হত্যাসহ নানা অভিযোগে এক লাখ ৩২ হাজার ব্যক্তির বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তারা যাতে বিদেশ পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ অন্যান্য সীমান্তবর্তী ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
সন্দেহভাজন মামলার আসামিসহ অভিযুক্তদের পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবিসহ অন্যান্য তথ্য ইমিগ্রেশনের সার্ভারে সংরক্ষিত রয়েছে। প্রতিদিন নিষেধাজ্ঞার কবলেপড়া ব্যক্তিদের তালিকা হাল নাগাদ করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইমিগ্রেশন পুলিশের সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন আদালতে হত্যাসহ অন্য মামলার পলাতক আসামিরা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারে সেজন্য আদালত বাদী পক্ষের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশত্যাগে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওই নিষেধাজ্ঞার কপি ইমিগ্রেশন অফিসে জমা দেয়া হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের নাম ঠিকানা ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় তালিকাভুক্ত করে।
ইমিগ্রেশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাক্ষার তালিকায় এখন ১ লাখ ৩২ হাজার লোকের নাম রয়েছে। তালিকা কখনো বাড়ে। আবার কখনো কমে যায়। সাধারণত আদালতের আদেশের পর যারা কোর্টে হাজির না হয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে তাদের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করা হয়।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ও সিলেট বিমানবন্দর ও দেশের সীমান্তবর্তী অন্যান্য ২২টি স্থলবন্দর ও দুটি সমুদ্রবন্দরসহ ইমিগ্রেশনের নিয়ন্ত্রিত সব চেকপোস্টে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কবলেপড়া ব্যক্তিদের ওপর নজর রাখা হয়। তাদের ছবিসহ অন্যান্য তথ্য চেকপোস্টের সার্ভারে রাখা হয়েছে। তাদের পাসপোর্ট নম্বরও আছে।
অপরাধবিষয়ক আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী সংবাদকে জানান, আদালত মামলার চলাকালে ও মামলার রায়ের পর অপরাধের গুরুত্ব বুঝে অভিযুক্তদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। আর সেই আদেশ ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কার্যকর করেন।
এছাড়া যেসব অভিযুক্ত ইতোমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের সাহায্য দেয়া হয়। এরপর ইন্টারপোল তাদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করে। বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার আসামিসহ অনেক অপরাধীর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি হয়েছে। বিদেশে পালিয়ে গেলেও সেখান থেকে তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়। অভিযুক্ত অপরাধীরা দেশে ও বিদেশে যেখানে পালিয়ে বা আত্মগোপনে থাকুক তাদের আটক করে আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেয়া হয়।
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
হত্যাসহ নানা অভিযোগে এক লাখ ৩২ হাজার ব্যক্তির বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তারা যাতে বিদেশ পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ অন্যান্য সীমান্তবর্তী ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
সন্দেহভাজন মামলার আসামিসহ অভিযুক্তদের পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবিসহ অন্যান্য তথ্য ইমিগ্রেশনের সার্ভারে সংরক্ষিত রয়েছে। প্রতিদিন নিষেধাজ্ঞার কবলেপড়া ব্যক্তিদের তালিকা হাল নাগাদ করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইমিগ্রেশন পুলিশের সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন আদালতে হত্যাসহ অন্য মামলার পলাতক আসামিরা যাতে দেশত্যাগ করতে না পারে সেজন্য আদালত বাদী পক্ষের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশত্যাগে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওই নিষেধাজ্ঞার কপি ইমিগ্রেশন অফিসে জমা দেয়া হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের নাম ঠিকানা ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় তালিকাভুক্ত করে।
ইমিগ্রেশনের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাক্ষার তালিকায় এখন ১ লাখ ৩২ হাজার লোকের নাম রয়েছে। তালিকা কখনো বাড়ে। আবার কখনো কমে যায়। সাধারণত আদালতের আদেশের পর যারা কোর্টে হাজির না হয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে তাদের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করা হয়।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ও সিলেট বিমানবন্দর ও দেশের সীমান্তবর্তী অন্যান্য ২২টি স্থলবন্দর ও দুটি সমুদ্রবন্দরসহ ইমিগ্রেশনের নিয়ন্ত্রিত সব চেকপোস্টে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কবলেপড়া ব্যক্তিদের ওপর নজর রাখা হয়। তাদের ছবিসহ অন্যান্য তথ্য চেকপোস্টের সার্ভারে রাখা হয়েছে। তাদের পাসপোর্ট নম্বরও আছে।
অপরাধবিষয়ক আইনজীবী সৈয়দ আহমেদ গাজী সংবাদকে জানান, আদালত মামলার চলাকালে ও মামলার রায়ের পর অপরাধের গুরুত্ব বুঝে অভিযুক্তদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। আর সেই আদেশ ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কার্যকর করেন।
এছাড়া যেসব অভিযুক্ত ইতোমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের সাহায্য দেয়া হয়। এরপর ইন্টারপোল তাদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করে। বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার আসামিসহ অনেক অপরাধীর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি হয়েছে। বিদেশে পালিয়ে গেলেও সেখান থেকে তাদের আইনি প্রক্রিয়ায় আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়। অভিযুক্ত অপরাধীরা দেশে ও বিদেশে যেখানে পালিয়ে বা আত্মগোপনে থাকুক তাদের আটক করে আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেয়া হয়।