করি, আগামীকাল কাজ শেষ হলে কাল অথবা পরশুদিন স্টলে বই তুলতে পারবো।’
আগামী প্রকাশনীর ওসমান গনি সংবাদকে বলেন, করোনা সংকটের কারণে বিগত দু’বছরের মেলায় আমরা কাঙ্খিত প্রত্যাশা পূরণ করতে পারিনি। এবার সেই সংকট কাটিয়ে নির্ধারিত সময়ে মেলা শুরু হচ্ছে। আমাদের স্টল তৈরীর কাজ প্রায় শেষ। আশা করি লেখক-পাঠক-প্রকাশকদের জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
করোনা সংকটের কারণে গত দুইবারের বইমেলা প্রচলিত ও নির্ধারিত সময়ে না হলেও নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবারের ‘অমর একুশে বইমেলা-২০২৩’। এবারের মেলার মূল প্রতিপাদ্য ‘পড় বই গড় দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।’
বুধবার বিকেল ৩টায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে এ মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবুল মনসুর। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
সোমবার বিকেল তিনটায় বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে বইমেলা উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানানো হয়।
কেমন হবে এবারের বইমেলা
এবার বইমেলা অনুষ্ঠিত হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গায়। একাডেমি প্রাঙ্গণে ১১২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬৫টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৩৬টি ইউনিট অর্থাৎ মোট ৬০১টি প্রতিষ্ঠানকে ৯০১টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় ৩৮টি প্যাভিলিয়ন থাকবে।
এবার বইমেলার আঙ্গিকগত ও বিন্যাসে পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে মেট্রোরেল স্টেশন-এর অবস্থানগত কারণে গতবারের মূল প্রবেশপথ এবার একটু সরিয়ে বাংলা একাডেমির মূল প্রবেশপথের উল্টো দিকে অর্থাৎ মন্দির-গেটটি মূল প্রবেশপথ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। গতবারের প্রবেশপথটি বাহির-পথ হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। এছাড়া টিএসসি, দোয়েল চতুর এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউশন অংশে আরো আরো ৩টি প্রবেশ ও বাহির-পথ থাকবে।
গতবারের ইঞ্জিনিয়ারিং ইনিস্টিটিউশনের স্থানটিকেও এবারের মেলার একটি অংশ হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে। সেখানে নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা অব্যাহত থাকবে।
শিশুচত্বরটির পরিধি কম হওয়ায় এবার এই চত্বরটি মন্দির-গেটে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে। এবার লিটল ম্যাগাজিন চত্বর স্থানান্তরিত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গ্রন্থ-উন্মোচন অংশের কাছাকাছি। সেখানে ১৫৩টিসহ ৫টি উক্ত স্থানে লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বইমেলায় বাংলা একাডেমি এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫% কমিশনে বই বিক্রি করবে। প্রতিদিন বিকেল ৪টায় বইমেলার মূল মঞ্চে সেমিনার এবং সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। অমর একুশে উদযাপনের অংশ হিসেবে শিশুকিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি এবং সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকবে। অমর একুশে বইমেলা ২০২৩-এর প্রচার কার্যক্রমের জন্য একাডেমিতে বর্ধমান ভবনের পশ্চিম বেদিতে ০১টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২টি তথ্যকেন্দ্র থাকবে। সাংবাদিকদের তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধার্থে বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে একটি মিডিয়া সেন্টার থাকবে।
গ্রন্থ-উন্মোচন এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২২ প্রদান
অমর একুশে বইমেলা ২০২৩-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি প্রকাশিত সাতটি নতুন বইয়ের গ্রন্থ-উন্মোচন করবেন এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২২ প্রদান করবেন।
এদিকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে বইমেলার স্টল বা প্যাভিলিয়ন তৈরির শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ স্টল বা প্যাভিলিয়নগুলোর মূল কাঠামো তৈরির কাজ শেষের দিকে। তবে স্টলের সামনে ব্যানার লাগানো এবং ডেকোরেশন বা নকশাসহ বেশকিছু আনুষঙ্গিক কাজ বাকি রয়েছে। এ কাজগুলো আজকের দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এসময় নির্মান ও ডেকোরেশনের কাজ সমাপ্ত করতে শ্রমিকদেরকে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। কেউ স্টলের দেয়াল ও ডেস্কে রঙ লাগাচ্ছেন, কেউ আবার ব্যানার টানাচ্ছেন, আবার কেউ স্টলের নাম সম্বলিত বোর্ডে ক্ষুদাই করা বর্নমালা রঙিন করার কাজ করছেন। এর বাইরে কিছু কিছু স্টলে এখনো মূল কাঠামোর কাজ চলমান রয়েছে।
মেলায় স্টল তৈরিতে কর্মরত এক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের স্টলের মূল কাঠামোর কাজ শেষ। আগামীকাল সারাদিন করলেই বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে। রঙ বা নকশা করাসহ আর কিছু কাজ বাকি আছে।’
অন্য প্রকাশের প্যাভিলিয়ন তৈরির কন্ট্রাক্টর উবায়েদ বলেন, ‘আমরা অন্য প্রকাশের এই কাজটা নিয়েছি। এটাকে আমরা কার্জন হলের আদলে করেছি। এর কাজ আজকে অনেকটাই শেষের দিকে। আশা করি, কাল একবারে শেষ হয়ে যাবে। আমাদের শ্রমিকরা মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন।’
ভাষাচিত্র প্রকাশনীর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের প্রকাশনীর স্টল তৈরিতে শ্রমিকরা কাজ করছে। এ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসছে। দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য শ্রমিকদের সাথে আমরা নিজেরাও কিছু কিছু কাজ করছি। আশা করি, আগামীকাল কাজ শেষ হলে কাল অথবা পরশুদিন স্টলে বই তুলতে পারবো।’
আগামী প্রকাশনীর ওসমান গনি সংবাদকে বলেন, করোনা সংকটের কারণে বিগত দু’বছরের মেলায় আমরা কাঙ্খিত প্রত্যাশা পূরণ করতে পারিনি। এবার সেই সংকট কাটিয়ে নির্ধারিত সময়ে মেলা শুরু হচ্ছে। আমাদের স্টল তৈরীর কাজ প্রায় শেষ। আশা করি লেখক-পাঠক-প্রকাশকদের জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।