জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদের প্রায় ২৬ শতাংশ পদ শূন্য; যা সংখ্যায় প্রায় পাঁচ লাখ। অথচ দেশে রয়েছে বিপুল পরিমাণ সরকারি চাকরির চাহিদা। অসংখ্য শিক্ষিত তরুণ-তরুণীকে চাকরির জন্য হন্য হয়ে ছুটছে।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান-২০২২ প্রকাশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তাতে শূন্য পদসহ সরকারি চাকরির বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৫১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। বাকি ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৭৬টি পদ এখন শূন্য।
সাধারণত এত পদ শূন্য থাকে না। ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত শূন্য পদের সংখ্যা কখনো চার লাখের বেশি হয়নি। সব সময়ই চার লাখের নিচে ছিল। এর মধ্যে এবার বাদে ২০১৮ সালে সর্বোচ্চ শূন্য পদ ছিল ৩ লাখ ৯৩ হাজারের কিছু বেশি। কিন্তু সর্বশেষ তথ্য বলছে এই সংখ্যা প্রায় পাঁচ লাখে দাঁড়িয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, শূন্য পদের মধ্যে প্রথম শ্রেণি হিসেবে পরিচিত প্রথম থেকে নবম গ্রেডের পদ শূন্য আছে ৬৪ হাজার ৫৮২টি পদ। আর ১০ থেকে ১২ তম গ্রেডে শূন্য পদ ৯৭ হাজার ৪৪৭টি পদ। বাকি শূন্য পদগুলো অন্যান্য গ্রেডের।
সরকারি সূত্রগুলো বলছে, এ ক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণজনিত পরিস্থিতির একটি প্রভাব পড়েছে। কারণ করোনাকালে নিয়োগ কার্যক্রমে স্থবিরতা নেমে এসেছিল।
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদের প্রায় ২৬ শতাংশ পদ শূন্য; যা সংখ্যায় প্রায় পাঁচ লাখ। অথচ দেশে রয়েছে বিপুল পরিমাণ সরকারি চাকরির চাহিদা। অসংখ্য শিক্ষিত তরুণ-তরুণীকে চাকরির জন্য হন্য হয়ে ছুটছে।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান-২০২২ প্রকাশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তাতে শূন্য পদসহ সরকারি চাকরির বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৫১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। বাকি ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৭৬টি পদ এখন শূন্য।
সাধারণত এত পদ শূন্য থাকে না। ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত শূন্য পদের সংখ্যা কখনো চার লাখের বেশি হয়নি। সব সময়ই চার লাখের নিচে ছিল। এর মধ্যে এবার বাদে ২০১৮ সালে সর্বোচ্চ শূন্য পদ ছিল ৩ লাখ ৯৩ হাজারের কিছু বেশি। কিন্তু সর্বশেষ তথ্য বলছে এই সংখ্যা প্রায় পাঁচ লাখে দাঁড়িয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, শূন্য পদের মধ্যে প্রথম শ্রেণি হিসেবে পরিচিত প্রথম থেকে নবম গ্রেডের পদ শূন্য আছে ৬৪ হাজার ৫৮২টি পদ। আর ১০ থেকে ১২ তম গ্রেডে শূন্য পদ ৯৭ হাজার ৪৪৭টি পদ। বাকি শূন্য পদগুলো অন্যান্য গ্রেডের।
সরকারি সূত্রগুলো বলছে, এ ক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণজনিত পরিস্থিতির একটি প্রভাব পড়েছে। কারণ করোনাকালে নিয়োগ কার্যক্রমে স্থবিরতা নেমে এসেছিল।