আসন্ন ৫ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ক্যামেরায় নজরদারি চালানোর পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা জানান, আগামী মে-জুনে অনুষ্ঠেয় গাজীপুর, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা রাখা হবে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে সংসদ নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের ইচ্ছা থাকলেও এখনও তা চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান এ নির্বাচন কমিশনার।
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছর কুমিল্লার পাশাপাশি রংপুর সিটিতে ইভিএমের পাশাপাশি সব কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরাও স্থাপন করে।
কয়েকটি পৌর নির্বাচনেও সিসি ক্যামেরা রাখা হয়েছিল। সংসদের গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরায় অনিয়ম ধরা পড়ার পরে পুরো নির্বাচনও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তবে বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগের পর ছয়টি আসনে উপনির্বাচনে বাজেট সঙ্কটের কথা বলে সিসি ক্যামেরা রাখেনি ইসি।
রাশেদা সাংবাদিকদের বলেন, “পাঁচ সিটি নির্বাচনে আমরা সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। ভোটগ্রহণ করা হবে ইভিএমে।”
সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে আমাদের ইচ্ছা আছে। তবে সামনে কী হবে, তা এখনই বলতে পারব না।”
ইতোমধ্যে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে- ২৩ মে থেকে ২৯ জুনের মধ্যবর্তী সময়ের তিন ধাপে পাঁচটি সিটির ভোট করা হবে। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে তফসিল ঘোষণা করবে ইসি।
সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন রাশেদা সুলতানা।
তিনি বলেন, “আস্থা বিষয়টি তো মানসিক। কে কীভাবে আস্থা পাবে, তা তো আমরা বলতে পারব না। তবে আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এমন কোনো কাজ করিনি যে কেউ আস্থায় আসবে না। আমরা গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে সে প্রমাণ দিয়েছি।”
অনিয়মের বিরু্দ্ধে কঠোর অবস্থানের প্রতিশ্রুতি দেন এ নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, “নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে কোনো রকম বাধা ছাড়াই ভোট দিতে পারবেন আমরা সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি। গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে (অনিয়ম দেখে) যেমন ভোট বন্ধ করে দিয়েছি, জাতীয় নির্বাচনেও অনিয়ম হলে ভোট বন্ধ করে দেব।”
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
আসন্ন ৫ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ক্যামেরায় নজরদারি চালানোর পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা জানান, আগামী মে-জুনে অনুষ্ঠেয় গাজীপুর, রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা রাখা হবে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে সংসদ নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের ইচ্ছা থাকলেও এখনও তা চূড়ান্ত হয়নি বলে জানান এ নির্বাচন কমিশনার।
কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছর কুমিল্লার পাশাপাশি রংপুর সিটিতে ইভিএমের পাশাপাশি সব কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরাও স্থাপন করে।
কয়েকটি পৌর নির্বাচনেও সিসি ক্যামেরা রাখা হয়েছিল। সংসদের গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরায় অনিয়ম ধরা পড়ার পরে পুরো নির্বাচনও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তবে বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগের পর ছয়টি আসনে উপনির্বাচনে বাজেট সঙ্কটের কথা বলে সিসি ক্যামেরা রাখেনি ইসি।
রাশেদা সাংবাদিকদের বলেন, “পাঁচ সিটি নির্বাচনে আমরা সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করব। ভোটগ্রহণ করা হবে ইভিএমে।”
সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে আমাদের ইচ্ছা আছে। তবে সামনে কী হবে, তা এখনই বলতে পারব না।”
ইতোমধ্যে কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে- ২৩ মে থেকে ২৯ জুনের মধ্যবর্তী সময়ের তিন ধাপে পাঁচটি সিটির ভোট করা হবে। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে তফসিল ঘোষণা করবে ইসি।
সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন রাশেদা সুলতানা।
তিনি বলেন, “আস্থা বিষয়টি তো মানসিক। কে কীভাবে আস্থা পাবে, তা তো আমরা বলতে পারব না। তবে আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এমন কোনো কাজ করিনি যে কেউ আস্থায় আসবে না। আমরা গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে সে প্রমাণ দিয়েছি।”
অনিয়মের বিরু্দ্ধে কঠোর অবস্থানের প্রতিশ্রুতি দেন এ নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, “নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে কোনো রকম বাধা ছাড়াই ভোট দিতে পারবেন আমরা সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি। গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে (অনিয়ম দেখে) যেমন ভোট বন্ধ করে দিয়েছি, জাতীয় নির্বাচনেও অনিয়ম হলে ভোট বন্ধ করে দেব।”