সংসদ নির্বাচনে ব্যালটে ভালো ভোট করার বিষয়ে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেন, কোথাও অনিয়ম হলে পরিস্থিতি বুঝে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এসময় তিনি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে না পেলেও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন এই নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, “সবাই ভোটে এলে আমরা অবশ্যই ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন পাব।… আহ্বান করি যারা নির্বাচনে আসছেন না, তারা আসুক, নির্বাচন করুক।”
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনে থাকা বিএনপি ও সমমনা দলগুলো আগামী জাতীয় নির্বাচন বর্জনের হুমকি দিয়ে রেখেছে। একই দাবিতে ২০১৪ সালে তারা ভোট বর্জন করে নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করেছিল। তবে ২০১৮ সালে দলীয় সরকারের অধীনেই ভোটে অংশ নেয়। এবার পুরনো দাবিতে ফিরে গেছে তারা।
সবাইকে ভোটে চাইলেও সেটি নিশ্চিত করতে তাদের পক্ষ থেকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার ‘সুযোগ নেই’ বলে এক প্রশ্নে মন্তব্য করেন রাশেদা। তিনি বলেন, নির্বাচনে কে আসবে, কে আসবে না– এটা তাদেরই ব্যাপার।
“যিনি প্রার্থী হবেন বা হতে চান না, এটা একদমই নিজস্ব ব্যাপার। নির্বাচন কমিশনের ওইভাবে কাউকে আনার সুযোগ নেই। কেউ না এলেও নির্বাচন করতে হবে। এজন্য তো আমরা স্টপ হয়ে যেতে পারি না।”
সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলেও আশ্বাস দেন রাশেদা। তিনি বলেন, “সনাতন পদ্ধতিতে যেটা আগে থেকে হয়ে আসছে, ব্যালটে পেপারে ভোট, এগুলো যেন আমরা আরো সুন্দরভাবে করতে পারি, সেজন্য আমরা পন্থা অবলম্বন করব। যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সেগুলো আমরা নেব।”
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনে কতটুকু কী হয়েছে, জনগণ তার রায় দিয়ে দেবে। কমিশন চায়-যতগুলো নির্বাচন হবে, সবগুলো যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়। মানুষ যেন আসে এবং ভোট দিয়ে চলে যেতে পারে এটাই প্রধান উদ্দেশ্য।
“সিটি কেন, জাতীয় নির্বাচনেও আমরা একই নীতিতে থাকব। পরিস্থিতি ডিমান্ড করলে আমরা আরো কঠোর হব। আমাদের একটাই ইচ্ছা– অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন করব।”
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩
সংসদ নির্বাচনে ব্যালটে ভালো ভোট করার বিষয়ে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেন, কোথাও অনিয়ম হলে পরিস্থিতি বুঝে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এসময় তিনি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে না পেলেও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন এই নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, “সবাই ভোটে এলে আমরা অবশ্যই ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন পাব।… আহ্বান করি যারা নির্বাচনে আসছেন না, তারা আসুক, নির্বাচন করুক।”
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনে থাকা বিএনপি ও সমমনা দলগুলো আগামী জাতীয় নির্বাচন বর্জনের হুমকি দিয়ে রেখেছে। একই দাবিতে ২০১৪ সালে তারা ভোট বর্জন করে নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করেছিল। তবে ২০১৮ সালে দলীয় সরকারের অধীনেই ভোটে অংশ নেয়। এবার পুরনো দাবিতে ফিরে গেছে তারা।
সবাইকে ভোটে চাইলেও সেটি নিশ্চিত করতে তাদের পক্ষ থেকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার ‘সুযোগ নেই’ বলে এক প্রশ্নে মন্তব্য করেন রাশেদা। তিনি বলেন, নির্বাচনে কে আসবে, কে আসবে না– এটা তাদেরই ব্যাপার।
“যিনি প্রার্থী হবেন বা হতে চান না, এটা একদমই নিজস্ব ব্যাপার। নির্বাচন কমিশনের ওইভাবে কাউকে আনার সুযোগ নেই। কেউ না এলেও নির্বাচন করতে হবে। এজন্য তো আমরা স্টপ হয়ে যেতে পারি না।”
সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলেও আশ্বাস দেন রাশেদা। তিনি বলেন, “সনাতন পদ্ধতিতে যেটা আগে থেকে হয়ে আসছে, ব্যালটে পেপারে ভোট, এগুলো যেন আমরা আরো সুন্দরভাবে করতে পারি, সেজন্য আমরা পন্থা অবলম্বন করব। যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সেগুলো আমরা নেব।”
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনে কতটুকু কী হয়েছে, জনগণ তার রায় দিয়ে দেবে। কমিশন চায়-যতগুলো নির্বাচন হবে, সবগুলো যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়। মানুষ যেন আসে এবং ভোট দিয়ে চলে যেতে পারে এটাই প্রধান উদ্দেশ্য।
“সিটি কেন, জাতীয় নির্বাচনেও আমরা একই নীতিতে থাকব। পরিস্থিতি ডিমান্ড করলে আমরা আরো কঠোর হব। আমাদের একটাই ইচ্ছা– অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন করব।”