নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, ‘সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদের মতামতকে গুরুত্ব দেবে ইসি। তবে প্রশাসনিক অখণ্ডতাকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে এ কথা জানান তিনি।
ইসি আলমগীর বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে জনসংখ্যার চূড়ান্ত রিপোর্ট আমরা এখনো পাইনি। আমাদের অপেক্ষা করা একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আমাদের কাজ শুরু করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সীমানা পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে জনসংখ্যা হচ্ছে তিন নম্বর গুরুত্ব। প্রথম গুরুত্ব হচ্ছে প্রশাসনিক-যদি কোনো প্রশাসনিক পরিবর্তন না হয়ে থাকে তাহলে তো সেটা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। যদি কোনো ভৌগোলিক পরিবর্তন না হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রেও প্রয়োজন হবে না।’
‘একটাই ফ্যাক্টর আছে, সেটা হলো জনসংখ্যার কারণে। জনসংখ্যা তো আর সমবণ্টন করা যায় না। একটা মেলাতে গেলে আরেকটা মেলে না।’ তাঁর মতে, প্রশাসনিক ও ভৌগোলিক অখণ্ডটা ঠিক রাখলে জনসংখ্যা মেলানো কঠিন হয়ে যায়। কারণ এটা কখনোই মেলানো সম্ভব না। এমনকি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোথাও কোথাও পৌনে তিন লাখ লোক আছে। আবার কোথাও কোথাও প্রায় ১১-১২ লাখ লোকও আছে।’ যোগ করেন তিনি।
ইসি আলমগীর জানান, আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) এ নিয়ে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হবে। ওই সভায় আমাদের প্রিন্সিপালগুলো কী হবে তা ঠিক করা হবে। আগামী জুনের মধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণ চূড়ান্ত করা হবে।
রোববার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, ‘সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদের মতামতকে গুরুত্ব দেবে ইসি। তবে প্রশাসনিক অখণ্ডতাকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।’
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে এ কথা জানান তিনি।
ইসি আলমগীর বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে জনসংখ্যার চূড়ান্ত রিপোর্ট আমরা এখনো পাইনি। আমাদের অপেক্ষা করা একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আমাদের কাজ শুরু করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সীমানা পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে জনসংখ্যা হচ্ছে তিন নম্বর গুরুত্ব। প্রথম গুরুত্ব হচ্ছে প্রশাসনিক-যদি কোনো প্রশাসনিক পরিবর্তন না হয়ে থাকে তাহলে তো সেটা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। যদি কোনো ভৌগোলিক পরিবর্তন না হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রেও প্রয়োজন হবে না।’
‘একটাই ফ্যাক্টর আছে, সেটা হলো জনসংখ্যার কারণে। জনসংখ্যা তো আর সমবণ্টন করা যায় না। একটা মেলাতে গেলে আরেকটা মেলে না।’ তাঁর মতে, প্রশাসনিক ও ভৌগোলিক অখণ্ডটা ঠিক রাখলে জনসংখ্যা মেলানো কঠিন হয়ে যায়। কারণ এটা কখনোই মেলানো সম্ভব না। এমনকি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোথাও কোথাও পৌনে তিন লাখ লোক আছে। আবার কোথাও কোথাও প্রায় ১১-১২ লাখ লোকও আছে।’ যোগ করেন তিনি।
ইসি আলমগীর জানান, আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) এ নিয়ে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হবে। ওই সভায় আমাদের প্রিন্সিপালগুলো কী হবে তা ঠিক করা হবে। আগামী জুনের মধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণ চূড়ান্ত করা হবে।