দুবাইয়ে সোনার দোকান চালু করে সাম্প্রতিক সময়ে আলোচিত আরাভ খানের জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম রবিউল ইসলাম। তার বাংলাদেশি পরিচয়পত্র থাকলেও সংযুক্ত আরব আমিরাতে তিনি ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশনের একটি সূত্র ।
ইসি সূত্র জানায়, আরাভ খানের এনআইডিতে নাম আছে রবিউল ইসলাম। এনআইডিতে তার পিতার নাম মতিউর রহমান, মায়ের নাম লাখি এবং রুমা নামে স্ত্রীর নাম উল্লেখ আছে। এনআইডির তথ্য অনুযায়ী, তিনি মাধ্যমিক পাস এবং জন্মস্থান বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট উপজেলার কোদালিয়া ইউনিয়নে।
ঢাকায় পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার পরও গত বছরের মার্চ এবং সবশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। ফেসবুক লাইভে তিনি তার উপস্থিতির জানান দিয়েছিলেন। গত এক বছরে বাংলাদেশ সফরের সময় তিনি দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকে ভিসা নিয়েছিলেন বলে কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে।
আরাভ খান নামে দুবাইয়ের এ স্বর্ণ ব্যবসায়ী মূলত বাংলাদেশে পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলার আসামি রবিউল ইসলাম। তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা চেয়েছে পুলিশ মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২০১৮ সালে ৭ জুলাই ঢাকায় পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খান খুন হন। সেই খুনের আসামি হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন তিনি। দেশ থেকে পালিয়ে রবিউল ইসলাম প্রথমে ভারত যান। সেখানে আরাভ খান নামে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে দুবাই চলে যান। এখন তিনি দুবাইয়ের বড় স্বর্ণ ব্যবসায়ী।
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
দুবাইয়ে সোনার দোকান চালু করে সাম্প্রতিক সময়ে আলোচিত আরাভ খানের জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম রবিউল ইসলাম। তার বাংলাদেশি পরিচয়পত্র থাকলেও সংযুক্ত আরব আমিরাতে তিনি ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশনের একটি সূত্র ।
ইসি সূত্র জানায়, আরাভ খানের এনআইডিতে নাম আছে রবিউল ইসলাম। এনআইডিতে তার পিতার নাম মতিউর রহমান, মায়ের নাম লাখি এবং রুমা নামে স্ত্রীর নাম উল্লেখ আছে। এনআইডির তথ্য অনুযায়ী, তিনি মাধ্যমিক পাস এবং জন্মস্থান বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট উপজেলার কোদালিয়া ইউনিয়নে।
ঢাকায় পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার পরও গত বছরের মার্চ এবং সবশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। ফেসবুক লাইভে তিনি তার উপস্থিতির জানান দিয়েছিলেন। গত এক বছরে বাংলাদেশ সফরের সময় তিনি দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকে ভিসা নিয়েছিলেন বলে কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে।
আরাভ খান নামে দুবাইয়ের এ স্বর্ণ ব্যবসায়ী মূলত বাংলাদেশে পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলার আসামি রবিউল ইসলাম। তাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা চেয়েছে পুলিশ মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২০১৮ সালে ৭ জুলাই ঢাকায় পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খান খুন হন। সেই খুনের আসামি হয়ে দেশ ছেড়েছিলেন তিনি। দেশ থেকে পালিয়ে রবিউল ইসলাম প্রথমে ভারত যান। সেখানে আরাভ খান নামে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে দুবাই চলে যান। এখন তিনি দুবাইয়ের বড় স্বর্ণ ব্যবসায়ী।