গত ২৪ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে ৩০৬৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৯৭ জন রোগী শনাক্ত হয়। এতে দিনে শনাক্তের হার হয়েছে ৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ, আগের দিন যা ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ ছিল। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানায়।
দিনে শনাক্ত রোগীর এই সংখ্যা ২০২২ সালের ২৪ অক্টোবরের পর সবচেয়ে বেশি। সেদিন ২০৭ জন রোগী শনাক্ত হয়েছিল। এর পর গত সাড়ে সাত মাস দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দুইশর নিচেই ছিল।
দৈনিক শনাক্ত রোগীর এই সংখ্যা ১০ এর নিচেও থাকছিল বেশ কয়েক মাস ধরে। মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে তা আবার একটু একটু করে বাড়তে শুরু করে।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে মোট শনাক্ত কোভিড রোগীর সংখ্যা বেড়ে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ৯১১ জন হয়েছে। মৃতের মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৪৫১ জন।
দুই মাসের বেশি সময় পর গত ২ জুন দেশে কোভিডে দুইজনের মৃত্যুর খবর আসে। দুই দিন বাদে আরও দুইজনের মৃত্যুর খবর আসে সোমবার। মঙ্গলবার এল আরও একজনের মৃত্যুর খবর। পঞ্চাশোর্ধ ওই নারী ছিলেন কুষ্টিয়ার বাসিন্দা। একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪২ জন কোভিড রোগীর সেরে ওঠার তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত সুস্থ হলেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৪৩৭ জন।
গত একদিনে শনাক্ত রোগীদের ১৮৪ জনই ঢাকার বাসিন্দা। এছাড়া কক্সবাজারে ৪ জন, চট্টগ্রামে ৩ জন, সিলেট ও গাজীপুরে ২ জন এবং জামালপুর ও নারায়ণগঞ্জে ১ জন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে ২০২১ সালের ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।
প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩
গত ২৪ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে ৩০৬৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৯৭ জন রোগী শনাক্ত হয়। এতে দিনে শনাক্তের হার হয়েছে ৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ, আগের দিন যা ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ ছিল। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানায়।
দিনে শনাক্ত রোগীর এই সংখ্যা ২০২২ সালের ২৪ অক্টোবরের পর সবচেয়ে বেশি। সেদিন ২০৭ জন রোগী শনাক্ত হয়েছিল। এর পর গত সাড়ে সাত মাস দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দুইশর নিচেই ছিল।
দৈনিক শনাক্ত রোগীর এই সংখ্যা ১০ এর নিচেও থাকছিল বেশ কয়েক মাস ধরে। মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে তা আবার একটু একটু করে বাড়তে শুরু করে।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে মোট শনাক্ত কোভিড রোগীর সংখ্যা বেড়ে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ৯১১ জন হয়েছে। মৃতের মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯ হাজার ৪৫১ জন।
দুই মাসের বেশি সময় পর গত ২ জুন দেশে কোভিডে দুইজনের মৃত্যুর খবর আসে। দুই দিন বাদে আরও দুইজনের মৃত্যুর খবর আসে সোমবার। মঙ্গলবার এল আরও একজনের মৃত্যুর খবর। পঞ্চাশোর্ধ ওই নারী ছিলেন কুষ্টিয়ার বাসিন্দা। একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪২ জন কোভিড রোগীর সেরে ওঠার তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত সুস্থ হলেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৪৩৭ জন।
গত একদিনে শনাক্ত রোগীদের ১৮৪ জনই ঢাকার বাসিন্দা। এছাড়া কক্সবাজারে ৪ জন, চট্টগ্রামে ৩ জন, সিলেট ও গাজীপুরে ২ জন এবং জামালপুর ও নারায়ণগঞ্জে ১ জন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে ২০২১ সালের ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।
প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।