প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত একটি কমিটি গঠন করে তাবলীগ জামায়েতের সার্বিক কার্যক্রম ও বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সাত দফা দাবি পেশ করেছেন বিশ্ব ইজতেমার সাদ কান্ধলভী অনুসারী সাথীরা।
আজ ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম পাশে উত্তরায় একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে ৭ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। সম্মেলনে তাবলীগের দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজ অনুসারী অ্যাডভোকেট আব্দুল কুদ্দুস বাদল লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আগামী ২০২৪ সালে বিশ্বে ইজতেমার প্রথম পর্ব যেহেতু আমরা করবো, তাই বিশ্ব ইজতেমার মাঠ প্রশাসনের দায়িত্বে থাকবে। সংবাদ সম্মেলনে নানা অসঙ্গতি সংশোধনের জোর দাবি জানানোর পাশাপাশি ইনসাফ ভিত্তিক নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে সুষ্ঠ সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
দাবিগুলো হলো-
১. আমাদের অনুরোধ বিশ্ব ইজতেমার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলেই মাঠের প্যান্ডেল নির্মাণ ও খোলার কাজ করবেন। প্রয়োজনে প্রশাসনের তদারকিতে উভয়পক্ষ বিশ্ব ইজতেমার ময়দান ব্যবহার করবেন।
২. কাকরাইল ও বিশ্ব ইজতেমার মাঠ থেকে দুই মাদরাসাকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা। শুধুমাত্র তাবলীগের কাজের জন্যই এই মাঠ ও কাকরাইল মসজিদ।
৩. প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের অনুরোধ তাবলীগের সার্বিক কার্যক্রম ও বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠভাবে পরিচালনায় প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত একটি কমিটি গঠন করা।
৪. কাকরাইল মসজিদ পূর্বের মতো দিল্লির নিজামউদ্দিন মারকাজের অধীনে পরিচালনার যাবতীয় ব্যবস্থা করা।
৫. দেশের সকল মসজিদে তাবলীগের সমস্ত কার্যক্রমের জন্য অনুমতি দেওয়া। ধর্মীয় কাজে বাধা দিলে ও অপপ্রচার চালালে সংবিধান মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। দেশে স্বাধীনভাবে ধর্মীয় দাওয়াতি কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া।
৬. টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমায় সকল মুরব্বিদের আসার বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।
৭. বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রতি অক্ষুন্ন রাখতে ও দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে, তাবলীগের যাবতীয় কাজ পরিচালনায় হেফাজতসহ তৃতীয়পক্ষের রাজনৈতিক অবৈধ হন্তক্ষেপ বন্ধ করা। যাতে করে ইসলামের নামে কোনো পক্ষ সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে তাবলীগের নামে কেউ ভুল বুঝিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত একটি কমিটি গঠন করে তাবলীগ জামায়েতের সার্বিক কার্যক্রম ও বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সাত দফা দাবি পেশ করেছেন বিশ্ব ইজতেমার সাদ কান্ধলভী অনুসারী সাথীরা।
আজ ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম পাশে উত্তরায় একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে ৭ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। সম্মেলনে তাবলীগের দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজ অনুসারী অ্যাডভোকেট আব্দুল কুদ্দুস বাদল লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আগামী ২০২৪ সালে বিশ্বে ইজতেমার প্রথম পর্ব যেহেতু আমরা করবো, তাই বিশ্ব ইজতেমার মাঠ প্রশাসনের দায়িত্বে থাকবে। সংবাদ সম্মেলনে নানা অসঙ্গতি সংশোধনের জোর দাবি জানানোর পাশাপাশি ইনসাফ ভিত্তিক নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে সুষ্ঠ সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
দাবিগুলো হলো-
১. আমাদের অনুরোধ বিশ্ব ইজতেমার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলেই মাঠের প্যান্ডেল নির্মাণ ও খোলার কাজ করবেন। প্রয়োজনে প্রশাসনের তদারকিতে উভয়পক্ষ বিশ্ব ইজতেমার ময়দান ব্যবহার করবেন।
২. কাকরাইল ও বিশ্ব ইজতেমার মাঠ থেকে দুই মাদরাসাকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা। শুধুমাত্র তাবলীগের কাজের জন্যই এই মাঠ ও কাকরাইল মসজিদ।
৩. প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের অনুরোধ তাবলীগের সার্বিক কার্যক্রম ও বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠভাবে পরিচালনায় প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত একটি কমিটি গঠন করা।
৪. কাকরাইল মসজিদ পূর্বের মতো দিল্লির নিজামউদ্দিন মারকাজের অধীনে পরিচালনার যাবতীয় ব্যবস্থা করা।
৫. দেশের সকল মসজিদে তাবলীগের সমস্ত কার্যক্রমের জন্য অনুমতি দেওয়া। ধর্মীয় কাজে বাধা দিলে ও অপপ্রচার চালালে সংবিধান মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। দেশে স্বাধীনভাবে ধর্মীয় দাওয়াতি কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া।
৬. টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমায় সকল মুরব্বিদের আসার বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।
৭. বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রতি অক্ষুন্ন রাখতে ও দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে, তাবলীগের যাবতীয় কাজ পরিচালনায় হেফাজতসহ তৃতীয়পক্ষের রাজনৈতিক অবৈধ হন্তক্ষেপ বন্ধ করা। যাতে করে ইসলামের নামে কোনো পক্ষ সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে তাবলীগের নামে কেউ ভুল বুঝিয়ে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে।