অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ না দেওয়ার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা মামলার শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার। রিটকারীর পক্ষে আজ দ্রুত শুনানির আবেদন করা হয়।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের হাইকোর্টে বেঞ্চে এর শুনানির দিন ধার্য করেন।
এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী মো. মাহবুবুর রাহমান বাদী হয়ে রিটটি দায়ের করেন।
রিট আবেদনে আদর্শ প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ না দেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকাশনীটিকে স্টল বরাদ্দ দিতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
রিটে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ও সভাপতিসহ চার জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, শুধু একটি বইয়ের জন্য কাগজে-কলমে মেলায় পুরো প্রকাশনীর অংশগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অথচ সে বইটি ব্যান্ড বা ব্ল্যাকলিস্টেড নয়। তাদের এমন সিদ্ধান্ত ‘বাংলা একাডেমি আইন ২০১৩’ অনুযায়ী কোনও বৈধতা নেই। একইসঙ্গে প্রতিবছর একাডেমি থেকে যে নীতিমালা করা হয়, তারও ব্যত্যয় ঘটিয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলা একাডেমি। তাদের এমন সিদ্ধান্ত সংবিধানে প্রদত্ত বাকস্বাধীনতার বিরোধী।
সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ না দেওয়ার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা মামলার শুনানি আগামীকাল মঙ্গলবার। রিটকারীর পক্ষে আজ দ্রুত শুনানির আবেদন করা হয়।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের হাইকোর্টে বেঞ্চে এর শুনানির দিন ধার্য করেন।
এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী মো. মাহবুবুর রাহমান বাদী হয়ে রিটটি দায়ের করেন।
রিট আবেদনে আদর্শ প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ না দেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকাশনীটিকে স্টল বরাদ্দ দিতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
রিটে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ও সভাপতিসহ চার জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, শুধু একটি বইয়ের জন্য কাগজে-কলমে মেলায় পুরো প্রকাশনীর অংশগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অথচ সে বইটি ব্যান্ড বা ব্ল্যাকলিস্টেড নয়। তাদের এমন সিদ্ধান্ত ‘বাংলা একাডেমি আইন ২০১৩’ অনুযায়ী কোনও বৈধতা নেই। একইসঙ্গে প্রতিবছর একাডেমি থেকে যে নীতিমালা করা হয়, তারও ব্যত্যয় ঘটিয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলা একাডেমি। তাদের এমন সিদ্ধান্ত সংবিধানে প্রদত্ত বাকস্বাধীনতার বিরোধী।